জনপ্রিয় ৮টি প্রোগ্রামিং ভাষা (Top 8 Programming Languages)

কম্পিউটারকে নির্দেশ প্রদান করার জন্য শব্দ, বর্ণ, সংকেত এবং এগুলো বিন্যাসের নিয়ম প্রয়োজন হয়। কম্পিউটারকে আদেশ-নির্দেশ প্রদানের জন্য কম্পিউটার বুঝতে পারে এমন কিছু সংকেত এবং কতিপয় নিয়ম কানুন ব্যবহার করে প্রোগ্রাম তৈরি করা হয়। প্রোগ্রাম তৈরির জন্য ব্যবহৃত এসব নিয়ম কানুন ও সংকেতগুলোকে একত্রে প্রোগ্রামের ভাষা বলে। কম্পিউটারের নির্দেশ প্রদানযোগ্য প্রোগ্রামের ভাষা সুনির্দিষ্ট এবং নির্ভুল না হলে কম্পিউটার কোনো কাজ করে না। কম্পিউটারের একটি নিজস্ব ভাষা আছে। এটি ইংরেজি, বাংলা, আরবি, উর্দু, হিন্দি ইত্যাদি কোনো ভাষাই বোঝে না। শুধু তার নিজের ভাষায় প্রোগ্রাম লিখলেই সে বুঝতে পারে, অন্যথায় পারে না। কম্পিউটার প্রোগ্রাম রচনার অনেকগুলো ভাষা আছে। নিচের জনপ্রিয় কয়েকটি ভাষার পরিচিতি আলোচনা করা হলো-

সি (C)

সি একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সি (C) ১৯৭০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেল ল্যাবরেটরিতে ডেনিস রিচি সি (C) ভাষা তৈরি করেন। বর্তমানে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং জনপ্রিয় উচ্চতর ভাষা হিসেবে সি পরিচিত। এই ভাষা তৈরির প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম-এর কোড লেখায় এর ব্যবহার, কিন্তু অচিরেই এটি একটি বহুল ব্যবহৃত ভাষায় পরিণত হয়। বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটারে এবং বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণে সি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সি ভাষায় অ্যাসেম্বলি এক উচ্চতর ভাষার প্রোগ্রামিং কৌশলের সমন্বয় সাধন করা যায় অর্থাৎ ভাষায় বিট, বাইট, মেমোরি অ্যাড্রেস নিয়ে কাজ করা যায় আবার উচ্চতর ভাষার মত ডেটা টাইপ নিয়েও কাজ করা যায় বলে এটি মধ্যস্তরের ভাষা হিসেবে পরিচিত। সি ভাষায় সহজেই অত্যন্ত জটিল সমস্যা সমাধান করা যায়। ইউনিক্স, লিনাক্স, ম্যাক ওএস ইত্যাদি সি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। কম জায়গা ও রিসোর্স নিয়ে কাজ করা সফটওয়্যার তৈরিতে সি বেশি উপযোগী।

সি++ (C++)

সি++ একটি বহুল ব্যবহৃত অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা। ১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এটিএন্ডটি বেল ল্যাবরেটরিতে বিজারনি স্ট্রাউসট্রাপ এ ভাষা উদ্ভাবন করেন। প্রথমে এর নাম ছিল ‘সি উইথ ক্লাস’। পরবর্তী সময়ে আরও কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করে ১৯৮৩ সালে সি++ নামকরণ করা হয়। সি++ এ সি এর প্রায় সব বৈশিষ্ট্যসহ অতিরিক্ত আরও কিছু বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা আছে। এজন্য সি++ কে সি-এর বর্ধিত সংস্করণ বা সুপারসেট বলা যায়। টেক্সট এডিটর তৈরি, কম্পাইলার ও ইন্টারপ্রেটার তৈরি, ডেটাবেজ হ্যান্ডলিং, কমিউনিকেশন সিস্টেম ডিজাইন, ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেম ডিজাইন, রিয়েল-টাইম সিস্টেম ডিজাইন ও উইন্ডোভিত্তিক এ্যাপ্লিকেশনসমূহ সি++ এর অনন্য অবদান। সি++ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এক্স উইন্ডো সিস্টেম, কিউট ইত্যাদির মত গ্রাফিক্যাল ডিসপ্লে ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামিং। অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর দুনিয়ায় একটি কিংবদন্তি এবং জাভার সৃষ্টির প্রেরণা হলো সি++। মজিলা ফায়ারফক্স আর ক্রোমিয়াম ব্রাউজারও কিন্তু  বেশিরভাগই সি++ এ লেখা।

