রাইপেনিং কাকে বলে?
কখনো কখনো প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য জানার জন্য (যেমন মাখনের মিষ্টতা, pH, স্বাদ ইত্যাদ) পাস্তুরাইজেশনের পর ক্রীমে কালচার/উপকারী অণুজীব মেশানো হয় যাকে রাইপেনিং বলে।
কখনো কখনো প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য জানার জন্য (যেমন মাখনের মিষ্টতা, pH, স্বাদ ইত্যাদ) পাস্তুরাইজেশনের পর ক্রীমে কালচার/উপকারী অণুজীব মেশানো হয় যাকে রাইপেনিং বলে।
যে সকল পদার্থের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ সহজেই প্রবাহিত হতে পারে এবং কম বাধার সম্মুখীন হয় তাদেরকে কন্ডাক্টর বা পরিবাহী বলে। সাধারণত সকল ধাতু কম বেশি ভালাে বিদ্যুৎ পরিবাহী। ধাতব পদার্থ ছাড়াও মাটি, প্রাণিদেহ, চারকোল ইত্যাদি ভালাে পরিবাহী। কতগুলাে বিশেষ ধাতব পদার্থের মধ্যে ইলেকট্রন চার্জ নির্দিষ্ট অংশে সীমাবদ্ধ থাকে না। এই সকল পদার্থে মুক্ত ইলেকট্রনের সংখ্যা বেশি এবং…
যেসব কারণে পানি উপকারী বিশেষজ্ঞদের মতে পানি পানের বিভিন্ন উপকারিতা সমূহঃ • পানি পান শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকঃ জার্মানির রেমশাইড শহরের সানা ক্লিনিকের অন্ত্রবিদ আন্দ্রেয়াস লেওডোল্টার বলেন, রাতে ঘুমানোর কারণে একটা দীর্ঘ সময় হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না৷ তাই প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে খালি পেটে এক গ্লাস পানি খেলে মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া…
তাপধারণ ক্ষমতা ও আপেক্ষিক তাপের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন কর। উত্তরঃ কোনো বস্তুর তাপমাত্রা 1K বৃদ্ধি করতে যে পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ বস্তুর তাপধারণ ক্ষমতা বলে। আবার, 1 kg ভরের কোনো বস্তুর তাপমাত্রা 1K বৃদ্ধি করতে যে পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ বস্তুর আপেক্ষিক তাপ বলে। অতএব, তাপধারণ ক্ষমতা = ভর x আপেক্ষিক তাপ।…
প্রকৃতিতে সবকিছুই সাম্যাবস্থা পেতে চেষ্টা করে। একটি সিস্টেম যতই সাম্যাবস্থার দিকে এগিয়ে যায় ততই তার কাছ থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, সাম্যাবস্থায় পৌছলে সিস্টেম থেকে আর কাজই পাওয়া যায় না। সিস্টেমের এই শক্তি রূপান্তরের অক্ষমতাই হচ্ছে এন্ট্রপি। এক বা একাধিক সিস্টেম যত সাম্যাবস্থায় দিকে এগিয়ে যায় তাদের এন্ট্রপিও তত বাড়তে থাকে। সাম্যাবস্থায় এন্ট্রপি সবচেয়ে…
অধ্যায়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়-৮ : আলোর প্রতিফলন প্রশ্ন-১. আলো কি? উত্তর : আলো এক প্রকার শক্তি যার মাধ্যমে আমরা দেখতে পাই। প্রশ্ন-২. আলোর ধর্ম কী কী? উত্তর : আলোর প্রধান ধর্মগুলো নিম্নরূপ– আলো কোন স্বচ্ছ সমসত্ব মাধ্যমে সরল পথে চলে। কোন নির্দিষ্ট মাধ্যমে আলো একটি নির্দিষ্ট বেগে চলে। আলোর প্রতিফলন, প্রতিসরণ, ব্যতিচার, অপবর্তন,…
ট্রপোমণ্ডলঃ ভূ-পৃষ্ঠের সর্বনিম্ন স্তরটিকে ট্রপোমণ্ডল বলে। ট্রপোমণ্ডল ভূপৃষ্ঠ থেকে শুরু হয় এবং প্রায় ১২ কিলোমিটার উচ্চতায় ট্রপোপজ পর্যন্ত বিস্তৃত, যদিও এই উচ্চতার তারতম্য ঘটে আবহাওয়ার কারণে যা মেরুতে প্রায় ৯ কিলোমিটার (৩০,০০০ ফুট) এবং বিষুবরেখায় প্রায় ১৭ কিলোমিটার (৫৬,০০০ ফুট)। স্ট্রাটোমণ্ডলঃ ট্রপোবিরতির উপরের দিকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বায়ু স্তরকে স্ট্রাটোমণ্ডল বলে। মেসোমণ্ডলঃ স্ট্রাটোবিরতির উপরে প্রায় ৮০ কি.মি….