পদার্থ বিজ্ঞান

ভৌত জগতে পরিমাপযোগ্য সকল কিছুকে রাশি বলে। কোন রাশি যখন পরিমাপ করা হয় তখন তার একটি মান থাকে। আবার কিছু রাশি পরিমাপ করতে মান এর সাথে দিকেরও প্রয়োজন হয়। এই […]

মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তু কণায় একে অন্যকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণ শক্তি দুইভাবে হতে পারে, একটি মহাকর্ষ অন্যটি অভিকর্ষ। মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ, তাকে মহাকর্ষ […]

পদার্থ বিজ্ঞানে দ্রুতি এবং বেগ উভয়ই একটি বস্তুর গতির হার পরিমাপ করে। দ্রুতি ও বেগের মধ্যে মূল পার্থক্য হল- কোন বস্তু কত দ্রুত চলছে বা কত দূরত্ব অতিক্রম করছে, তার পরিমাপকে দ্রুতি […]

তাপ ও তাপমাত্রা দুটি ভিন্ন পরিমাণ। তাপ ও তাপমাত্রার মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হল তাপ হল শক্তির রূপ যা গরম অবস্থা থেকে ঠান্ডা অবস্থায় স্থানান্তরিত হয়। বিপরীতে, তাপমাত্রা হল একটি বস্তুর উষ্ণতা […]

ফরাসি গণিতবিদ ব্লেজ প্যাসকেল ১৬৫৩ সালে  প্যাসকেলের সূত্র প্রতিষ্ঠিত করেন যা ১৬৬৩ সালে প্রকাশিত হয়। ব্লেজ প্যাসকেল আবদ্ধতরল বা বায়ুবীয় পদার্থের চাপের সঞ্চালন সম্পর্কে যে সূত্র প্রদান করেছিলেন, তা প্যাসকেলের সূত্র (Pascal’s […]

ইলেকট্রিসিটির মৌলিক উপাদান হল ভোল্টেজ, কারেন্ট এবং রেজিস্ট্যান্স। পদার্থবিজ্ঞানে ওহমের সূত্র এই তিনটির মধ্যে একটি সরল সম্পর্ক দেখায়। এই আইনটি বিদ্যুতের সবচেয়ে মৌলিক আইনগুলোর মধ্যে একটি। এটি বৈদ্যুতিক সার্কিটের উপাদানের […]

কুলম্বের সূত্র (Coulomb’s Law) হল পদার্থবিজ্ঞানের একটি সূত্র যা দুটি স্থির, বৈদ্যুতিক চার্জযুক্ত কণার মধ্যে শক্তির পরিমাণ নির্ধারণ করে। অর্থাৎ কুলম্বের সূত্র হল আধানযুক্ত দুটি বস্তুর মধ্যে বৈদ্যুতিক শক্তির একটি গাণিতিক […]