অ্যাডোবি ফটোশপ কি? অ্যাডোবি ফটোশপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায়?
আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানবো, “ফটোশপ কি” (What is photoshop), ফটোশপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায়, ফটোশপ এর কাজ, ফ্রীতে ফটোশপ কোর্স কিভাবে করবেন এবং কিভাবে ফটোশপ ডাউনলোড করব, এই প্রত্যেকটি বিষয়ে।
ফটোশপ বলতে কি বুঝায়?
ইন্টারনেটে প্রত্যেকদিন বিভিন্ন ধরণের viral photos বা images গুলো আমরা দেখে থাকি, আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলোকে ফটোশপ করা ছবি হিসেবে বলা হয়।
এরকম শব্দ হয়তো আপনিও নিজের school, college বা office এর মধ্যে অবশই কোনো না কোনো সময় শুনেছেন।
তবে, যেই ব্যক্তিরা মূলত কোনো টেকনিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড (technical background) সাথে যুক্ত হয়ে নেই তারা এই বিষয়ে না জানাটা স্বাভাবিক।
এক্ষেত্রে, হতো আপনারা ফটোশপ এর বিষয়ে জানার জন্য নিজের বন্ধুদের কাছে প্রশ্ন করেছেন, তবে হয়তো তারাও আপনাকে, “Photoshop মানে কি” সেটা সম্পূর্ণ ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিতে পারেনি।
তবে চিন্তা করবেননা, আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা photoshop কি সেটা সম্পূর্নই স্পষ্ট এবং বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবো।
এমনিতে যদি সরাসরি বলা হয়, তাহলে photoshop ডেভেলপ করা হয়েছিল images এবং photos গুলোকে edit করার উদ্দেশ্যে। এর মাধ্যমে images গুলোকে এতটা দারুন ভাবে ম্যানিপুলেট (ফেরবদল) করা সম্ভব যে সেগুলো সহজে চোখে ধরা পড়েনা।
যদি আপনি একজন computer user এবং আপনি photography করতে পছন্দ করে থাকেন, তাহলে অবশই photoshop এর software আপনার computer এর মধ্যে installed রয়েছে হয়তো।
অবশই photoshop application টিকে এখনের সময়ে একটি multimedia application এর শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। কেননা, photos এবং images এর মাধ্যমে নিজের creativity এবং ideas গুলোকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে এখানে প্রত্যেকটি সুবিধা রয়েছে।
এমনিতে, images editing এর ক্ষেত্রে মূলত photoshop এর ব্যবহার বিশ্বজুড়ে প্রচুর পরিমানে করা হয়, এবং আপনি চাইলে আপনিও এর মাধ্যমে যেকোনো ছবি এডিট করতে পারবেন।
আর প্রায় প্রচুর লোকেদের অনুরোধ এর ওপরে নজর নিয়ে, আজকে আমি “ফটোশপ বলতে কি বুঝায়” বা “ফটোশপ কাকে বলে“, (about photoshop) এই বিষয়ে বিস্তারিত আর্টিকেল লিখতে চলেছি।
ফটোশপ কি? (What is Photoshop?)
