রাষ্ট্র কাকে বলে? রাষ্ট্রের বিভিন্ন উপাদান
রাষ্ট্রের সংজ্ঞা
রাষ্ট্রের বিভিন্ন উপাদান
- গণতান্ত্রিক সরকার,
- সমাজতান্ত্রিক সরকার,
- এককেন্দ্রিক বা যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার,
- একনায়কতান্ত্রিক সরকার
- রাজতান্ত্রিক সরকার
- রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার
প্রথম ফ্যাসিবাদী নেতা ইউরোপের প্রথম ফ্যাসিবাদী নেতা, বেনিটো মুসোলিনি, লাতিন শব্দ fasces থেকে তার দলের নাম নিয়েছিলেন। যদিও ফ্যাসিবাদী দল এবং আন্দোলনগুলো একে অপরের থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে পৃথক ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে, প্রধান ইউরোপীয় ফ্যাসিবাদী দলগুলো ভেঙে যায় এবং কিছু দেশে (যেমন ইতালি এবং পশ্চিম জার্মানি) আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের নিষিদ্ধ করে। ১৯৪০-এর দশকের শেষের দিকে, ইউরোপের…
অলিখিত সংবিধান কাকে বলে? অলিখিত সংবিধানের বেশির ভাগ নিয়ম কোনো দলিলে লিপিবদ্ধ থাকে না। এ ধরনের সংবিধান প্রথা ও রীতি-নীতিভিত্তিক, চিরাচরিত নিয়ম ও আচার-অনুষ্ঠানের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে। যেমন—ব্রিটেনের সংবিধান অলিখিত।
যে কোন চারটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশমূলক নীতির উল্লেখ করো। যে কোন চারটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশমূলক নীতির উল্লেখ করা হলো- ১। রাষ্ট্র এমনভাবে তার নীতিগুলোকে পরিচালনা করবে যেন নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল নাগরিক পর্যাপ্ত জীবিকা অর্জনের সুযোগ পায়। ২। সংবিধান চালু হওয়ার 10 বছরের মধ্যে অনধিক 14 বছরের বালক বালিকাদের জন্য অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করবে। ৩। রাষ্ট্র সমগ্র ভারতের সকল…
উত্তম সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো। উত্তম সংবিধানের দুটি বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ : উত্তম সংবিধানে বেশির ভাগ বিষয় লিখিত থাকে। এ সংবিধানের ভাষা সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল হয়। এ কারণে উত্তম সংবিধান সবার কাছে সুস্পষ্ট ও বোধগম্য হয়। উত্তম সংবিধান সংক্ষিপ্ত হয়। অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক বিষয় উত্তম সংবিধানে স্থান পায় না। রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য উল্লেখযোগ্য বিধি-বিধানগুলো এ…
মৌলিক অধিকার বলবৎ করার উদ্দেশ্যে কী কী লেখ বা রিট জারি করা যেতে পারে? মৌলিক অধিকার বলবৎ করার উদ্দে্শ্যে ভারতীয় সংবিধানে ৫ প্রকার লেখ (Writ) জারি করার কথা উল্লেখ আছে, যথা – ১। বন্দি প্রত্যক্ষীকরণ, ২। পরমাদেশ, ৩। প্রতিষেধ, ৪। অধিকার পৃচ্ছা এবং ৫। উৎপ্রেষণ।
১৯৭৮ সালে সংবিধানের ৪৪তম সংশোধনের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে বাদ দেওয়া হয় এবং ৩০০(ক) নামে একটি অনুচ্ছেদ সংবিধানে যোগ করে তাতে বলা হয়েছে যে, আইনসঙ্গত পদ্ধতি ব্যতীত কাউকে তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এই সংশোধনের ফলে সম্পত্তির অধিকারটি বর্তমানে মৌলিক অধিকারের কৌলীন্য হারিয়ে সাধারণ বিধিবদ্ধ আইনের অন্তর্ভূক্ত হয়েছে।