এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান সাজেশন ২০২২
প্রশ্ন-১. মাত্রা কী?
উত্তর : কোন ভৌত রাশিতে উপস্থিত মৌলিক রাশিগুলোর সূচককে রাশিটির মাত্রা বলে।
প্রশ্ন-২. S.I এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তর : S.I এর পূ্ণরূপ International System of Units (ইন্টারন্যাশনাল সিস্টেম অব ইউনিটস)।
প্রশ্ন-৩. মৌলিক এককের উদাহরণ লেখ।
উত্তর : মিটার, সেকেন্ড, গ্রাম ইত্যাদি।
প্রশ্ন-৪. স্লাইড ক্যালিপার্স কয়টি স্কেল দ্বারা গঠিত?
উত্তর : স্লাইড ক্যালিপার্স দুটি স্কেল দ্বারা গঠিত, একটি মূল স্কেল আর অন্যটি ভার্নিয়ার স্কেল।
প্রশ্ন-৫. থামা ঘড়ি কত প্রকার ও কি কি?
উত্তর : থামা ঘড়ি দুই প্রকার। যথা- ডিজিটাল থামা ঘড়ি ও এনালগ থামা ঘড়ি।
প্রশ্ন-৬. দৈর্ঘ্যের আদর্শ একক কি?
উত্তর : দৈর্ঘ্যের আদর্শ একক মিটার (m)।
উত্তর : দৈর্ঘ্য পরিমাপের জন্য পরীক্ষাগারে সবচেয়ে সরল যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তার নাম মিটার স্কেল।
প্রশ্ন-৮. লব্ধ এককের উদাহরণ লেখ।
উত্তর : বর্গমিটার, ঘনমিটার ইত্যাদি।
প্রশ্ন-৯. ভরের আদর্শ একক কি?
উত্তর : ভরের আদর্শ একক কিলোগ্রাম (kg)।
প্রশ্ন-১০. ক্যান্ডেলার সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : 101325 প্যাসকেল চাপে প্লাটিনামের হিমাঙ্ক 2042K কোন কৃষ্ণবস্তুর পৃষ্ঠের 1/600000 বর্গমিটার পরিমিত ক্ষেত্রফলের পৃষ্ঠের অভিলম্ব বরাবর দীপন ক্ষমতাকে 1 ক্যান্ডেলা (1cd) বলে।
প্রশ্ন-১১. বল কোন ধরনের রাশি?
উত্তর : বল একটি লব্ধ রাশি।
উত্তর : লব্ধ রাশির একককে লব্ধ একক বলে।
প্রশ্ন-১৩. সময়ের আদর্শ একক কি?
উত্তর : সময়ের আদর্শ একক সেকেন্ড (s)।
প্রশ্ন-১৪. মৌলিক একক কী?
উত্তর : মৌলিক রাশির একককে মৌলিক একক বলে।
প্রশ্ন-১৫. দীপন তীব্রতা কি?
উত্তর : দীপন তীব্রতা হচ্ছে একটি মৌলিক রাশি।
প্রশ্ন-১৬. দীতন তীব্রতার একক কি?
উত্তর : দীতন তীব্রতার একক ক্যান্ডেলা।
প্রশ্ন-১. পড়ন্ত বস্তুর প্রথম সূত্রটি লেখ।
উত্তর : স্থির অবস্থান এবং একই উচ্চতা থেকে বিনা বাধায় পড়ন্ত সকল বস্তু সমান সময়ে সমান পথ অতিক্রম করে।
প্রশ্ন-২. অভিকর্ষ কী?
উত্তর : এই মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণাই একে অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। এ মহাবিশ্বের যেকোন দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ তাকে অভিকর্ষ বলে।
প্রশ্ন-৩. বেগের একক কি?
উত্তর : বেগের একক ms-1
প্রশ্ন-৪. সুষম বেগ বলতে কী বুঝ?
উত্তর : কোনো গতিশীল বস্তু একই দিকে সমান সময়ে সমান দূরত্ব অতিক্রম করে চলতে থাকলে বস্তুর এই সরণের হারকে সুষম বেগ বলে।
প্রশ্ন-৫. পড়ন্ত বস্তুর সূত্র কয়টি?
উত্তর : পড়ন্ত বস্তুর সূত্র তিনটি।
উত্তর : বেগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরণ বলে।
প্রশ্ন-৭. পড়ন্ত বস্তুর দ্বিতীয় সূত্রটি লেখ।
উত্তর : স্থির অবস্থান থেকে বিনা বাধায় পড়ন্ত বস্তুর নির্দিষ্ট সময়ে প্রাপ্ত বেগ ঐ সময়ের সমানুপাতিক।
প্রশ্ন-৮. বেগের মাত্রা কি?
