প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ বলতে কী বুঝায়?
প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ বলতে বুঝায়, যে তাপমাত্রা ও চাপকে প্রমাণ ধরে সকল পরীক্ষা করা হয়। প্রমাণ তাপমাত্রা হলো 0°C এবং প্রমাণ চাপ হলো 1atm।
প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ বলতে বুঝায়, যে তাপমাত্রা ও চাপকে প্রমাণ ধরে সকল পরীক্ষা করা হয়। প্রমাণ তাপমাত্রা হলো 0°C এবং প্রমাণ চাপ হলো 1atm।
এসিড একটি রাসায়নিক পদার্থ। এটি Acidus (অ্যাসিডাস) বা এসিয়ার হতে উৎপত্তি হয়েছে। যার অর্থ হলো টক। টক ও স্বাদযুক্ত সবকিছুর মাঝে এসিড থাকে। যেমন – তেঁতুল, লেবু ইত্যাদিতে জৈব অ্যাসিড থাকে। এসব এসিড খুব অল্প পরিমাণে থাকে বলে আমাদের কোন ক্ষতি হয় না। তবে পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত এসিড যেমন – হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড ইত্যাদি অত্যন্ত…
প্রশ্ন-১। শিল্পোন্নয়নের সবচেয়ে বড় সমস্যা কোনটি? উত্তরঃ শিল্পোন্নয়নের সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হলো পরিবেশ দূষণ। প্রকৃতির স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়লে পরিবেশ দূষণ হয়। শিল্প প্রতিষ্ঠানের বর্জ্য ও রাসায়নিক দ্রব্য নদী-নালায় পড়ে পানি দূষণ হয়। অপচনশীল দ্রব্য মাটিতে মিশে মাটির উর্বরতা নষ্ট হয়। কল-কারখানার বিকট শব্দ ও ধোঁয়ার মাধ্যমে শব্দ ও বায়ু দূষিত হয়। তাই বলা…
প্রশ্ন-১. তারে ইনসুলেশন গ্রেড কিসের উপর নির্ভর করে? উত্তর : তারে ইনসুলেশন গ্রেড ভোল্টেজের উপর নির্ভর করে। প্রশ্ন-২. আন্ডার গ্রাউন্ডে ক্যাবল বসানোকে কী বলে? উত্তর : আন্ডার গ্রাউন্ডে ক্যাবল বসানোকে লেইন বলে। প্রশ্ন-৩. ক্যাবল আর্মারড কিসের তৈরি? উত্তর : ক্যাবল আর্মারড ইস্পাত বা ট্রেপ দিয়ে তৈরি। প্রশ্ন-৪. ফ্লেক্সিবল কর্ড কোথায় ব্যবহৃত হয়? উত্তর : ফ্লেক্সিবল…
মেসোবিরতির ওপরের অংশকে তাপমণ্ডল (Thermosphere) বলে। এটি থার্মোস্ফিয়ার নামেও পরিচিত। এ স্তর গামা রশ্মি ও এক্স-রে শোষণ করে নেয়। এছাড়া এ স্তর থেকে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়। তাপমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য তাপমণ্ডলের বৈশিষ্ট্যগুলো নিচে দেওয়া হলো– এই স্তরটি প্রায় বায়ুশূন্য। এই স্তরে বায়ুর তাপমাত্রা দ্রুত বাড়ে। এই স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে।
আলো তরঙ্গ হলেও এটি শব্দের ন্যঅয় যান্ত্রিক তরঙ্গ নয়। এটি এক প্রকার তাড়িত চৌম্বক তরঙ্গ। তাই আলোর ক্ষেত্রে স্থির তরঙ্গ তৈরি করা সম্ভব নয়।
যানবাহন থেকে নির্গত ধোঁয়ায় কার্বন-মনো-ডাইঅক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড ও অব্যবহৃত গ্যাসীয় জ্বালানি (মিথেন) বায়ুতে মিশে সূর্যের আলোর উপস্থিতিতে নানা রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে যে বিষাক্ত গ্যাসের ধোঁয়ার সৃষ্টি করে তাকে ফটোক্যামিক্যাল ধোঁয়া বলে।