সরাসরি বললে, ফটোশপ হলো একটি ইমেজ এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এবং ডিজিটাল আর্ট করার সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন যেটাকে এডোবি সিস্টেম (adobe system) দ্বারা বিকশিত করা হয়েছে।
Image editing এবং digital art করার ক্ষেত্রে এই software দ্বারা ব্যবহার করা হয় layering technique এর, যার দ্বারা প্রত্যেকটি ডিজাইনে depth এবং flexibility প্রাপ্তি করা সম্ভব।
এই editing software টি user দের প্রচুর শক্তিশালী এবং কাজের এডিটিং টুলস (editing tools) গুলো প্রদান করে থাকে, যেগুলোকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে জানলে আপনি একটি ছবিকে যেকোনো ভাবে প্রকাশ করতে পারবেন।
এই সফটওয়্যারটি ভেক্টর গ্রাফিক্স, টেক্সট এডিটিং এবং 3ডি গ্রাফিক্স সাপোর্ট করে থাকে।
Adobe photoshop এর দ্বারা photo editing এর কাজ অনেক কম খরচে অনেক সহজে এবং প্রফেশনাল ভাবে করা সম্ভব। কেননা, এখানে multilayer এর সাথে Masks, Alpha Compositing, Color Models (RGB, CMYK, CIELAB, Spot Color, Duotone) ইত্যাদি সুবিধা গুলো উপলব্ধ রয়েছে।
ফটোশপ এর মধ্যে থাকা এই features গুলোর বাইরেও আপনারা এর কার্যক্ষমতা বিভিন্ন photoshop plugins গুলোর মাধ্যমে বাড়িয়ে তুলতে পারবেন এবং additional functions বা tools গুলোকে add করতে পারবেন।
Photo industry বলতে, ফটোশপ এই ক্ষেত্রে সব থেকে সেরা প্রোগ্রাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
ফটোশপ এর ইতিহাস (History of Photoshop)
অ্যাডোবি ফটোশপ কি, এই বিষয়ে জেনে নেওয়ার পর চলুন এবার ফটোশপ এর ইতিহাস নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই।
1988 সালে দুজন ভাই একসাথে মিলে এই সফটওয়্যারটি তৈরি করেছিলেন, এদের নাম হলো Thomas এবং John Knoll.
এর পর 1989 সালে John দ্বারা এই সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণভাবে Adobe Systems এর কাছে বিক্রি করে দেয়। আর এর পর থেকেই এই Application Software টিকে “Photoshop” নাম মার্কেটিং করা হয়।
আর তখন থেকে এখন পর্যন্ত এই সফটওয়্যারটি graphics industry তে একটি editing standard হিসেবে প্রসিদ্ধ হয়ে থাকলো।
এর পর, এই application টিকে macOS এবং Windows দুটো OS এর জন্যই বানানো হলো যদিও Linux এর জন্য বানানো হলো না।
Photoshop 1.0 সর্বপ্রথমে February 19, 1990 তারিখে release করা হলো তবে সেটাও কেবল Macintosh users দের জন্য exclusive হিসেবে।
এর পর প্রত্যেক photoshop এর version এর release এর সাথে সাথে আগের তুলনায় এখানে প্রচুর উন্নত এবং কাজের features / tools গুলোকে add করা হলো।
আর এভাবেই, অনেক কম সময়ের মধ্যে ফটোশপ digital photo editing এর একটি standard হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
পিএসডি ফাইল মানে কি? (What is mean by PSD File?)
Photoshop এর default file extension হলো এই .PSD (Photoshop Document). একটি PSD file এর মধ্যে maximum 30,000 pixels এর width এবং height থেকে থাকে। সাথে একটি file এর length limit 2 gigabytes পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আবার একটি আলাদা রকমের photoshop file রয়েছে যেটাকে .PSB (Photoshop Big) বলা হয়।
এই ধরণের file system গুলোকে বড় বড় documents format গুলোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
এই file system এর ক্ষেত্রে PSD’s এর maximum height এবং width limit বাড়িয়ে (extend) দেওয়া হয় যেটা প্রায় 300,000 pixels পর্যন্ত হতে পারে এবং এখানে length limit প্রায় 4 exabytes পর্যন্ত বাড়ানো (extend) যেতে পারে।
ফটোশপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় – (ফটোশপ এর কাজ)
যখনি আমরা নিজের কম্পিউটারে ফটোশপ ওপেন করে থাকি, তখন আমরা একটি sidebar দেখে থাকি যেখানে বিভিন্ন ধরণের variety of tools গুলো থেকে থাকে। আর এর সাথেই আমরা স্ক্রিনের left side এর মধ্যে multiple image-editing functions গুলো দেখতে পাই।
যখনি প্রশ্ন করা হয় যে, ফটোশপ এর কাজ ? বা ফটোশপ দিয়ে কি কি কাজ করা যায় ? তখন মূলত এই variety of tools এবং multiple image-editing functions গুলোর উল্লেখ জরুরি।
কারণ, এই tools গুলোর মাধ্যমেই আমরা প্রত্যেকটি image editing বা digital art creation এর কাজ গুলো করে থাকি।
প্রত্যেকটি tools গুলো কিছু specific categories এর মধ্যে থেকে থাকে যেমন, drawing; painting; measuring and navigation; selection; typing; এবং retouching.