উত্তর : বেগের মাত্রা LT-1।
প্রশ্ন-৯. পড়ন্ত বস্তুর তৃতীয় সূত্রটি লেখ।
উত্তর : স্থির অবস্থান থেকে বিনা বাধায় পড়ন্ত বস্তু নির্দিষ্ট সময়ে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তা ঐ সময়ের বর্গের সমানুপাতিক।
উত্তর : ত্বরণের মাত্রা LT-2।
প্রশ্ন-১১. বেগ কাকে বলে?
উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট দিকে একক সময়ে বস্তুর অতিক্রান্ত দূরত্বকে বেগ বলে।
প্রশ্ন-১২. মহাকর্ষ ধ্রুবকের মান কত?
উত্তর : মহাকর্ষ ধ্রুবকের মান 6.673 × 10-11Nm2kg-2।
প্রশ্ন-১৩. দ্রুতি কি রাশি?
উত্তর : দ্রুতি স্কেলার রাশি।
প্রশ্ন-১৪. অভিকর্ষজ ত্বরণ এর মান কত?
উত্তর : অভিকর্ষজ ত্বরণ এর মান 9.8ms-2।
প্রশ্ন-১৫. স্কেলার রাশির উদাহরণ লেখ।
উত্তর : ভর, তাপমাত্রা, সময়, দৈর্ঘ্য ইত্যাদি।
উত্তর : অভিকর্ষজ ত্বরণকে g দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন-১৭. ত্বরণের একক কি?
উত্তর : ত্বরণের একক ms-2।
প্রশ্ন-১৮. কোন বস্তুর সরণ 40 m পূর্ব দিকে বলতে কি বুঝ?
উত্তর : কোন বস্তুর সরণ 40 m পূর্ব দিকে বলতে বুঝায় যে, বস্তুটি তার আদি অবস্থান থেকে পূর্ব দিকে 40 m সরে গেছে।
প্রশ্ন-১৯. অভিকর্ষজ ত্বরণ এর মাত্রা কি?
উত্তর : অভিকর্ষজ ত্বরণ এর মাত্রা [LT-2]।
প্রশ্ন-২০. মহাকর্ষ ধ্রুবককে কি দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : মহাকর্ষ ধ্রুবককে G দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন-২১. ভেক্টর রাশির উদাহরণ লেখ।
উত্তর : বল, বেগ, সরণ, ত্বরণ ইত্যাদি।
উত্তর : মহাকর্ষ ধ্রুবক এর মাত্রা [M-1L3T-2]
প্রশ্ন-২৩. বেগ কোন রাশি?
উত্তর : বেগ ভেক্টর রাশি।➤ তৃতীয় অধ্যায় : বল
প্রশ্ন-১. বল কাকে বলে?
উত্তর : যা স্থির বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তাকে গতিশীল করে বা করতে চায় অথবা কোনো গতিশীল বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তার গতির করে বা করতে চায় তাকে বল বলে।
প্রশ্ন-২. বলের মাত্রা কি?
উত্তর : বলের মাত্রা [MLT-2]
প্রশ্ন-৩. বলের একক কি?
উত্তর : বলের একক kgms-2 বা Newton।
প্রশ্ন-৪. ভরবেগ কি রাশি?
উত্তর : ভরবেগ একটি ভেক্টর রাশি।
প্রশ্ন-৫. কোন বস্তুর ভরবেগ 500 kgms-1 বলতে কী বুঝ?
উত্তর : কোন বস্তুর ভরবেগ 500 kgms-1 বলতে বোঝায়, বস্তুটি গতিশীল এবং এর ভর ও বেগের গুণফল 500 kgms-1।
উত্তর : ত্বরণ এর একক ms-2।
প্রশ্ন-৭. জড়তা কাকে বলে?
উত্তর : পদার্থ যে অবস্থায় আছে সেই অবস্থায় থাকতে চাওয়ার যে প্রবণতা তাকে জড়তা বলে।
প্রশ্ন-৮. ত্বরণ কাকে বলে?
উত্তর : বেগ বৃদ্ধির হারকে ত্বরণ বলে।
প্রশ্ন-৯. কোনো বস্তুর ত্বরণ 6ms-2 পশ্চিমে এর অর্থ কি?
উত্তর : কোনো বস্তুর ত্বরণ 6ms-2 পশ্চিমে এর অর্থ হল বস্তুটি পশ্চিম দিকে প্রতি সেকেন্ডে 6m দূরত্ব অতিক্রম করে।
প্রশ্ন-১০. বেগের একক কি?
