আহ্নিক গতি কাকে বলে?
পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর কেন্দ্র করে ২৪ ঘন্টায় একবার পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বলে।
পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর কেন্দ্র করে ২৪ ঘন্টায় একবার পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বলে।
পৃথিবীর কোনো বিশাল অঞ্চলে প্রায় একই বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন জীব সম্প্রদায় একত্রে যে সুসংহত জীবন গড়ে তুলে তাকে বায়োম বলে। বায়োমে যারা বাস করে তারা পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে একে অন্যকে প্রভাবিত করে। পৃথিবীর সকল বায়োম বা সজীব বস্তু মিলে গড়ে উঠে জীবমন্ডল। জীবমন্ডল হলো এক বিশাল বাস্তুসংস্থান যেখানে জীবের সম্মিলিত অস্তিত্ব গড়ে তুলে এক নতুন পরিবেশ। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়…
মহাকর্ষ কাকে বলে? (What is called Gravitation in Bengali/Bangla?) এই মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণাই একে অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তু বা বস্তুকণার মধ্যকার এই আকর্ষণ বলকে মহাকর্ষ বলে। যেমন : সূর্য ও চন্দ্রের মধ্যে আকর্ষণ বল হলো মহাকর্ষ। মহাকর্ষীয় বল কাকে বলে? (What is called Gravitational Force in Bengali/Bangla?) মহাবিশ্বের কোন…
একটি কাচদন্ডকে রেশমের কাপড় দ্বারা ঘষে অনাহিত পরিবাহক দন্ড AB এর A প্রান্তের নিকট আনলে পরিবাহকের মুক্ত ইলেকট্রনগুলো কাচদন্ডের ধনাত্মক আধান দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে A প্রান্তে সরে আসে। এখানে নতুন কোনো আধানের সৃষ্টি হয় না। আহিত কাচদন্ডের উপস্থিতির কারণে সমপরিমাণ বিপরীত জাতীয় আধান পৃথক হয়ে পরিবাহকের দুপ্রান্তে অবস্থান করে। কাচদন্ডকে সরিয়ে নিয়ে কোনো তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের…
কোষ বা Cell হচ্ছে জীবদেহের গঠন ও কাজের একক যা স্বনির্ভর, আত্মপ্রজননশীল, বৈষম্যভেদ্য ঝিল্লি দিয়ে পরিবেষ্টিত অবস্থায় নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রোটোপ্লাজম নিয়ে গঠিত এবং পূর্বতন কোষ থেকে সৃষ্ট। প্রতিটি জীবদেহ এক বা একাধিক কোষ দিয়ে তৈরি। একটি বড় দালান যেমন অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইট দিয়ে তৈরি, তেমনি একটি পূর্ণাঙ্গ বহুকোষী জীবদেহ অসংখ্য ক্ষুদ্রাকার কোষের সমন্বয়ে গঠিত। তাই…
র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি সংক্ষেপে র্যাম (RAM) হল এক ধরনের মাধ্যম যা কম্পিউটারের উপাত্ত (ডাটা) সংরক্ষণ করে। র্যাম থেকে যে কোন ধরণের ডাটা “অ্যাক্সেস” করা যায়, তাই একে র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়। র্যান্ডম শব্দটি দিয়ে যে কোনো ডাটা (তার অবস্থানের উপরে নির্ভর না করে) ঠিক একই নির্দিষ্ট সময়ে উদ্ধার করা বোঝায়। এছাড়াও র্যাম (র্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমরি)…
কোনো বিক্রিয়ায় যে পদার্থ নিজে প্রভাবরূপে কাজ করে না কিন্তু কোনো প্রভাবকের সঙ্গে ব্যবহৃত হলে ঐ প্রভাবকের প্রভাবন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, তখন ঐ পদার্থকে প্রভাবক সহায়ক বা উত্তেজক বা বিবর্ধক বলে। যেমন– হেবার বোস পদ্ধতিতে NH3 শিল্পোৎপাদনে Fe3O4 প্রভাবকের সাথে প্রভাবক সহায়ক হিসেবে KOH ও Al2O3 এর মিশ্রণকে ব্যবহার করা হয়। ফলে Fe3O4 প্রভাবকের প্রভাবন ক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পায়।