চলুন, নিচে প্রত্যেকটি tools গুলোর বিষয়ে কিছুটা জেনে নেই।
Pen tool
Photoshop এর মধ্যে দেখতে গেলে Pen tool এর একাধিক version গুলো রয়েছে যেগুলোকে ব্যবহার করা যাবে। এই Pen tools এর মাধ্যমে user সহজে precise paths তৈরি করতে পারবেন যেগুলোকে পরে আবার manipulate করা যেতে পারে।
Clone Stamp Tool
Clone Stamp Tool, এর ব্যবহার করা হয় images এর parts গুলোকে duplicate করে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে। এর মাধ্যমে user সম্পূর্ণ ইমেজ এর বা ইমেজ এর কিছু বিশেষ ভাগের ক্লোন তৈরি করতে পারেন। আর প্রত্যেক কাজ কেবল একটি মাত্র ক্লিক এর দ্বারা সম্পূর্ণ হয়ে যায়।
Shape Tools
এই সফটওয়্যার এর মধ্যে ইউসার প্রচুর আলাদা আলাদা ধরণের shape tools গুলো পেয়ে থাকেন যেখানে rectangles, rounded rectangles, ellipses, polygons এবং lines সংযুক্ত রয়েছে।
Selection Tools
Selection tools এর ব্যবহার করে images এর অংশ গুলোকে select করে সেগুলোকে cut, copy, edit বা বিভিন্ন retouching operations গুলো করা যেতে পারে।
Cropping
Cropping এর মাধ্যমে image এর একটি বিশেষ ভাগ (particular area) সিলেক্ট করা হয় এবং বাইরের প্রত্যেক অপ্রয়োজনীয় অংশ গুলোকে discard করে দেওয়া হয়। Cropping এর মাধ্যমে photo composition বাড়ানো এবং file size কমানো সম্ভব।
Slicing
এই “slice” এবং slice select tools আগে বলা crop tool এর মতোই কাজ করে থাকে যেখানে images গুলোকে isolate করা হয়। এই slice tool টিকে মূলত graphics গুলোকে বিভিন্ন আলাদা আলাদা ভাগে বিভাজিত (ভাগ) করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। গ্রাফিক্স এর প্রত্যেক ভাগ গুলোর আলাদা আলাদা ব্যবহার সম্ভব।
Eraser Tool
এই tools এর ব্যবহার করা হয় যেকোনো গ্রাফিক্স মুছে ফেলার ক্ষেত্রে। Graphics delete করার তুলনায় এই tool অধিক লাভজনক বা সুবিধাজনক, কারণ এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো ইমেজ এর কিছু বিশেষ জায়গা গুলোকে সহজে মুছে ফেলতে পারবেন।
Background Eraser
সাধারণ eraser ছাড়া এখানে Background Eraser এবং Magic Eraser এর মতো tools রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা images থেকে তাদের background সম্পূর্ণ মুছে ফেলতে পারবেন।
Marquee
কিছু বিশেষ ধরণের selections গুলো করার ক্ষেত্রে এই marquee tool ব্যবহার করা হয়। যেমন, single row, single column, rectangular এবং elliptical. এর মাধ্যমে select করা area গুলোকেই কেবল এডিট করতে পারবেন তবে এতে অন্যান্য বাকি এরিয়া গুলোর ওপরে কোনো ধরণের প্রভাব পড়বেনা।
Magic Wand Tool
এই টুল ব্যবহার করে pixels এর ওপরে selections করা সম্ভব। এই tool এর মধ্যে বিভিন্ন ধরণের আলাদা আলাদা settings গুলো রয়েছে, তাই এই tool ব্যবহার করার আগে user দ্বারা প্রত্যেক জরুরি settings গুলো মিলিয়ে নেওয়াটা জরুরি।
Video Editing
Adobe এর CS5 Extended edition এর মধ্যে video editing এর option প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন আলাদা আলাদা video file formats যেমন MOV, AVI বা MPEG-4 formats গুলোকে এখানে support করা হয়েছে।
3D Printing Tools
এই tool এর ব্যবহার করে user অনেক সহজে 3D printing এর designs গুলোকে create এবং edit করতে পারবেন।
Colour Replacement Tool
এই tool এর ব্যবহার করে user যেকোনো color পরিবর্তন করতে পারবেন।
Original image এর highlights এবং shadows গুলোকে কোনো ভাবে প্রভাবিত না করেই এই কাজ করা সম্ভব।
কম্পিউটারে ফটোশপ ব্যবহার কিভাবে করবেন ?
