বদর যুদ্ধের সকল সাহাবীদের নাম | ৩১৩ জন বদর সাহাবীর নাম | বদর সাহাবীদের তালিকা

বদর যুদ্ধের সকল সাহাবীদের নাম আসসালামুআলাইকুম সবাইকে স্বাগতম। আশা করি আল্লাহুর […]

বদর যুদ্ধের কারণ সমূহ | ব্যাখ্যা ও আলোচনা

বদর যুদ্ধ কি ইসলামের ইতিহাসে তথা বিশ্বের ইতিহাসে বদরের যুদ্ধ একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। বর্তমান সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনা শরিফের মধ্যবর্তী অঞ্চলে “বদর” নামক প্রান্তরে ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মার্চ মক্কার বিধর্মী ও মুসলমানদের মধ্যে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাকে বদরের যুদ্ধ বলা হয়। এ যুদ্ধ ছিল মুসলমান ও ইসলামের জন্য ভাগ্য নির্ধারণকারী যুদ্ধ। এ যুদ্ধে হযরত মুহাম্মদ (সা.) যদি পরাজিত হতেন তাহলে হয়ত বা শিশু ইসলামের অকাল মৃত্যু ঘটত। তাই ইসলামের ইতিহাসে এ যুদ্ধের গুরুত্ব অপরিসীম। বদরের যুদ্ধের কারণ বদরের যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পিছনে একক কোনো কারণ দায়ী ছিল না, বরং এর পিছনে নানাবিধ কারণ দায়ী ছিল। বদরের যুদ্ধের কারণসমূহ নিয়ে আলোকপাত করা হলো। ১. ইসলামের শক্তিবৃদ্ধি মক্কার কুরাইশগণ হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে হত্যা করার পরিকল্পনা করে ব্যর্থ হয়ে ভেবেছিল জন্মভূমি ত্যাগ করে নবী করিম (সা.) দুর্বল হয়ে পড়বেন এবং ইসলাম নিঃশেষ হয়ে যাবে। কিন্তু মদিনায় ইসলামের দ্রুত সম্প্রসারণের ফলে মক্কার কাফেররা দিশেহারা হয়ে ইসলামকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করতে ব্যর্থ হয়ে ইসলাম তথা মদিনার বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ইসলামের ক্রমবর্ধমান শক্তিবৃদ্ধি ছিল এ যুদ্ধের অন্যতম কারণ। ২. আব্দুল্লাহ বিন উবাইর দুরভিসন্ধি […]

পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটে কেন? ব্যাখ্যা কর

পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটে কেন ১৭৫৬ সালে নবাব সিরাজউদ্দৌলা বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার নবাব হিসেবে আরোহণের অল্পকাল পরেই ইংরেজদের সাথে নবাবের চরম বিরোধ দেখা দেয়। এ বিরোধের পরিপ্রেক্ষিতেই ১৭৫৭ সালে নবাব ও ইংরেজদের মধ্যে পলাশীর যুদ্ধ হয়। আর এ যুদ্ধে নবাবের প্রধান সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা এবং নবাবের অনেক আত্মীয় ইংরেজদের সাথে হাত মেলানোর কারণেই পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়।