সস্য হলাে একটি ট্রিপ্লয়েড এন্ডােস্পার্ম যা সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াস ও একটি শুক্রাণুর মিলনের ফলে সৃষ্টি হয়। সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সাথে একটি শুক্রাণুর মিলনের ফলে যে ট্রিপ্লয়েড এন্ডােস্পার্ম নিউক্লিয়াস গঠিত হয় তা বারবার বিভাজন ও বিকাশের মাধ্যমে সস্য গঠন করে। সস্য টিস্যু প্রচুর পরিমাণ স্টার্চ, লিপিড ও প্রােটিন জমা করে।
কোষে রাইবোজোম ও লাইসোজোম এর ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।
রাইবোজোম কোষে উৎপাদিত প্রোটিন সংশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও কোষের যাবতীয় স্নেহ পদার্থের বিপাক সাধন করে রাইবোজোম। অন্যদিকে, লাইসোজোম পিনোসাইটোসিস ও ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিইয়ায় অনুপ্রবেশ করা জীবাণু বা খাদ্য উপাদানকে আত্তীকরণ করে বিভিন্ন এনজাইমের সাহায্যে বিগলিত করে। কোষের কোনো ক্ষতি হলে বা খাদ্যাভাব দেখা দিলে লাইসোজোম কোষস্থ উপাদান ও কোষ অঙ্গাণুগুলোকে বিগলিত করে ধ্বংস করে দেয়, এ প্রক্রিয়াকে অটোফ্যাগী বা স্ব-গ্রাস বলে। এজন্য এদেরকে কোষের ‘সুইসাইডাল স্কোয়াড’ বলা হয়। কোষ বা দেহ প্রতিকূল অবস্থায় পতিত হলে সম্পূর্ণ কোষ বা দেহকে ধ্বংস করে দেয় এ লাইসোজোম। এই প্রক্রিয়াকে অটোলাইসিস বলে।