খাদ্য লবণকে যৌগিক পদার্থ বলা হয় কেন?
খাদ্য লবণের রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড। এই লবণকে ভাঙলে সোডিয়াম এবং ক্লোরিন নামের দুটি মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায়। যেহেতু দুটি মৌলিক পদার্থের সংযোগের ফলে খাদ্য লবণ তৈরি হয় তাই খাদ্য লবণকে যৌগিক পদার্থ বলে।
খাদ্য লবণের রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড। এই লবণকে ভাঙলে সোডিয়াম এবং ক্লোরিন নামের দুটি মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায়। যেহেতু দুটি মৌলিক পদার্থের সংযোগের ফলে খাদ্য লবণ তৈরি হয় তাই খাদ্য লবণকে যৌগিক পদার্থ বলে।
বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে। যেমন– আমেনা উপন্যাস পড়ে। বৃদ্ধ লোকটি সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেল। আমার খাওয়া হবে না। বাচ্যের প্রকারভেদ বাচ্য তিন প্রকার। যথা : কর্তৃবাচ্য কর্মবাচ্য ভাববাচ্য ১. কর্তৃবাচ্য : যে বাক্যে কর্তার অর্থ প্রাধান্য রক্ষিত হয় এবং ক্রিয়াপদ কর্তার অনুসারী হয়, তাকে কর্তৃবাচ্য বলে। যেমন– পুলিশ চোর ধরেছে। কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কার করেছে। কর্তৃবাচ্যের বৈশিষ্ট্য : (ক)…
শিল্প কাকে বলে? উত্তরঃ প্রাকৃতিক সম্পদ ও কাঁচামালকে প্রক্রিয়াজাত করে মানুষের ব্যবহার উপযোগী পণ্যে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে শিল্প বলে। এটি পণ্যদ্রব্য উৎপাদনের সাথে জড়িত। সম্পদের রূপ বা আকার পরিবর্তনের মাধ্যমে শিল্প নতুন উপযোগ তৈরি করে। হ্যাচারি, হাঁস-মুরগির খামার, সেতু নির্মাণ প্রভৃতি শিল্পের উদাহরণ। সরকারি অর্থব্যবস্থা কি? উত্তরঃ সরকারি অর্থব্যবস্থা হলো অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি শাখা। সাধারণভাবে…
১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে জন্মগ্রহণ করেন? উত্তরঃ ১৮৬১ সালে। ২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? উত্তরঃ ১৯১৩ সালে। ৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে মারা যান? উত্তরঃ ১৯২১ সালে। ৪. সুভার পিতা বাণীকণ্ঠের অবস্থা কেমন ছিল? উত্তরঃ সচ্ছল। ৫. মর্মবিদ্ধ হরিণীর মতো সুভা কার দিকে তাকায়? উত্তরঃ প্রতাপের। ৬. ‘সুভা’ গল্পে বোবা মেয়েটির নাম কী রাখা হয়েছিল?…
যে সকল জীব সুদূর অতীতে উৎপত্তি লাভ করেও কোনাে রকম পরিবর্তন ছাড়াই এখনও পৃথিবীতে টিকে আছে, অথচ তাদের সমসাময়িক জীবদের অবলুপ্তি ঘটেছে, সেই সকল জীবদের জীবন্ত জীবাশ্ম বলে। লিমুলাস বা রাজকাঁকড়া নামক সন্ধিপদ প্রাণী, স্ফেনোডন নামক সরীসৃপ প্রাণী, প্লাটিপাস নামক স্তন্যপায়ী প্রাণী ইত্যাদি এবং ইকুইজিটাম, নিটাম ও গিঙ্কো বাইলোবা নামের উদ্ভিদগুলো জীবন্ত জীবাশ্মের উদাহরণ।
যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় এসিড ও ক্ষার যুক্ত হয়ে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে তাকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে। এই বিক্রিয়াকে এসিড-ক্ষার বিক্রিয়াও বলে। প্রশমন বিক্রিয়ায় সব সময় তাপ উৎপন্ন হয় অর্থাৎ প্রশমন বিক্রিয়া তাপ উৎপাদি বিক্রিয়া। এসিড ও ক্ষার উভয়ই তীব্র হলে এই তাপের মান ΔH = -57.34 Kj। উদাহরণ : সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে সোডিয়াম…
গ্যাসীয় অবস্থায় কোনো মৌলের ১ মোল বিচ্ছিন্ন পরমাণুর সর্ববহি:স্থ স্তর থেকে একটি করে ১ মোল ইলেকট্রন অসীম দূরত্বে অপসারণ করে এক মোল ধনাত্মক আয়নে পরিণত করতে যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয় তাকে উক্ত মৌলের আয়নীকরণ শক্তি বলে।