উত্তর : বেগের একক ms-1।
প্রশ্ন-১১. বল-বিয়ারিং এর ব্যবহার লেখ।
উত্তর : গাড়ির চাকায়, সাইকেল এবং বৈদ্যুতিক পাখায় বল বিয়ারিং ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন-১৩. বেগ কাকে বলে?
উত্তর : নির্দিষ্ট দিকে একক সময়ে বস্তুর অতিক্রান্ত দূরত্বকে বেগ বলে।➤ চতুর্থ অধ্যায় : কাজ, ক্ষমতা ও শক্তি
প্রশ্ন-১. কাজ বলতে কি বুঝায়?
উত্তর : বল ও সরণের গুণফল দ্বারা কাজ বুঝায়।
প্রশ্ন-২. শক্তির গাণিতিক সূত্র কী?
উত্তর : জজ শক্তির গাণিতিক সূত্র, শক্তি = F × S।
প্রশ্ন-৩. বিভবশক্তি কী?
উত্তর : স্বাভাবিক অবস্থা বা অবস্থান হতে পরিবর্তন করে বস্তুকে অন্য কোন অবস্থা বা অবস্থানে আনা হলে বস্তু কাজ করার যে সামর্থ্য অর্জন করে তাকে বিভব শক্তি বলে।
উত্তর : কাজকে W দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন-৫. গতিশক্তির গাণিতিক রূপ কী?
উত্তর : গতিশক্তির গাণিতিক রূপ, Ek = 1/2mv2
প্রশ্ন-৬. এফ.পি.এস পদ্ধতিতে কাজের একক কি?
উত্তর : এফ.পি.এস পদ্ধতিতে কাজের একক ফুট-পাউন্ড।
প্রশ্ন-৭. ক্ষমতা কাকে বলে?
উত্তর : কাজ করার হারকে ক্ষমতা বলে।
প্রশ্ন-৮. 40J কাজ বলতে কী বুঝ?
উত্তর : 1N বল প্রয়োগের ফলে বলের দিকে কোন বস্তুর সরণ 40 m হলে সম্পন্ন কাজের পরিমাণকে 40 J বলে।
উত্তর : ক্ষমতার একক ওয়াট।
প্রশ্ন-১০. কোনো যন্ত্রের কর্মদক্ষতা 40% বলতে কি বুঝায়?
উত্তর : কোনো যন্ত্রের কর্মদক্ষতা 40% বলতে বুঝায় যন্ত্রটি 100 J শক্তি ব্যবহার করে 40 J শক্তি কাজে পরিণত করে।
প্রশ্ন-১১. কাজকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : কাজকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
প্রশ্ন-১২. M.K.S পদ্ধতিতে শক্তির একক কি?
প্রশ্ন-১৩. শক্তির নিত্যতা সূত্রটি লেখ।
উত্তর : শক্তি অবিনশ্বর, একে ধ্বংস বা সৃষ্টি করা যায় না কেবল এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তন করা যায়। এ রূপান্তরের সময় বস্তুর মোট শক্তির পরিমাণ ধ্রুব থাকে।
প্রশ্ন-১৪. গতিশক্তি কী?
উত্তর : গতিশীল অবস্থায় থাকার দরুন বস্তুতে যে শক্তির উদ্ভব হয় তাকে গতিশক্তি বলে।
প্রশ্ন-১৫. এম.কে.এস পদ্ধতিতে কাজের একক কি?
উত্তর : এম.কে.এস পদ্ধতিতে কাজের একক জুল।
প্রশ্ন-১৬. M.K.S পদ্ধতিতে ক্ষমতার একক কি?
উত্তর : M.K.S পদ্ধতিতে ক্ষমতার একক ওয়াট।
প্রশ্ন-১৭. স্থিতিশক্তির গাণিতিক রূপ কি?
উত্তর : স্থিতিশক্তির গাণিতিক রূপ Ep = mgh
প্রশ্ন-১৮. কাজের একক কি?
উত্তর : কাজের একক জুল।
উত্তর : ক্ষমতার গাণিতিক সূত্র, ক্ষমতা = কাজ/সময়।
প্রশ্ন-২০. মহাবিশ্বে শক্তিকে কয়টি রূপে পাওয়া যায়?