ভিজুয়াল বেসিক (Visual Basic)
উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনের নাম নিলেই চলে আসে ভিজুয়াল বেসিকের নাম। ভিবি নামেই বহুল প্রচলিত মাইক্রোসফটের ডেভেলপ করা এ প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। দ্রুত এবং সহজে প্রোগ্রাম উন্নয়নের জন্য ভিজুয়াল বেসিক অতুলনীয় হয়ে উঠে। বিশেষত নতুন বা অদক্ষ প্রোগ্রামারদের কাছে এ ভাষা জনপ্রিয়। মাইক্রোসফট বেসিক ল্যাংগুয়েজ কিনে সেটাকে ডেভেলপ করে এবং ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট (IDE) সহ ১৯৯১ সালে ভিজুয়াল বেসিক নামে বাজারে ছাড়ে। ড্রাগ অ্যান্ড ড্রপ,  অ্যাকটিভ এক্স কন্ট্রোল, সরাসরি এক্সিকিউটিকল ও ডায়নামিক লাইব্রেরি লিংক (DLL) তৈরির সুবিধার কারণে ভিবির কদর অনেকের কাছেই বেশি ছিল। ভিজুয়াল বেসিকে খুব সহজে বিভিন্ন ডেটাবেজ বিষয়ক সফটওয়্যারের সাথে সংযোগ করা যায়। তাছাড়া ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্ট সহজে ওয়েবপেজ উন্নয়নে সুবিধা প্রদান করে। ভিবিকে ডটনেটে যুক্ত করে ছাড়া হয় ভিজুয়াল বেসিক ডটনেট হিসেবে। মাইক্রোসফটের ডটনেট তৈরিতে ভিবির অনেক আইডিয়া ব্যবহার করা হয়েছে। ডটনেট হলো মাইক্রোসফটের ফ্রেমওয়ার্ক, যাতে আছে ওয়েব ও ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন তৈরির নানারকম এপিআই। উইন্ডোজের অনেক অ্যাপ ভিবি ডটনেটে তৈরি হচ্ছে।
ফোরট্রান (Fortran)
ফোরট্রান হলো নির্দেশমূলক প্রোগ্রামিং ভাষা। উচ্চস্তরের ভাষার মধ্যে সবচেয়ে পুরোনো হচ্ছে ফোরট্রান ভাষা। ইংরেজি FORTRAN শব্দটির পূর্ণরূপ Formula Translation। ১৯৫৩ সালে আইবিএম (IBM) এর গবেষক জন ব্যাকাস এটি তৈরি করেন। ১৯৫৭ সালে আইবিএম কোম্পানি কর্তৃক এ উচ্চস্তরের ভাষার চালু করা হয়। গাণিতিক উপায়ে বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত সমস্যা সমাধানের জন্য এ ভাষা অত্যন্ত উপযোগী। বর্তমানে এ ভাষার প্রচলন কমে এসেছে। অনেক পুরানো হলেও ফোরট্রানের প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়নি। এটি প্রকৌশল সংক্রান্ত গবেষণার কাজে এখনো বেশ জনপ্রিয়। সাধারণ ব্যবহারকারীর চেয়ে সুপার কম্পিউটার ও হাই পারফরমেন্স কম্পিউটিং-এ ফোরট্রান ব্যবহার করা হয়। ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এ ভাষার কয়েকটি সংস্করণ বের হয়। ফোরট্রানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংস্করণগুলি হচ্ছে ফোরট্রান I, ফোরট্রান II, ফোরট্রান IV, ফোরট্রান ৭৭ এবং ফোরট্রান ৯০।
জাভা (Java)
