ভূ-তাপীয় শক্তি কী?
পৃথিবীর অভ্যন্তরে রয়েছে উত্তপ্ত আগ্নেয়গিরি। এ সকল আগ্নেয়গিরির তাপ ব্যবহার করে এখনো ব্যাপকভাবে শক্তি উৎপাদন করা যায় না। তবে কিছু স্থানে ভূ-প্রাকৃতিক কারণে এ তাপ হতে অল্প পরিমাণে শক্তি উৎপাদন করা যায়। এটিই ভূ-তাপীয় শক্তি।
পৃথিবীর অভ্যন্তরে রয়েছে উত্তপ্ত আগ্নেয়গিরি। এ সকল আগ্নেয়গিরির তাপ ব্যবহার করে এখনো ব্যাপকভাবে শক্তি উৎপাদন করা যায় না। তবে কিছু স্থানে ভূ-প্রাকৃতিক কারণে এ তাপ হতে অল্প পরিমাণে শক্তি উৎপাদন করা যায়। এটিই ভূ-তাপীয় শক্তি।
বিভব পার্থক্য মূলত উৎপন্ন হয় আধানের ঘনত্বের তারতম্যের কারণে। তড়িৎ ক্ষেত্রের দুটি বিন্দুর মধ্যে বা কোনো বর্তনীর দুটি বিন্দুর মধ্যে বিভবপার্থক্য থাকলে উচ্চ বিভবের বিন্দু হতে নিম্ন বিভবের বিন্দুতে ধনাত্মক আধান স্থানান্তরিত হয়। ঋণাত্মক আধান বা ইলেকট্রন বিবেচনা করলে নিম্ন বিভবের বিন্দু হতে উচ্চ বিভবের বিন্দুতে ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়। এভাবে বিভব পার্থক্য আধান স্থানান্তরে ভূমিকা…
সাধারণত একটি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন বা অবস্থান্তর মৌলের পরমাণুর সাথে এক বা একাধিক একাধিক ঋণাত্বক আয়ন বা নিঃসঙ্গ ইলেকট্রন যুগল যুক্ত অণু সন্নিবেশ বন্ধন দ্বারা যুক্ত হলে যে জটিল কাঠামোর আয়ন গঠিত হয়, তাকে জটিল আয়ন বলে। যেমনঃ [Cu(NH₃)₄]²+ যৌগটিতে কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন Cu²+ এর সাথে চারটি NH₃ লিগ্যান্ড হিসেবে যুক্ত হয়ে একটি জটিল কাঠামোর…
ইংরেজ বিজ্ঞানী জন ডাল্টন (Dalton) ১৮০৩ খ্রিস্টাব্দে পদার্থের মূল উপাদান পরমাণুর পরিচয় ও ধর্ম এবং বিভিন্ন মৌলের পরমাণুসমূহের পরস্পর সংযোগ দ্বারা যৌগ গঠনের অবস্থা সম্বন্ধে একটি মতবাদ প্রকাশ করেন। এটি ডাল্টনের পরমাণু মতবাদ নামে পরিচিত। এ মতবাদের স্বীকার্য হলো : ১. প্রত্যেক পদার্থ অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত। এসব কণাকে পরমাণু বা এটম বলে। মৌলের ক্ষুদ্রতম…
সমাজ ও সমাজ সংশ্লিষ্ট পক্ষসমূহের প্রতি ব্যবসায়ের কর্তব্য পালনের দায় হলো ব্যবসায়ের সামাজিক দায়বদ্ধতা। উৎপাদক, সরবরাহকারী, ক্রেতা, ভোক্তা, এলাকা, সরকার, মধ্যস্থ ব্যবসায়ী প্রভৃতি উপাদানের সমষ্টি হলো সমাজ। ব্যবসায়কে সমাজের এসব পক্ষের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে হয়। সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালনের মাধ্যমেই ব্যবসায়ী সফল হতে পারে।
মৌলিক ধাতু কিংবা কোনো কোনো নাম শব্দের সঙ্গে ‘আ’ প্রত্যয়যোগে যে ধাতু গঠিত হয়, তাকে সাধিত ধাতু বলে। যেমন– √ দেখ্ + আ = দেখা, √ পড়্ + আ = পড়া, √ বল্ + আ = বলা। সাধিত ধাতুর সঙ্গে কাল ও পুরুষসূচক বিভক্তি যুক্ত করে ক্রিয়াপদ গঠিত হয়। যেমন– মা শিশুকে চাঁদ দেখায়। (এখানে দেখ্ +…
শিক্ষা গবেষণা কি শিক্ষা গবেষণা হল এক ধরণের পদ্ধতিগত অনুসন্ধান যা শিক্ষার বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো সমাধানের জন্য অভিজ্ঞতামূলক পদ্ধতি প্রয়োগ করে। সমস্যা সমাধান এবং জ্ঞানের বিকাশে ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করার জন্য এটি যথাযথ এবং সু-সংজ্ঞায়িত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া গ্রহণ করে। শিক্ষা গবেষণা বলতে বোঝায় শিক্ষা প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভাল বোঝার জন্য ও দক্ষতা উন্নত করার লক্ষ্যে…