উত্তর : মহাবিশ্বে শক্তিকে নয়টি রূপে পাওয়া যায়।
প্রশ্ন-২১. কাজ ও শক্তির মধ্যে দুটি মিল লিখ।
উত্তর : ১. কাজ ও শক্তি উভয়ের একক জুল (J)।
২. কাজ ও শক্তি উভয়ের মাত্রা [ML2T-2]।➤ পঞ্চম অধ্যায় : পদার্থের অবস্থা ও চাপ
প্রশ্ন-১. প্লবতা কাকে বলে?
উত্তর : কোন বস্তুকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে কোন স্থির তরল বা বায়বীয় পদার্থে নিমজ্জিত করলে বস্তু ওপরের দিকে যে লব্ধি বল অনুভব করে তাকে প্লবতা বলে।
প্রশ্ন-২. কর্কের ঘনত্ব কত?
উত্তর : কর্কের ঘনত্ব 250 Kgm−3।
প্রশ্ন-৩. সোনার ঘনত্ব কত?
উত্তর : সোনার ঘনত্ব 19,300 Kgm−3
প্রশ্ন-৪. ঘনত্ব কাকে বলে?
উত্তর : বস্তুর একক আয়তনের ভরকে তার উপাদানের ঘনত্ব বলে।
উত্তর : ঘনত্বের একক Kgm−3।
প্রশ্ন-৬. প্যাসকেলের সূত্রটি লিখ।
উত্তর : পাত্রে আবদ্ধ তরল বা বায়বীয় পদার্থের কোনো অংশের উপর বল প্রয়োগ করলে সেই চাপ কিছু মাত্র না কমে তরল বা বায়বীয় পদার্থের সবদিকে সমানভাবে সঞ্চালিত হয় এবং তরল বা বায়বীয় পদার্থের সংলগ্ন পাত্রের গায়ে লম্বভাবে ক্রিয়া করে।
প্রশ্ন-৭. চাপের একক কী?
উত্তর : চাপের একক প্যাসকেল।
প্রশ্ন-৮. সমুদ্রের পানির ঘনত্ব 1025Kgm−3 বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : সমুদ্রের পানির ঘনত্ব 1025Kgm−3 বলতে আমরা বুঝি 1 ঘন মিটার আয়তনের সমুদ্রের পানির ভর 1025 kg।
প্রশ্ন-৯. আর্কিমিডিসের সূত্রটি লেখ।
উত্তর : কোনো বস্তুকে স্থির তরল বা বায়বীয় পদার্থে আংশিক বা সম্পূর্ণ ডুবালে বস্তুটি কিছু ওজন হারায়। এ হারানো ওজন বস্তু কর্তৃক অপসারিত তরল বা বায়বীয় পদার্থের ওজনের সমান।
উত্তর : স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে পীড়ন ও বিকৃতি পরস্পর সমানুপাতিক।
প্রশ্ন-১১. প্লাজমা অবস্থা কী?
উত্তর : পদার্থের চতুর্থ অবস্থার নাম হচ্ছে প্লাজমা অবস্থা।
প্রশ্ন-১২. লোহার ঘনত্ব কত?
উত্তর : লোহার ঘনত্ব 7,800 Kgm−3
প্রশ্ন-১৩. রূপার ঘনত্ব কত?
উত্তর : রূপার ঘনত্ব 10,500 Kgm−3
প্রশ্ন-১৪. চাপকে কি দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : চাপকে P দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
উত্তর : জজ ঘনত্বের মাত্রা [p] = [MLT−3]।
প্রশ্ন-১৬. 5 প্যাসকেল বলতে কি বুঝ?
উত্তর : 1m2 ক্ষেত্রফলের উপর 5N বল লম্বভাবে প্রযুক্ত হলে যে চাপের সৃষ্টি হয় তাকে 5 প্যাসকেল।➤ ষষ্ঠ অধ্যায় : বস্তুর উপর তাপের প্রভাব
প্রশ্ন-১. আপেক্ষিক তাপ কাকে বলে?
উত্তর : 1kg ভরের কোন বস্তুর তাপমাত্রা 1k বাড়াতে যে তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপ বলে।
প্রশ্ন-২. তাপের একক কি?
উত্তর : তাপের একক জুল।
প্রশ্ন-৩. কঠিন পদার্থের প্রসারণ কাকে বলে?
উত্তর : কঠিন পদার্থে তাপ প্রয়োগ করলে যে প্রসারণ ঘটে তাকে কঠিন পদার্থের প্রসারণ বলে।
প্রশ্ন-৪. তাপধারণ ক্ষমতার একক কি?
