আহ্নিক গতি কাকে বলে?
পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর কেন্দ্র করে ২৪ ঘন্টায় একবার পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বলে।
পৃথিবী নিজ অক্ষের ওপর কেন্দ্র করে ২৪ ঘন্টায় একবার পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বলে।
ঘনত্ব পদার্থের একটি সাধারণ ধর্ম। কোনো বস্তুর একক আয়তনের ভরকে তার উপাদানের ঘনত্ব বলে। ঘনত্ব বস্তুর উপাদান ও তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। ঘনত্বকে ρ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। m ভরের কোনো বস্তুর আয়তন V হলে, ঘনত্ব ρ হবে। ঘনত্বের একক Kgm−3। দৈনন্দিন জীবনে ঘনত্বের ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘনত্বের ব্যবহার ব্যাপক। অনেক ক্ষেত্রে আমরা জেনে আবার অনেক ক্ষেত্রে না জেনেই ব্যবহারিক জীবনে বস্তুর ঘনত্বের বৈশিষ্ট্যকে কাজে লাগাই।…
জঙ্গি শব্দটি ইংরেজি ‘Militant’ এবং ল্যাটিন শব্দ ‘মিলিট্যার’ (Militare) থেকে এসেছে। ‘মিলিট্যার’ শব্দের অর্থ হলো সৈনিক হিসেবে কাজ করা। আচরণিক দৃষ্টিকোণ থেকে জঙ্গি বলতে তাদের বোঝায় যারা যুদ্ধবাজ, আক্রমণাত্মক, হিংসাত্মক এবং ধ্বংসকারী। জঙ্গিরা আক্রমণাত্মক ও হিংসাত্মক উপায়ে রাষ্ট্র বা সমাজ অননুমোদিত সংস্কারের সমর্থনে সমবেতভাবে কাজ করে। জঙ্গিরা চরম ও হিংসাত্মক পন্থার আশ্রয় নেয়। শুধু ধংসাত্মক কাজে…
মাইক্রোকম্পিউটার (Microcomputer) হচ্ছে মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত কম্পিউটার। সাধারণত একজন লােক একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে বলে মাইক্রোকম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি বলা হয়। এ জাতীয় কম্পিউটার সহজে বহনযোগ্য, দাম তুলনামূলকভাবে কম এবং রক্ষণাবেক্ষণও সহজ হওয়ার ফলে ব্যবহারকারীদের মাঝে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, দপ্তরিক, সরকারি, সর্বোপরি বিনােদনমূলক কর্মকাণ্ডে এ ধরনের কম্পিউটারগুলাের ব্যবহার একের পর…
আন্তঃআণবিক শক্তিঃ প্রত্যেক পদার্থই অণুর সমন্বয়ে গঠিত। এই অণুসমূহ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। যে শক্তি বলে অণুসমূহ পরস্পরকে আকর্ষণ করে তাকে আন্তঃআণবিক শক্তি বলে। আকর্ষণের পরিমাণ বস্তুর প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে। কঠিন পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি সবচেয়ে বেশি। এজন্যই অণুগুলো পরস্পরের খুব কাছাকাছি এবং দৃঢ়ভাবে অবস্থান করে। তাই নড়াচড়া করলেও স্থানান্তরিত হতে পারে না। তরল পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি…
এ সূত্রটিকে নির্দিষ্ট অনুপাত সূত্র বা নির্দিষ্ট সংযুতির সূত্রও বলা হয়। ফরাসি রসায়নবিদ প্রাউস (Joseph Louis Proust) ১৭৯৯ সালে সূত্রটি প্রকাশ করেন। সূত্রঃ উৎস যাই হোক না কেন, একই যৌগে একই মৌলসমূহ তাদের ভরের একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে যুক্ত থাকে। যেমন– নদী, পুকুর, সমুদ্র ইত্যাদি থেকে অথবা হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের রাসায়নিক ক্রিয়ায় আমরা পানি পেতে পারি। কিন্তু…
প্রশ্ন-১. চক্রগতির ব্যাসার্ধ কাকে বলে? উত্তর : কোনো দৃঢ় বস্তুর সমগ্র ভর যদি একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে পুঞ্জীভূত করা যায় যাতে করে একটি নির্দিষ্ট অক্ষ বরাবর ঐ পুঞ্জীভূত বস্তুকণার জড়তার ভ্রামক, ঐ নির্দিষ্ট অক্ষ বরাবর সমগ্র দৃঢ় বস্তুর জড়তার ভ্রামকের সমান হয়, তাহলে ঐ নির্দিষ্ট সরলরেখা থেকে পুঞ্জীভূত বস্তুর দূরত্বকে চক্রগতির ব্যাসার্ধ বলে। প্রশ্ন-২. কাজ বলতে কি…