ইলেকট্রন শেয়ার দ্বারা দুটি পরমাণুর মধ্যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়। এ সময় অষ্টক পূর্ণতার জন্য দুটি পরমাণুর মধ্যে কত জোড়া ইলেকট্রন শেয়ার হয় তার উপর ভিত্তি করে সমযোজী বন্ধন তিন প্রকার।
যথা- (ক) একক বন্ধন, (খ) দ্বি-বন্ধন ও (গ) ত্রি-বন্ধন।
(ক) একক বন্ধন : অণু গঠনের সময় দুটি পরমাণুর প্রত্যেকে একটি করে ইলেকট্রন সরবরাহ করে যদি একজোড়া ইলেকট্রন শেয়ার করে তবে যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় তাকে একক বন্ধন বলে।
(খ) দ্বি-বন্ধন : অণু গঠনের সময় দু’টি পরমাণু বহিস্তরে অষ্টক পূর্ণতার জন্য যদি প্রত্যেকে দু’টি করে ইলেকট্রন সরবরাহ করে দু’জোড়া ইলেকট্রন শেয়ার করে তবে যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় তাকে দ্বি-বন্ধন বলে।
(গ) ত্রি-বন্ধন : অণু গঠনের সময় দু’টি পরমাণু বহিস্তরে অষ্টক পূর্ণতার জন্য যদি প্রত্যেকে তিনটি করে ইলেকট্রন সরবরাহ করে তিন জোড়া ইলেকট্রন শেয়ার করে তবে যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় তাকে ত্রি-বন্ধন বলে।
(গ) ত্রি-বন্ধন : অণু গঠনের সময় দু’টি পরমাণু বহিস্তরে অষ্টক পূর্ণতার জন্য যদি প্রত্যেকে তিনটি করে ইলেকট্রন সরবরাহ করে তিন জোড়া ইলেকট্রন শেয়ার করে তবে যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় তাকে ত্রি-বন্ধন বলে।