পরীক্ষণ বিজ্ঞানের নতুন জ্ঞান পাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে কোনো বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য প্রথমে জানা বা বিদ্যমান তথ্যের আলোকে একটি আনুমানিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিনি পরীক্ষণের মাধ্যমে ঐ অনুমিত সিদ্ধান্ত ঠিক হয়েছে কিনা তা যাচাই করেন। পরীক্ষণের উপাত্ত বিশ্লেষণ করে যদি দেখা যায় অনুমিত সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না তাহলে তিনি নতুন করে অনুমিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তারপর আবার তা পরীক্ষণের মাধ্যমে যাচাই করেন। পরীক্ষণ পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য হলো এতে সকল কিছু স্থির রেখে একটি মাত্র চলক পরিবর্তন করা হয়।
এ সম্পর্কিত বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তরঃ–
১। পরীক্ষণ পদ্ধতির ধাপ কয়টি?
ক) ৫ খ) ৬
গ) ৭ ঘ) ৮
সঠিক উত্তর : ৭
২। পরীক্ষণ পদ্ধতিতে কোনো বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য প্রথমে জানা বা বিদ্যমান তথ্যের আলোকে একটি কী ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন?
ক) আনুমানিক খ) জটিল
গ) কৌশলগত ঘ) দূরদর্শী
সঠিক উত্তর : ক
৩। সকল কিছু স্থির রেখে একটি মাত্র চলক পরিবর্তন করা কোন পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য?
ক) পর্যবেক্ষণ খ) পরীক্ষণ
গ) গবেষণা ঘ) বিশ্লেষণ
সঠিক উত্তর : খ
৪। ‘পানির অভাবে চারাগাছ মারা যায়’ এটি জানা তথ্য থেকে কী ধরনের সিদ্ধান্ত?
ক) অনুমতি সিদ্ধান্ত
খ) পরিমিত সিদ্ধান্ত
গ) চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
ঘ) মাঝামাঝি সিদ্ধান্ত
সঠিক উত্তর : ক
৫। পরীক্ষণ পদ্ধতির ধাপ ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ধাপ কীরূপ?
ক) আলাদা খ) ভিন্ন
গ) একই ঘ) বিপরীত
সঠিক উত্তর : গ
৬। পরীক্ষণ পদ্ধতির অনুষঙ্গ হলো–
i. জানা তথ্য
ii. অনুমতি সিদ্ধান্ত গ্রহণ
iii. উপাত্ত বিশ্লেষণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) ii ও iii
গ) i ও iii ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর : ঘ