নয়েজ কাকে বলে? নয়েজ কিভাবে উৎপন্ন হয়?

নয়েজ কাকে বলে? নয়েজ কিভাবে উৎপন্ন হয়?

যে শব্দ শুনতে কষ্ট লাগে, যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর তাদের নয়েজ বা গোলমাল বলে। বস্তুর অনিয়মিত বা অসম কম্পনের ফলে নয়েজ উৎপন্ন হয়। পেরেক ঠোকার শব্দ, নির্মাণ কাজের শব্দ ইত্যাদি।   শেষ কথা: আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “নয়েজ কাকে বলে?…

উদ্ভিদ কাকে বলে? উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি? What is called Plant?

উদ্ভিদ কাকে বলে? উদ্ভিদ কত প্রকার ও কি কি? What is called Plant?

দুটো শব্দ নিয়ে উদ্ভিদ শব্দটি গঠিত হয়েছে। এগুলো হলো উৎ এবং ভিদ। উৎ শব্দের অর্থ হলো উপরে উঠা আর ভেদ শব্দের অর্থ হলো ভেদ করা (অর্থাৎ মাটি ভেদ করে উপরে উঠে আসে)। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য উদ্ভিদের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। চলুন এবার আমরা উদ্ভিদ কাকে বলে? উদ্ভিদের প্রকারভেদ ও শ্রেণীবিন্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। উদ্ভিদ কাকে…

চরমমান কি? What is Extreme Value?

চরমমান কি? What is Extreme Value?

চরমমান কি? (What is Extreme value in Bengali/Bangla?) কোনো ফাংশনের চরমমান অর্থাৎ গরিষ্ঠমান বা লঘিষ্ঠমান বলতে ফাংশনটির মানগুলির মধ্যে বৃহত্তম বা ক্ষুদ্রতম মানকে বুঝায়, এই ধারণা সর্বদা সত্য নয়। কোনো বিন্দুতে ফাংশনের গরিষ্ঠমান অপর একটি বিন্দুতে উহার লঘিষ্ঠমানের সাপেক্ষে ক্ষুদ্রতরও হতে পারে। কোনো অবিচ্ছিন্ন ফাংশনের লেখচিত্র অঙ্কন করলে যদি লেখচিত্রের উপরস্থ কোনো বিন্দুতে এর নিকটবর্তী…

ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া কি? বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়া কি?

ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া কি? বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়া কি?

আলোক রশ্মি যখন কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আপতিত হয় তখন ধাতবপৃষ্ঠের ইলেকট্রন আলোক রশ্মি থেকে শক্তি গ্রহণ করে। যখনই ইলেকট্রন দ্বারা গৃহীত শক্তি ধাতবপৃষ্ঠে তার বন্ধন শক্তির চেয়ে বেশি হয়, তখনই ইলেকট্রন ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয় বা বেরিয়ে আসে। এ ঘটনাকে ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া বা আলোক তড়িৎ ক্রিয়া বলা হয়। ইলেকট্রন নিঃসরনের জন্য ধাতবপৃষ্ঠে যথোপযুক্ত কম্পাঙ্কের আলো ফেলতে হয় তা…

শ্বসন ও সালোকসংশ্লেষণের মধ্যে পার্থক্য কি?

শ্বসন ও সালোকসংশ্লেষণের মধ্যে পার্থক্য কি?

শ্বসন ও সালোকসংশ্লেষণের মধ্যে পার্থক্য নিচে তুলে ধরা হলো– শ্বসনে রাসায়নিক স্থিতিশক্তি গতিশক্তিতে রূপান্তরিত হয়। অপরদিকে, সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় আলোক শক্তি রাসায়নিক স্থিতিশক্তিতে পরিণত হয়। শ্বসনে শক্তি নির্গত হয় কিন্তু সালোকসংশ্লেষণে শক্তি সঞ্চিত হয়। শ্বসন সকল সজীব কোষে ঘটে থাকে, অপরদিকে সালোকসংশ্লেষণ কেবলমাত্র ক্লোরোপ্লাস্টযুক্ত কোষেই ঘটে। শ্বসন ক্রিয়া দিন-রাত ২৪ ঘন্টা চলতে থাকে কিন্তু সালোকসংশ্লেষণ সূর্যালোকের…

