সমত্বরণ ও অসমত্বরণ কাকে বলে?
কোনো বস্তুর বেগ যদি নির্দিষ্ট দিকে সব সময় একই হারে বাড়তে থাকে, তাহলে সে ত্বরণকে সমত্বরণ বলে। আর বেগ বৃদ্ধির হার যদি সমান না থাকে, তাহলে সে ত্বরণকে অসমত্বরণ বলে।
কোনো বস্তুর বেগ যদি নির্দিষ্ট দিকে সব সময় একই হারে বাড়তে থাকে, তাহলে সে ত্বরণকে সমত্বরণ বলে। আর বেগ বৃদ্ধির হার যদি সমান না থাকে, তাহলে সে ত্বরণকে অসমত্বরণ বলে।
উত্তর : মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের যেকোনো বিন্দুতে একটি একক ভর রাখলে ঐ ভরের উপর যে বল ক্রিয়া করে তাকে ঐ বিন্দুতে মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের তীব্রতা বলে।
উচ্চস্তর থেকে নিম্নস্তরে ফিরে আসার সময় আলোর বিকিরণ ঘটে। এ বিকিরিত রশ্মিকে স্পেক্ট্রামিটারে বিশ্লেষণ করলে উজ্জ্বল রেখার সমাহার পাওয়া যায়। একেই বিকিরণ বা উজ্জ্বল বর্ণালি (emission/light spectra) বলে। রসায়ন (Chemistry) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন-১। গ্লিসারিন কি কাজে লাগে? উত্তরঃ গ্লিসারিন যেসব কাজে সেগুলো নিচে দেওয়া হলো– ১. ফল সংরক্ষণে, ছাপার কালি ও জুতার রং…
এখানে ভারতের ভূগোল অধ্যায় থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর সহ আলোচনা করা হলো। ১) নর্মদা নদীর উৎপত্তিস্থল অমরকন্টক পাহাড় কোন রাজ্যে অবস্থিত? উত্তরঃ মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে। ২) কোথায়, কোন দুটি নদীর মিলনের ফলে গঙ্গা নদীর উৎপত্তি হয়? উত্তরঃ উত্তরাখণ্ডের দেবপ্রয়াগে ভাগীরথী ও অলকানন্দা নদীর মিলনের ফলে গঙ্গা নদীর উৎপত্তি ঘটে। ৩) নর্মদা নদীর উপর নির্মিত জলাধার…
মাইটোকন্ড্রিয়া (Mitochondria) হচ্ছে এক প্রকার কোষীয় অঙ্গানু, যা সুকেন্দ্রিক কোষে পাওয়া যায়। মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র বা পাওয়ার হাউসও বলা হয়। প্রতিটি মাইটোকন্ড্রিয়া দ্বিস্তর পর্দা দ্বারা আবৃত। এর বাইরের পর্দাটি মসৃণ কিন্তু ভেতরের পর্দাটি আঙুলের মতো অনেক ভাঁজ সৃষ্টি করে। মাইটোকন্ড্রিয়ার রাসায়নিক উপাদান মাইটোকন্ড্রিয়ার শুষ্ক ওজনের প্রায় ৬৫% প্রােটিন, ২৯% গ্লিসারাইড সমূহ ৪% কোলেস্টেরল। লিপিডের…
চলকের মান দ্বারা একাধিক সমীকরণ সিদ্ধ হলে, সমীকরণসমূহকে একত্রে সহসমীকরণ বলা হয় এবং চলক একঘাত বিশিষ্ট হলে তাকে সরল সহসমীকরণ বলে। গণিত (Mathematics) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন-১। সমদ্বিবাহু ট্রাপিজিয়াম কাকে বলে? উত্তরঃ যে ট্রাপিজিয়ামের একজোড়া বিপরীত বাহু পরস্পর সমান তাকে সমদ্বিবাহু ট্রাপিজিয়াম বলে। অন্যভাবে বলা যায়, ট্রাপিজিয়ামের দুইটি কর্ণ সমান হলে তাকে সমদ্বিবাহু ট্রাপিজিয়াম বলে।…
রাষ্ট্র পরিচালনার মূল দলিলকে সংবিধান বলে। সংশোধনের ভিত্তিতে সংবিধানকে সুপরিবর্তনীয় ও দুষ্পরিবর্তনীয় এ দুই শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। সুপরিবর্তনীয় সংবিধানের নিয়ম সহজে পরিবর্তন বা সংশোধন করা যায়। ব্রিটিশ সংবিধান সুপরিবর্তনীয়। অন্যদিকে দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে বেশকিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। এক্ষেত্রে বিশেষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা, সম্মেলন ও ভোটাভুটির প্রয়োজন হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দুষ্পরিবর্তনীয়। যে কোনো দেশের জন্য সংবিধান…