এখন, ফটোশপ এর বিষয়ে এতকিছু জানার পর হয়তো আপনারা এখন জানতে ইচ্ছুক যে, কিভাবে ফোটোশন ব্যবহার করব বা করতে হয় ?, তাই তো ?
এমনিতে ফটোশপ এর সম্পূর্ণ ব্যবহার জানার জন্য আপনাকে এই বিষয়ে সম্পূর্ণ ভালো করে শিখতে হবে।
তবে, নিচে আমি আপনাদের বলে দিচ্ছি যে কিভাবে photoshop এর মধ্যে new file create করবেন এবং কিভাবে file open করবেন।
New document create কিভাবে করবেন ?
- সব থেকে আগে আপনাকে একেবারে ওপরের ভাগে থাকা system bar এর মধ্যে যেতে হবে।
- এবার সরাসরি click করুন “File” এবং এরপর “New” এর মধ্যে।
- এখন আপনাকে নিজের document এর একটি নাম রাখতে বলা হবে যেটা যেকোনো একটি নাম হতে পারে।
- শেষে, একটি Preset বা input custom dimensions এবং colour types পছন্দ বা সিলেক্ট করুন।
Document কিভাবে open করবেন?
- সব থেকে আগে আপনাকে একেবারে ওপরের ভাগে থাকা system bar টিতে যেতে হবে।
- এবার select করতে হবে, “File” > “Open” (Command + O Mac, Ctrl + O Windows)
- এখন যেই file আপনি open করতে চাইছেন সেটাকে select করুন।
- শেষে, “Open” এর মধ্যে click করলেই ফাইল ওপেন হয়ে যাবে।
Adobe Photoshop কেন শিখবেন?
Adobe Photoshop এর মধ্যে প্রচুর আলাদা আলাদা ধরণের এবং উন্নত high-quality graphics designing options গুলো রয়েছে। আর এই প্রত্যেক graphics designing skills গুলোর চাহিদা সব সময় রয়েছে।
আপনি যদি photoshop এর প্রত্যেকটি tools গুলোর সঠিক ব্যবহার ভালো করে জেনেনিতে পারেন, তাহলে অবশই বিভিন্ন professional income opportunities গুলো আপনার পাশে থাকছে।
Photoshop এর কিছু high demanding skills গুলো হলো,
- Photo Restoration
- Product Retouch
- Watermark add or remove
- Photo Masking
- Clipping Path
- Photo Editing
- Logo Design
- Enhancing
- Photo Composition
- Color Correction
- Banner Design
- T-Shirt Design
- UI Design
- iPhone Apps Design
- Box design and 3d Views
- Flyer Design
- Website Header Design
- Website Mockup
- Business Card Design
- Image background removal
- eBook cover page design
এগুলো হলো, বর্তমানে প্রচুর চাহিদা থাকা কিছু কৌশল যেগুলো ফটোশপ এর দ্বারা আপনারা শিখতে ও করতে পারবেন।
এমনিতে এখনের সময়ে প্রচুর editing software গুলো রয়েছে যদিও, adobe photoshop এর মাধ্যমে আপনারা যেকোনো ধরণের editing গুলো করতে পারবেন।
Adobe photoshop এর skills গুলো হলো এমন best basic computer skill যেগুলো আপনার career এবং business profession এর ক্ষেত্রে প্রচুর লাভজনক।
ফটোশপ শেখার পর কি কি করতে পারবেন?
