Modal Ad Example
পড়াশোনা

প্রথম অধ্যায় : বৈদ্যুতিক ল্যাম্প, এসএসসি ভোকেশনাল

1 min read

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পে কী কী গ্যাস থাকে?

উত্তরঃ সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পে সোডিয়াম বাষ্প ও নিয়ন গ্যাস ভরা থাকে। এছাড়া এর মধ্যে আর্গন ও পারদ থাকে।

মার্কারী ভেপার ল্যাম্পের পরিপূর্ণ আলো দিতে কতটুকু সময় লাগে?

উত্তরঃ মার্কারী ভেপার ল্যাম্পের পরিপূর্ণ আলো দিতে ৫ মিনিট সময় লাগে।

মার্কারী ভেপার ল্যাম্প প্রতি ওয়াটে কত লিউমেন আলো দেয়?

উত্তরঃ মার্কারী ভেপার ল্যাম্প প্রতি ওয়াটে ৪০-৬০ লিউমেন আলো দেয়।

মার্কারী ভেপার ল্যাম্পের স্বাভাবিক আয়ুষ্কাল কত?

উত্তরঃ মার্কারী ভেপার ল্যাম্পের স্বাভাবিক আয়ুষ্কাল ৯০০০ ঘণ্টা।

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের পরিপূর্ণ আলো দিতে কতটুকু সময় লাগে?

উত্তরঃ সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের পরিপূর্ণ আলো দিতে ২০ মিনিট সময় লাগে।

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প প্রতি ওয়াটে কত লিউমেন আলো দেয়?

উত্তরঃ সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প প্রতি ওয়াটে ৬০ লিউমেন আলো দেয়।

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের স্বাভাবিক আয়ুষ্কাল কত?

উত্তরঃ সাোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের স্বাভাবিক আয়ুষ্কাল ৬০০০ ঘণ্টা।

মার্কারী ভেপার ল্যাম্পে কী কী গ্যাস থাকে?

উত্তরঃ মার্কারী ভেপার ল্যাম্পে পারদ (Hg) ও আর্গন (Ar) গ্যাস থাকে।

বৈদ্যুতিক বাতির কাজ কি?

উত্তরঃ বৈদ্যুতিক বাতির কাজ হচ্ছে বৈদ্যুতিক শক্তিকে আলোক শক্তিতে রূপান্তর করে ঘর-বাড়ি, অফিস-আদালত, হাট-বাজার, রাস্তা-ঘাট ইত্যাদি স্থানের অন্ধকার জায়গাকে আলোকিত করা।

কার্বন ফিলামেন্ট ল্যাম্পের আলো কেমন হয়?

উত্তরঃ কার্বন ফিলামেন্ট ল্যাম্পের আলো ঠিক সাদা হয় না, কিছুটা হলুদ বর্ণের হয়।

ভ্যাকুয়াম ফিলামেন্ট ল্যাম্প সাধারণত কত ওয়াটের হয়ে থাকে?

উত্তরঃ ভ্যাকুয়াম ফিলামেন্ট ল্যাম্প সাধারণত ১৫ থেকে ২৫ ওয়াটের হয়ে থাকে।

ইনক্যানডিসেন্ট ল্যাম্প সাধারণত কত ওয়াটের হয়ে থাকে?

উত্তরঃ ইনক্যানডিসেন্ট ল্যাম্প সাধারণত ৬০ এবং ১০০ ওয়াটের হয়ে থাকে।

বৈদ্যুতিক বাতি কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ বৈদ্যুতিক বাতি সাধারণত তিন প্রকার। যথাঃ– ১। ফিলামেন্ট ল্যাম্প; ২। আর্ক ল্যাম্প এবং ৩। গ্যাস ডিসচার্জ ল্যাম্প।

এলইডি (LED) এর পূর্ণরূপ কি?

উত্তরঃ এলইডির পূর্ণরূপ হলো Light Emitting Diode।

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের সাহায্যকারী উপাদান কি কি?

উত্তরঃ সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের সাহায্যকারী উপাদানগুলো হলো–

ক. এসি সাপ্লাই;

খ. পিএফ কন্ডেনসার;

গ. অটো ট্রান্সফরমার;

ঘ. ফিলামেন্ট হিটিং ট্রান্সফরমার;

ঙ. কোল্ড ফিলামেন্ট;

চ. সোডিয়ামসহ ইউ আকৃতির টিউব;

ছ. ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্স।

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের ব্যবহার উল্লেখ কর।

উত্তরঃ রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, উন্মুক্ত স্থান, বিমান উড্ডয়ন, জেনারেল আউটডোর ও লো-পাওয়ার ফ্যাক্টর লাইনে ব্যবহৃত হয়।

মার্কারি ভেপার ল্যাম্পের ব্যবহার উল্লেখ কর।

উত্তরঃ এ ধরনের ল্যাম্প বিভিন্ন কাপড়ের দোকান, শপিং মল, শিল্পাঞ্চল, রেল আঙ্গিনা, বন্দর ও রাস্তা-ঘাট আলোকিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প সাধারণত কত ওয়াটের হয়ে থাকে?

উত্তরঃ সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প সাধারণত ৪৫, ৬০, ৭০, ১০০ এবং ৪০০ ওয়াটের হয়ে থাকে।

বৈদ্যুতিক ল্যাম্পের শ্রেণিবিভাগ উল্লেখ কর।

উত্তরঃ বৈদ্যুতিক ল্যাম্প মূলত তিন প্রকার। যথা–

ক. ফিলামেন্ট ল্যাম্প;

খ. আর্ক ল্যাম্প এবং

গ. গ্যাস ডিসচার্জ ল্যাম্প।

ফিলামেন্ট ল্যাম্প আবার চার প্রকার। যথা–

ক. কার্বন ফিলামেন্ট ল্যাম্প;

খ. ভ্যাকুয়াম মেটাল ফিলামেন্ট ল্যাম্প;

গ. গ্যাসভরা কুণ্ডলিত মেটাল ফিলামেন্ট ল্যাম্প;

ঘ. গ্যাসভরা কুণ্ডলিত কুণ্ডলী মেটাল ফিলামেন্ট ল্যাম্প।

গ্যাস ডিসচার্জ ল্যাম্প আবার কয়েক ধরনের হয়। যথা–

ক. সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প;

খ. মার্কারি ভেপার ল্যাম্প;

গ. নিয়ন ল্যাম্প;

ঘ. আর্গন ল্যাম্প;

ঙ. হিলিয়াম ল্যাম্প;

চ. ক্রিপটন ল্যাম্প;

ছ. জেনন ল্যাম্প;

মার্কারী ভেপার ল্যাম্পের সাহায্যকারী উপাদান কি কি?

উত্তরঃ মার্কারী ভেপার ল্যাম্পের সাহায্যকারী উপাদানগুলো হলো–

ক. চোক কয়েল;

খ. পি এফ কন্ডেনসার;

গ. এসি মেইন;

ঘ. স্ক্রু-ক্যাপ;

ঙ. লিমিটিং রেজিস্ট্যান্স;

চ. সাহায্যকারী ইলেকট্রোড;

ছ. মেইন ইলেকট্রোড (১);

জ. মার্কারিসহ ভিতরের টিউব;

ঝ. মেইন ইলেকট্রোড (২);

ঞ. বাইরের গ্যাস টিউব।

Rate this post
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

Leave a Comment

x