উত্তর : তাপধারণ ক্ষমতার একক JK-1।
উত্তর : কোনো বস্তুর তাপধারণ ক্ষমতা দুইটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে।
প্রশ্ন-৬. তাপধারণ ক্ষমতা ও আপেক্ষিক তাপের মধ্যে সম্পর্ক লিখ।
উত্তর : আমরা জানি, তাপধারণ ক্ষমতা = ভর × আপেক্ষিক তাপ।
অতএব, আপেক্ষিক তাপ = তাপধারণ ক্ষমতা/ভর।
প্রশ্ন-৭. তাপমাত্রার একক কি?
উত্তর : তাপমাত্রার একক কেলভিন।
প্রশ্ন-৮. সুস্থ মানুষের দেহের তাপমাত্রা 98.4° F। সেলসিয়াস স্কেলে এই তাপমাত্রা কত হবে?
উত্তর : 36.89°C।
উত্তর : যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ও চাপে পানি তিনটি অবস্থাতেই অর্থাৎ বরফ, পানি এবং জলীয়বাষ্প রূপে সহঅবস্থান করে তাকে ত্রৈধবিন্দু বলে।
প্রশ্ন-১০. আপেক্ষিক তাপের একক কি?
উত্তর : আপেক্ষিক তাপের একক Jkg-1K-1।
প্রশ্ন-১১. সুপ্ত তাপ কী?
উত্তর : পদার্থ শুধু এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রুপান্তরিত হতে যে পরিমাণ তাপ গ্রহণ বা বর্জন করে তাকে ঐ পদার্থের সুপ্ত তাপ বলে।
প্রশ্ন-১২. তাপমাত্রা কী?
উত্তর : তাপমাত্রা হচ্ছে কোন বস্তুর তাপীয় অবস্থা।
প্রশ্ন-১৩. তাপ কী?
উত্তর : তাপ এক প্রকার শক্তি।➤ সপ্তম অধ্যায় : তরঙ্গ ও শব্দ
প্রশ্ন-১. প্রতিধ্বনি কী?
উত্তর : প্রতিফলনের ফলে মূল শব্দের অনুরুপ যে ধ্বনি শোনা যায় তাকে প্রতিধ্বনি বলে।
প্রশ্ন-২. শব্দ কী ধরনের তরঙ্গ?
উত্তর : শব্দ এক ধরনের অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।
প্রশ্ন-৩. শিস দিলে শব্দ হয় কেন?
উত্তর : শিস দিলে মুখে কম্পনের সৃষ্টি হয় তাই শব্দ হয়। অর্থাৎ কম্পনের কারণেই শব্দ হয়।
প্রশ্ন-৪. শব্দের বেগের S.I একক কী?
উত্তর : শব্দের বেগের S.I একক ms-1।
উত্তর : প্রতিধ্বনি শোনার জন্য উৎস ও প্রতিফলকের মধ্যবর্তী দূরত্ব নূন্যতম 16.6m হওয়া প্রয়োজন।
প্রশ্ন-৬. তরঙ্গদৈর্ঘ্য কী?
উত্তর : তরঙ্গ সঞ্চালনকারী কোন কণার একটি পূর্ণ স্পন্দন সম্পন্ন হতে যে সময় লাগে সে সময়ে তরঙ্গ যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে তরঙ্গদৈর্ঘ্য বলে।
প্রশ্ন-৭. 1MHz কী?
উত্তর : কোন কম্পনশীল বস্তুকণা প্রতি সেকেন্ডে 106 টি পূর্ণ স্পন্দন সম্পন্ন করলে, তার কম্পাঙ্ককে 1MHz বলে।
উত্তর : তরঙ্গ সৃষ্টিকারী কোন স্পন্দনশীল বস্তুর একটি পূর্ণ স্পন্দন সম্পন্ন হতে যে সময় লাগে তাকে পর্যায়কাল বলে।
প্রশ্ন-৯. শ্রাব্যতার সীমা কি?
উত্তর : উৎসের কম্পাঙ্ক প্রতি সেকেন্ডে 20 Hz থেকে 20000 Hz এর মধ্যে হয় তাহলে আমরা শব্দ শুনতে পাই। শব্দের কম্পনের এই সীমাকে শ্রাব্যতার সীমা বলে।
প্রশ্ন-১০. তরঙ্গদৈর্ঘ্যকে কি দ্বারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তর : তরঙ্গদৈর্ঘ্যকে ল্যামডা দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
প্রশ্ন-১১. 20°C তাপমাত্রায় পানিতে শব্দের বেগ 1450 ms-1 বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : 20°C তাপমাত্রায় পানিতে শব্দের বেগ 1450 ms-1 বলতে আমরা বুঝি, যে এটি পানিতে 20°C তাপমাত্রায় প্রতি সেকেন্ডে 1450 অতিক্রম করে।