- Offline photo editing services প্রদান করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- একটি YouTube channel শুরু করে সেখানে photoshop শিখিয়ে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
- বিভিন্ন graphics design তৈরি করে সেগুলোকে নিজের website এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।
- Freelancer হিসেবে কাজ করতে পারবেন এবং অনলাইনে graphics editing এবং designing এর কাজ গুলো করে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
- Photoshop এর চাহিদা থাকা বিভিন্ন offline jobs গুলোতে apply করতে পারবেন।
- Social media marketing বা digital marketing এর ক্ষেত্রে নিজের design তৈরি করতে পারবেন এবং প্রয়োজন হলে সেগুলো বিক্রি করতে পারবেন।
- নিজের একটি photoshop tutorial blog অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ফটোশপ কিভাবে শিখব? (ফটোশপ কোর্স)
- যদি আপনারা এডোবি ফটোশপ শিখতে প্রচুর আগ্রহী, তাহলে চিন্তা করতে হবেনা। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন আলাদা আলাদা platforms গুলো ব্যবহার করে অনেক সহজেই online বা offline খুব তাড়াতাড়ি photoshop শিখতে পারবেন।
- Photoshop শিখার জন্য আপনি নিজের শহরে থাকা ভালো একটি computer Institute join করতে পারবেন।
- যদি ফ্রীতে ফটোশপ শিখতে চাইছেন, তাহলে YouTube এর মধ্যে প্রচুর free photoshop tutorial channels পেয়ে যাবেন যেখানে ফ্রি ভিডিওর মাধ্যমে ফটোশপ শেখানো হবে।
- আপনি যদি ঘরে বসে বসে অনলাইনে সম্পূর্ণ প্রফেশনাল ভাবে ফটোশপ শিখতে চাইছেন, তাহলে একটি ভালো online photoshop course এর সাথে যুক্ত হতে পারবেন।
- নিজের ঘরের computer বা laptop এর মধ্যে photoshop application install করে নিয়মিত practice করেও শিখতে পারবেন।
- কোনো Adobe Photoshop expert এর সাথে চেনা পরিচিত থাকলে তাকে কিছু টাকা দিয়ে তার থেকে ফটোশপ শিখতে পারবেন।
- বর্তমানে প্রচুর online teachers রয়েছেন যারা ঘরে বসে বসে আপনাকে অনলাইনে ফটোশপ শিখিয়ে দিবেন। ইন্টারনেটে সার্চ করলেই প্রচুর অনলাইন টিচার পেয়ে যাবেন।
কিভাবে ফটোশপ ডাউনলোড করব?
Adobe photoshop এর বিষয়ে সবটা জেনেনেওয়ার পর এখন হয়তো আপনারা ভাবছেন যে, “কিভাবে ফটোশপ ডাউনলোড করব” (How to download adobe photoshop).
যদি আপনারা adobe photoshop এর trial version download করতে চাইছেন, তাহলে অবশই নিচে দেওয়া link এর মাধ্যমে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
Adobe photoshop trial version
এমনিতে এরকম প্রচুর ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে adobe photoshop এর full version ফ্রীতে উপলব্ধ করানো হয়।
তবে এই ধরণের software গুলো হলো cracked version যেগুলোকে pirated version বলেও বলা যেতে পারে।
Cracked বা pirated version নিজের কম্পিউটারে install করার ফলে আপনার কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের কম্পিউটার ভাইরাস গুলো ঢুকে পরতে পারে।
তাই, আমার পরামর্শ এটাই থাকবে যে আপনারা টাকা দিয়ে কিনে সম্পূর্ণ আইনিভাবে (legally) সফটওয়্যারটি ব্যবহার করুন।
Adobe photoshop কোথায় থেকে কিনবো ?
যদি আপনারা online এই software কিনে নিতে চাইছেন, তাহলে বিভিন্ন online e-commerce website গুলোর থেকে ভারী ডিসকাউন্ট এর সাথে সফটওয়্যারটি কিনে নিতে পারবেন।
এক্ষেত্রে, আপনারা amazon, Flipkart, eBay ইত্যাদির মতো বিশ্বাসী ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে দেখতে পারেন।
এছাড়া, আপনারা সরাসরি “Aobe official website” এর মধ্যে visit করে প্রত্যেকটি plan এর বিষয়ে জেনেনিয়ে সরাসরি কিনে নিতে পারবেন।