বায়াসিং কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিকে কার্যক্ষম করার জন্য বাহ্যিক ভোল্টেজ প্রয়োগ করার পদ্ধতিকে বায়াসিং বলে। অন্যভাবে বলা যায়, যে ব্যবস্থার মাধ্যমে ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির ট্রানজিস্টর সার্কিটে আউটপুট ইমপিডেন্স বা রোধ এবং ইনপুট ইমপিডেন্স বা রোধের মধ্যে তারতম্য ঘটানো হয় তাকে বায়াসিং বলে।

বায়াসিং এর প্রকারভেদ
বায়াসিং মূলত দুই প্রকার। যথা :
১. ফরওয়ার্ড বায়াসিং বা সম্মুখ ঝোঁক
২. রিভার্স বায়াসিং বা বিপরীত ঝোঁক

১. ফরওয়ার্ড বায়াসিং বা সম্মুখ ঝোঁক : কোনো p-n জাংশনে ভোল্টেজ প্রয়োগ করার ফলে যদি বিভব প্রাচীর হ্রাস পায় এবং জাংশনে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তখন তাকে ফরওয়ার্ড বায়াসিং বা সম্মুখ ঝোঁক বলে।

২. রিভার্স বায়াসিং বা বিপরীত ঝোঁক : কোনো p-n জাংশনে ভোল্টেজ প্রয়োগ করার ফলে যদি বিভব প্রাচীর বেড়ে যায় এবং জাংশনে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় তবে উক্ত বায়াসকে রিভার্স বায়াসিং বা বিপরীত ঝোঁক বলে।

 

শেষ কথা:
আশা করি আপনাদের এই আর্টিকেলটি পছন্দ হয়েছে। আমি সর্বদা চেষ্টা করি যেন আপনারা সঠিক তথ্যটি খুজে পান। যদি আপনাদের এই “বায়াসিং কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?” আর্টিকেলটি পছন্দ হয়ে থাকলে, অবশ্যই ৫ স্টার রেটিং দিবেন।

Similar Posts