Similar Posts
কোষ বিভাজন কাকে বলে?
কোষ বিভাজন কাকে বলে? যে প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের কোষ বিভাজন ঘটে, সেই প্রক্রিয়াকে কোষ বিভাজন বলে। প্রতিটি জীবের দেহ কোষ দিয়ে গঠিত। এককোষী জীবগুলো কোষ বিভাজনের দ্বারা একটি থেকে দুটি, দুটি থেকে চারটি কোষে বিভক্ত হয় এবং এভাবে বংশবৃদ্ধি করে। বহুকোষী জীবের দেহকোষের সংখ্যা বৃদ্ধি হয়ে জীবদেহের সামগ্রিক বৃদ্ধি ঘটে।
দূর সংবেদন কাকে বলে?
দূর সংবেদন কাকে বলে? বৈজ্ঞানিক উপায়ে বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে দূরের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সুন্দর নিখুঁত ধারণা গড়ে তোলার পদ্ধতিকে দূরসংবেদন বা Remote Sensing বলে। এই পদ্ধতির দুটি প্রধান উপাদান হলো – ১) বিমান চিত্র (Aerial Photo) এবং ২) উপগ্রহ চিত্র (Satellite Imagery)।
বিটা বৈচিত্র্য কাকে বলে? বিটা বৈচিত্র্যের বৈশিষ্ট্য
বিটা বৈচিত্র্য বিটা সূচক কাকে বলে? বিটা বৈচিত্র্যের ধারণার উদ্ভাবক হুইটেকার এর মতে, আন্তঃপ্রাকৃতিক স্থলজ বা জলজ বাসস্থলে আন্তঃপ্রজাতির বৈচিত্র্যেকে বিটা-বৈচিত্র্র্য বা বিটা সূচক বলে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, স্বাদু জলের পুকুর ও হ্রদে উদ্ভিদ এবং প্রাণী প্রজাতির মধ্যে সামান্য পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। যদিও উভয়ই জলজ বাস্তুতন্ত্রের অন্তর্গত। উক্ত বৈচিত্র্যটিই হলো বিটা বৈচিত্র্য। প্রকৃতিতে প্রতিটি ক্ষুদ্র…
জিন ও অ্যালিল (Gene & Allele)
জিনঃ বংশগতিবিদ্যার জনক গ্রেগর জোহান মেন্ডেলের মতে বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রক ফ্যাক্টরকেই জিন বলে। যেহেতু “জিন সকল প্রকার জৈব প্রক্রিয়ার মুলে অবস্থিত” বলে এখন স্বীকৃত এবং প্রকরণ ও বংশগতি প্রধানত এর উপর নির্ভরশীল। আধুনিক জীববিজ্ঞানীদের মতে, জিন হচ্ছে DNA অনুর অংশবিশেষ। অ্যালিল: অ্যালিল হচ্ছে একটি জিনের দুটি অলটারনেটিভ ভারশন (alternative version)। দুটি অলটারনেটিভ ভার্শন মানে পৃথক বৈশিষ্ট্যের দুটি…
হৃদপেশিকে কেন অনৈচ্ছিক পেশি বলে?
হৃদপেশিকে কেন অনৈচ্ছিক পেশি বলে? যে পেশি আমাদের ইচ্ছেমতো সংকুচিত হয় না তাদের অনৈচ্ছিক পেশি বলে। হৃদপেশি নামে বিশেষ এক ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি আছে। এ পেশি নিজ ছন্দে পর্যায়ক্রমে সংকুচিত ও স্বাভাবিক হয়ে দেহের রক্ত সঞ্চালন করছে।
চলন কাকে বলে?
চলন কাকে বলে? যে প্রক্রিয়ায় প্রাণী জৈবিক প্রয়োজনে যেমন – খাদ্য সংগ্রহ, আত্মরক্ষা, প্রজনন, বিনোদন বা প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলায় নিজ প্রচেষ্টায় স্থানান্তরিত হয় তাকে চলন বলে। যে পদ্ধতিতে প্রাণী নিজ প্রচেষ্টায় সাময়িকভাবে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যায় তাকে ঐ প্রাণীর চলন বলে।