জাভা অত্যন্ত শক্তিশালী, ডায়নামিক, হাই লেভেল , সম্পূর্ণ অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড, ক্ৰসপ্লাটফর্ম ও জেনেরিক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। বহু ল্যাংগুয়েজ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে জাভা। এটির সিনট্যাক্স মূলত সি++ এর আদলে তৈরি। জাভা খুবই পোর্টেবল, কাজেই এটা প্লাটফর্ম। শত শত ডিভাইস ও অ্যাপ্লিকেশনে জাভা ব্যবহার করা হয়েছে। টেক জায়ান্ট গুগলেও অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপে জাভা ব্যবহার করা হয়েছে। Java একটি শক্তিশালী আধুনিক প্রোগ্রাম ভাষা। ১৯৯১ সালের শেষের দিকে জেমস গসলিং-এর নেতৃত্বে একদল বিশেষজ্ঞ কতুর্ক জাভা ভাষার উৎপত্তি। প্রথমে এর নাম ছিল ‘ওক’ (Oak)। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে এর নামকরণ করা হয় জাভা। জাভা প্রোজেক্টের প্রতিষ্ঠাতা James Gosling, Mike Sheridan আর Patrick Naughton একটি কফিশপে বসে জাভার আইডিয়া পান। সে থেকে জাভার আইকন হয়ে গেল কফির কাপ। জাভা অনেকটা সি++ এর মতো, তবে সি++ এর তুলনায় এ ভাষা সহজ, নিরাপদ এবং প্লাটফর্ম অনির্ভরশীল। ইন্টারনেটের জন্য ব্যবহারিক সফটওয়্যার উন্নয়নে এ ভাষার ব্যবহার অতুলনীয়। এজন্য জাভাকে সি++ এর ইন্টারনেট সংস্করণও বলা যায়। জাভা প্রোগ্রাম ভাষা নির্দিষ্ট কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ফলে এক কম্পিউটার কিংবা অপারেটিং সিস্টেমে লেখা জাভা প্রোগ্রাম ভিন্ন কম্পিউটার কিংবা অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা সম্ভব। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামিং এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় জাভা অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং আগামীতে এর পরিধি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। জাভাস্ক্রিপ্ট ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্টের ন্যায় ওয়েবপেজ উন্নয়নের সুবিধা প্রদান করে।
ওরাকল (ORACLE)
সি এবং জাভা ল্যাংগুয়েজ এর সমন্বয়ে ওরাকল ডেভেলপ করা হয়েছে। ওরাকল কর্পোরেশন প্রথম কোম্পানি যারা বাণিজ্যিকভাবে একটি রিয়েল রিলেশনাল ডেটাবেজ প্রোগ্রাম বাজারে ছেড়েছে। ওরাকল সিস্টেম ডেটাবেজ কানেলের সঙ্গে কানেক্ট করতে নন-প্রসিডিউরাল এসকিউএল বা স্ট্রাকচারড কুয়েরি ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করছে। ওরাকল বর্তমান বিশ্বে নেটওয়ার্ক ভিত্তিক ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ফলে ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হিসেবে ওরাকল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ওরাকলের প্রশাসনিক ব্যবস্থা অত্যন্ত মজবুত। তাছাড়া এর সিকিউরিটি সিস্টেম বা নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই শক্তিশালী। বর্তমানে ওরাকল ডেটাবেজ ডেভেলপারগণের নিকট একটি আদর্শ ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হিসেবে বিবেচিত। ওরাকল একটি রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (Relational Database Management System) সংক্ষেপে RDBMS প্রোগ্রাম। বিশ্বে রিলেশনাল ডেটাবেজ এখন স্ট্যান্ডার্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। RDBMS ডেটাবেজ প্রোগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। ডঃ ই, এফ, কড তার সুদীর্ঘ গবেষণার ফলশ্রুতি হিসেবে RDBMS ১২টি রুল তৈরি করেছেন। এখন পর্যন্ত ওরাকল ডেটাবেজ প্রোগ্রামে RDBMS এর সর্বাধিক রুল প্রয়োগ করা যায়। RDBMS-এর মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে ডেটাবেজের সকল ডেটা একে অপরের সাথে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত।
