কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের উৎকর্ষের ইতিহাসকে কয়েকটি প্রজন্মে বিভক্ত করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে পঞ্চম স্তরের প্রজন্ম হলো ৫ম প্রজন্মের কম্পিউটার। ১৯৯০-১৯৯৮ পর্যন্ত সময়কে পঞ্চম স্তরের কম্পিউটার প্রজন্মের যাত্রা হিসেবে গণ্য করা হয়। পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার প্রযুক্তিতে চিপ, প্রসেসর, মেমোরি, অপারেটিং সিস্টেম, নেটওয়ার্কিং সমস্ত ক্ষেত্রে অসাধারণ অগ্রগতি দেখা যায়। এ কম্পিউটারের উন্নয়ন এখনো চলছে। পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার কৃত্রিম বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করার ক্ষমতা সম্পন্ন।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
১. WAN = Wide Area Network এবং LAN = Local Area Network এর প্রচলন রয়েছে;
২. সমান্তরালভাবে ক্রিয়া করে;
৩. একই সময়ে বহু উদ্দেশ্য সাধন করে;
৪. প্রক্রিয়াকরণের জ্ঞান সম্পন্ন;
৫. একই সাথে একাধিক প্রোগ্রাম বাধাহীনভাবে চলতে পারে;
৬. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবটিক প্রযুক্তির চরম বিকাশ;
৭. কণ্ঠস্বর সনাক্তকরণ ও বিশ্বের সকল ভাষার কম্পিউটার।