Similar Posts
লিউকোপ্লাস্টিড কাকে বলে? | লিউকোপ্লাস্টের কাজ
লিউকোপ্লাস্টিড কাকে বলে? উদ্ভিদ কোষে বিদ্যমান বর্ণহীন প্লাস্টিডকে লিউকোপ্লাস্টিড বলে। উদ্ভিদদেহের যে সব অঞ্চল সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত যেমন- মূল, ভূ-নিম্নস্থ কান্ড ইত্যাদিরর কোষে লিউক্লোপ্লাস্ট থাকে। এরা বর্ণহীন প্লাস্টিড। কিন্তু সূর্যালোকের প্রভাবে এদের বর্ণের পরিবর্তন ঘটে এবং ক্রোমোপ্লাস্ট কিংবা ক্লোরোপ্লাস্ট এ রূপান্তরিত হয়। লিউকোপ্লাস্টের কাজ শর্করা থেকে শ্বেতসারজাতীয় খাদ্য তৈরি এবং শ্বেতসার দানা, প্রোটিন ও লিপিড…
ব্যাকটেরিয়া কোষের আকার-আকৃতি (The Size, Shape, and Arrangement of Bacterial Cells)
ব্যাকটেরিয়া গুলো বিভিন্ন আকার- আকৃতির হয়ে থাকে। এরা প্রস্থে ০.২ থেকে ২.০ মাইক্রোমিটার এবং দৈর্ঘ্যে ২.০ থেকে ৮.০ মাইক্রোমিটার হয়ে থাকে। তাদের কিছু মৌলিক আকার আছে। যেমন- -coccus বা গোলাকার। -bacillus বা দন্ডাকার। -spiral বা সর্পিলাকার। Coccus বা গোলাকারঃ কক্কাস ব্যাকটেরিয়াগুলো দেখতে গোলাকার বা ডিম্বাকার হয়। কক্কাসগুলো আবার বিভিন্ন প্রকার। i) মাইক্রোকক্কাস (micrococcus): এই ধরনের ব্যাকটেরিয়াগুলো…
আপনি কি পুত্রসন্তান চান অথবা মেয়েসন্তান? জেনে নিন কিভাবে কি করবেন।
অনেক দম্পতি পুত্রসন্তানের আশা করে কিন্তু হয়ে যায় মেয়ে সন্তান। আবার চেষ্টা করে, কিন্তু রেজাল্ট একই।এভাবে চারটা পাঁচটা মেয়ে সন্তানও হতে দেখা গেছে কোন কোন পরিবারে। আবার কোন দম্পতির সংসারে ছেলে সন্তান আসার পর চাচ্ছেন একটি ফুটফুটে মেয়ে সন্তান। কিন্তু শেষপর্যন্ত ছেলে সন্তানে ভরে যায় তাদের সংসার।কিন্তু এখন থেকে আপনি নিজেই নির্ধারণ করতে পারবেন আপনি কোন…
নগ্নবীজী উদ্ভিদ কাকে বলে? | নগ্নবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য
নগ্নবীজী উদ্ভিদ কাকে বলে? কিছু সপুষ্পক উদ্ভিদের ফল হয় না, শুধু বীজ হয়। বীজগুলো একপ্রকার বীজধারক পত্রে নগ্ন বা খোলা অবস্থায় থাকে, তাই এদের নগ্নবীজী উদ্ভিদ বলে। এসব উদ্ভিদের ফুলে ডিম্বাশয় না থাকায় ডিম্বকগুলো নগ্ন থাকে। এসব ডিম্বক পরিণত হয়ে বীজ উৎপন্ন করে। উদাহরণ – সাইকাস, পাইনাস । নগ্নবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য নগ্নবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো…
ক্ষেপননালি কাকে বলে?
ক্ষেপননালি কাকে বলে? শুক্রনালি এবং সেমিনাল ভেসিকলের নালি একত্রে মিলিত হয়ে ১৯ মিলিমিটার লম্বা ও ০.৩ মিলিমিটার ব্যাসের যে খাটো নালি গঠন করে তাকে ক্ষেপণনালি বলে। এটি মূত্রনালি বা ইউরেথ্রার সাথে যুক্ত হয়। সেমিনাল ভেসিকলের ক্ষরণসহ শুক্রাণুকে ইউরেথ্রায় প্রবেশ করতে সাহায্য করে।
Rh-factor কি?
Rh-factor কি? মানুষের লোহিত কণিকার ঝিল্লিতে রেসাস বানরের লোহিত কণিকার ঝিল্লির মতো এক প্রকার অ্যান্টিজেন আছে। যা Rh-factor নামে পরিচিত। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে ল্যান্ডস্টেইনার এবং ওয়াইনার ‘রেসাস’ বানরের লোহিত কণিকায় এক ধরনের অ্যান্টিজেন আবিষ্কার করেন, বানরের নাম অনুসারে যার নাম দেন Rh ফ্যাক্টর। মানুষের লোহিত কণিকাতেও অনুরূপ Rh ফ্যাক্টর রয়েছে। Rh ফ্যাক্টরের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির উপর…