অতি হাই লেভেল ভাষা বলতে কী বোঝায়? অতি হাই লেভেল ভাষার সুবিধা ও অসুবিধা লিখ।

অতি হাই লেভেল ভাষাকে চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা বা 4GL বলা হয়। এই ভাষা ব্যবহার করে খুব সহজেই অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়, তাই একে RAD টুল বলা হয়। RAD মানে- Rapid Application Development। ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্টের কাজে ব্যবহৃত ভাষা সমুহকে 4GL হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই ভাষাতে সাধারণ ইংরেজি ভাষা ব্যাবহার করে কম্পিউটারকে নির্দেশ দেওয়া হয়। এই ভাষায় কাজ করতে গেলে কোন প্রক্রিয়ার বর্ণনা দিতে হয় না, তাই একে ননপ্রসিডিউলার ভাষাও বলা হয়। যেমন- SQL, NOMAD, FOCUS, Intellect ইত্যাদি।

অতি হাই লেভেল ভাষার সুবিধা
১। খুব দ্রুত অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা যায়।
২। সাধারণ ইংরেজি ভাষায় নির্দেশ প্রদান করা যায়।
৩। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ সংগঠন সম্পর্কে জানতে হয় না।
৪। কোন কাজের প্রক্রিয়া বর্ণনা করার দরকার হয় না।

অতি হাই লেভেল ভাষার অসুবিধা
১। কাজের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানা যায় না।
২। কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ সংগঠন সম্পর্কে জানা যায় না।
৩। বেশি মেমোরি দরকার হয়।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *