ভিটামিন এ ক্যাপসুল শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী ।ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলের জন্য খুবই উপকারী রূপচর্চা করতে সাহায্য করে মুখে কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে শরীরের দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে ইত্যাদি।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল নামে পরিচিত একটি ওষুধের নাম। এটি হচ্ছে এমন এক ওষুধ যেটা কিনা সবুজ রঙের ছোট ছোট স্বচ্ছ ক্যাপসুল। আমরা অনেক সময় ডাক্তার কিংবা কোন গুরুজনের পরামর্শ ছাড়াই যে ওষুধগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে “ই ক্যাপসুল”।ঠিক তেমনি যেমন আমরা প্যারাসিটামল খেয়ে থাকি বিভিন্ন জ্বর, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি দেখা দিলে। অথবা আমরা অনেক সময় দেখা যায় চাচা, চাচী, খালা, ফুফু ইত্যাদির কাছে জিজ্ঞেস করে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার জন্য যে ওষুধ টি জিজ্ঞেস করে আমরা খুঁজে পাই সেটা হচ্ছে ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো তে জানিয়ে দেবো ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হয় কিনা।
ভিটামিন এ ক্যাপসুল রূপচর্চা করতে সাহায্য করেঃ
ভিটামিন এ ক্যাপসুল শরীরের জন্য যেমন উপকারী ঠিক তেমনি রূপচর্চা ত্বকের জন্য ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারেন। ভিটামিন এ ক্যাপসুলের অনেক পুষ্টি রয়েছে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খুবই কার্যকরী।
আমরা দোকান থেকে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালযুক্ত যেখানে থাকি তার থেকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খুবই ভালো মুখের ত্বকের জন্য রূপচর্চার জন্য ইত্যাদি। তাই অন্য মেডিসিন ব্যবহার না করে ভিটামিন এ ক্যাপসুল ব্যবহার কোন রূপ চর্চা এবং ফর্সা। ভিটামিন এ ক্যাপসুল এর ভিতর যে পদার্থ রয়েছে সে পদার্থ মুখে লাগিয়ে রাখুন। মুখ শুকিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত মুখ ধোয়া যাবে না শুকিয়ে যাওয়ার পর মুক্ত হতে হবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয় ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়ঃ-
আমরা অনেকেই গুগোল কিংবা ইউটিউবে গিয়ে চার্জ করে থাকি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হওয়া যায় বা মোটা হয়। তো আপনিও যদি এ প্রশ্নের অধিকারী হয়ে থাকেন এবং এর উত্তর খুঁজে থাকেন তাহলে এখান থেকে খুব সহজেই জেনে নিতে পারেন। কেননা আমি আপনাদেরকে এ কোন ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয় এ প্রশ্নের উত্তর কি হবে সেটা জানাবো।
এখানে আমি আপনাদের সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয় এটার উত্তর একটা প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা ১ জন ব্যক্তির উত্তর শেয়ার করব। সাধারণত এক ই ক্যাপসুল এটা মোটা হওয়ার জন্য খাওয়া হয় না কিংবা ব্যবহার করা হয় না। মূলত ভিটামিন ই ক্যাপসুল এটি ব্যবহার করা হয় কেউ যদি নিজের ত্বককে মসৃণ করতে চায়। অর্থাৎ ত্বককে মসৃণ করার জন্য সাধারণত ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর জেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
কনুই আর হাঁটুর জেদি কালো দাগ দূর করার জন্যঃ-
আপনি যদি আপনার দীর্ঘদিন ধরে পুরনো স্কিন ডেমেজ এর ডাক দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারবেন। কেননা এই ডাকটি দূর করার জন্য আমি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর চেয়ে আর কোন বিকল্প খুঁজে পাচ্ছিনা বা জানিনা। এর জন্য আপনি যদি অর্থাৎ আপনার হাঁটুর দাগ দূর করতে চান সে ক্ষেত্রে জেল বানাতে পারেন কিংবা মুখে দেওয়া জেলের অতিরিক্ত যদি বেঁচে যায় তাহলে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আশা করে যাই দুই এক সপ্তাহের মধ্যে আপনার পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
চোখের নিচের কালো দাগ দূর করার জন্যঃ
আপনার চোখের নিচে যদি কালো দাগ পড়ে থাকে এবং এটা যদি আপনি দূর করতে চান তাহলে নিচের এই পদ্ধতিটি অনুসরণ করতে পারেন। আবার অনেকে আছেন যারা কিনা চোখের নিচের কালো দাগ দূর করার জন্য একদম খাঁটি বাদাম তেল ব্যবহার করে থাকেন আপনারা যদি তার সাথে সামান্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ব্যবহার করেন তাহলে খুব ভালো একটা ফলাফল পাওয়া যাবে আশা করি।
তবে যারা কাঠ বাদাম তেলও ব্যবহার করেন না তারাও নিজের চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে চাইলে বাদাম তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের জল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারে। আশা করা যায় খুব দ্রুত আপনার কালো দাগ চলে যাবে।
ভিটামিন এ ক্যাপসুল মাথার চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন এ ক্যাপসুল শরীর দুর্বলতা কাটাতে সাহায্য করে। ভিটামিন এ ক্যাপসুল মুখে মুখের ত্বকের জন্য খুবই কার্যকরী। ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় খুবই কার্যকরী এবং প্রয়োজন।