প্রমাণ দ্রবণ কাকে বলে? প্রমাণ দ্রবণের উদাহরণ ও প্রকারভেদ।

প্রমাণ দ্রবণ কাকে বলে? প্রমাণ দ্রবণের উদাহরণ ও প্রকারভেদ।

যে দ্রবণের ঘনমাত্রা সঠিকভাবে জানা থাকে তাকে প্রমাণ দ্রবণ (Standard Solution) বলে। অন্য কথায়, যে দ্রবণে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব নির্দিষ্ট আয়তন দ্রবণে বা নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রাবকে দ্রবীভূত থাকে তাকে প্রমাণ দ্রবণ বলে। সাধারণত আয়তন মাত্রিক বিশ্লেষণে মােলার দ্রবণ বা দশমাংশ মােলার দ্রবণ প্রমাণ দ্রবণ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণঃ 1M মোলার দ্রবণ একটি প্রমাণ দ্রবণ। কারণ এর নির্দিষ্ট আয়তনে…

তুঁতে কি? তুঁতের ব্যবহার | তুঁতের সংকেত কি?

তুঁতে কি? তুঁতের ব্যবহার | তুঁতের সংকেত কি?

তুঁতে হচ্ছে কপার সালফেটের আর্দ্র কেলাস। এর সংকেত CuSO4.5H2O। এর বর্ণ নীল। প্রকৃতপক্ষে, আমরা বাজারে কাপড়ের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য যে নীল কিনি তাই তুঁতে। একে ব্লু ভিট্রিয়লও বলা হয়। CuSO4 এর জলীয় দ্রবণকে কেলাসনের মাধ্যমে তুঁতে প্রস্তুত করা হয়। তুঁতের সংকেত কি? তুঁতের সংকেত হলো : CuSO4·5H2O তুঁতের ব্যবহার ১. কাঠ, চামড়া ও ফুল সংরক্ষণে ব্যবহার করা হয়। ২. রং…

জড়তা কাকে বলে? জড়তা কত প্রকার ও কি কি?

জড়তা কাকে বলে? জড়তা কত প্রকার ও কি কি?

বস্তু যে অবস্থায় আছে চিরকাল সে অবস্থায় থাকতে চাওয়ার যে প্রবণতা বা সে অবস্থা বজায় রাখতে চাওয়ার যে ধর্ম তাকে জড়তা বলে। কোনো বস্তুর জড়তা এর ভরের উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ ভর হচ্ছে এর জড়তার পরিমাপ। যে বস্তুর ভর বেশি তার জড়তা বেশি। অন্যভাবে বলা যায়, যে বস্তুর জড়তা বেশি তাকে গতিশীল করা, বেগ হ্রাস বা বৃদ্ধি…

বল কি? | বল কাকে বলে? বলের একক, প্রকারভেদ, প্রভাব এবং বৈশিষ্ট্য। What is Force?

বল কি? | বল কাকে বলে? বলের একক, প্রকারভেদ, প্রভাব এবং বৈশিষ্ট্য। What is Force?

বল (Force) হলো​ এমন একটি বাহ্যিক প্রভাব, যা স্থির বস্তুর উপর ক্রিয়া করে স্থির বস্তুকে গতিশীল করে বা করতে চায় এবং যা গতিশীল বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তার গতির পরিবর্তন করে বা করতে চায়। যেমন : একটি ফুটবল একজন খেলোয়াড় হতে অন্য খেলোয়াড়ের নিকট এমনিতেই যায় না। ফুটবলের উপর বল প্রয়োগের ফলেই সেটা ঘটে। আবার…

বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির পার্থক্য কি?

বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির পার্থক্য কি?

বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির পার্থক্য নিচে তুলে ধরা হলো– বহিঃক্ষরা গ্রন্থি এই ধরনের গ্রন্থির নালি থাকে। এই রকম গ্রন্থির ক্ষরণ নালির মাধ্যমে গ্রন্থির বাইরে আসে। এই রকম গ্রন্থির ক্ষরণ বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন : পাক গ্রন্থি নিঃসৃত পাক রস, ঘর্মগ্রন্থি নিঃসৃত ঘাম, সিবেসিয়াস গ্রন্থি নিঃসৃত সিবাম ইত্যাদি। লালা গ্রন্থি, যকৃৎ, ঘর্মগ্রন্থি ইত্যাদি এই ধরনের…