বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির পার্থক্য কি?

বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির পার্থক্য নিচে তুলে ধরা হলো–

বহিঃক্ষরা গ্রন্থি

  • এই ধরনের গ্রন্থির নালি থাকে।
  • এই রকম গ্রন্থির ক্ষরণ নালির মাধ্যমে গ্রন্থির বাইরে আসে।
  • এই রকম গ্রন্থির ক্ষরণ বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন : পাক গ্রন্থি নিঃসৃত পাক রস, ঘর্মগ্রন্থি নিঃসৃত ঘাম, সিবেসিয়াস গ্রন্থি নিঃসৃত সিবাম ইত্যাদি।
  • লালা গ্রন্থি, যকৃৎ, ঘর্মগ্রন্থি ইত্যাদি এই ধরনের গ্রন্থির উদাহরণ।

 

অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি

  • এই ধরনের গ্রন্থির কোনও নালি থাকে না।
  • এই রকম গ্রন্থির ক্ষরণ গ্রন্থির বাইরে নিঃসৃত হয় না, ব্যাপন প্রক্রিয়ায় রক্তে মিশে যায়।
  • এই রকম গ্রন্থি থেকে হরমোন নিঃসৃত হয়।
  • পিটুইটারি, থাইরয়েড, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি ইত্যাদি এই ধরনের গ্রন্থির উদাহরণ।

 

শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির পার্থক্য কি?” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।

Similar Posts