এলগল (ALGOL)
এলগল অ্যালগরিদমিক ম্যাংগুয়েজ এর সংক্ষিপ্ত রূপ। ১৯৫৮ সালে সব কম্পিউটারে ব্যবহারযোগ্য সর্বজনীন ভাষা উদ্ভাবনের চেষ্টার ফলে ইউরোপে এ ভাষার উদ্ভব হয়। এটি মূলত ফোরট্রান ল্যাংগুয়েজের বিভিন্ন সমস্যা উত্তরণের জন্য তৈরি হয়। ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের একটি কমিটি সমন্বিতভাবে এটি তৈরি করে। এতে তিনটি সুনির্দিষ্ট সিনট্যাক্স ছিল। যথা: রেফারেন্স সিনট্যাক্স, পাবলিকেশন্স সিনট্যাক্স এবং ইমপ্লিমেন্টেশন সিনট্যাক্স। প্রধানত বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত সমস্যা সমাধানের জন্য এটি আমেরিকা এবং ইউরোপের গবেষক কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করতো।
পাইথন (Python)
পাইথন হচ্ছে প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহের মধ্যে অন্যতম হাই লেভেল অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ভাষা। ডায়নামিক ওয়েব এ্যাপ্লিকেশনসহ অনেক কিছু তৈরি করতে এটি ব্যবহার করা হয়। ১৯৯১ সালে নেদারল্যান্ডের এক বিজ্ঞানী ভ্যান রোসাম (Van Rossum) এ ভাষাটি রচনা করেন। এ ভাষার নামকরণ করা হয়েছে ব্রিটিশ কমেডি শো “মন্টি পাইথন” এর নামে। পাইথনের কোর সিনট্যাক্স ও সেমান্টিকস খুবই সংক্ষিপ্ত, তবে ভাষার্টির স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি অনেক সমদ। পাইথন একটি বহু-প্যারাডাইম প্রোগ্রামিং ভাষা (ফাংশনভিত্তিক, বস্তু-সংশ্লিষ্ট ও নির্দেশমূলক) এবং এটি একটি পুরোপুরি চলমান প্রোগ্রামিং ভাষা যাতে পাল, রুবি প্রভৃতি ভাষার মত নিয়ন্ত্রিত মেমোরি ব্যবস্থাপনা রয়েছে। পাইথন ভাষার মুক্ত, কমিউনিটিভিত্তিক উন্নয়ন মডেল রয়েছে, যার দায়িত্বে আছে পাইথন সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। অন্যান্য ল্যাংগুয়েজের যতরকম ফিচার বা নতুন নতুন সাপোর্ট আসে, সবই পাইথনে খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। বড় বড় গ্রাফিক্যাল প্রজেক্ট যেমন: মুভির থ্রিডি রেন্ডারিং, ওয়েব সার্ভিং কোন কিছুতেই পাইথন পিছিয়ে নেই। লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমে বহু প্রোগ্রাম লেখা হয় পাইথনে। ড্রপবক্স, বিটটরেন্ট, ব্লেন্ডার, গুইবার তৈরিতে কাজে লেগেছে পাইথন। সিভিলাইজেশন ফাইভ গেমটিতে পাইথনই ছিল মূল চালক। ইউটিউব, গুগল অ্যাপ ইঞ্জিণ ইত্যাদি সাইটগুলো চলছে পাইথনের ওয়েবকিটের শক্তিতে। ডেটা সিকিউরিটি শিল্পে পাইথনের বহুবিধ ব্যবহার লক্ষণীয়। সাধারণত দ্রুত সফটওয়্যার নির্মাণের জন্য পাইথন ব্যবহৃত হয়। যে সমস্ত বড় প্রতিষ্ঠান পাইথন ব্যবহার করে তাদের মধ্যে গুগল ও নাসা উল্লেখযোগ্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *