এই পদ্ধতিতে ডাটা ট্রান্সমিশনের পূর্বে ডেটাকে প্রাইমারী স্টোরেজ ডিভাইসে সংরক্ষণ করা হয় এবং সমান বিরতিতে প্রতিবারে ৮০ থেকে ১৩২ ক্যারেক্টারের একটি ব্লক তৈরি করে ট্রান্সমিট করা হয়। এ কারণেই এর নামকরণ করা হয়েছে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন মেথড।
এক্ষেত্রে প্রতিটি ব্লকের শুরুতে একটি হেডার (২ বাইট) এবং শেষে একটি ট্রেইলর (২ বাইট) ইনফরমেশন সিগন্যাল সংযুক্ত করা হয়। হেডার সিগন্যাল প্রেরক ও গ্রাহকের ক্লকের গতিকে সিনক্রোনাইজ করে এবং প্রেরক ও গ্রাহকের অ্যাড্রেস বহন করে। অপরদিকে ট্রেইল সিগন্যাল ব্লকের শেষ নির্দেশ করে এবং ভুল নির্ণয়ে সহায়তা করে।