Similar Posts
আকিকার নিয়ম ও ফজিলত
আকিকার নিয়ম ও ফজিলত আসসালামুয়ালাইকুম আলোচনা-করবো আকিকার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে। সন্তানের আকিকা করা মুস্তাহাব। মা বাবা সন্তানের আকিকা করে থাকেন। তাই আকিকা করার নিয়ম ও ফজিলত জানা দরকার। জেনে নিন আকিকা আকিকার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে। সন্তান জন্মের পর আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করা হয়। জন্মের সপ্তম দিনে পশু জবাই করা মূলত আমরা বলে…
তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত
তাহাজ্জুদ নামাজের ওয়াক্ত এবং রাকাআত ইশার নামাজ আদায়ের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত সালাতুল লাইল বা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়। কুরআনে রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদের যে তাকীদ করা হয়েছে তার মর্ম এই যে, রাতের কিছু অংশ ঘুমিয়ে থাকার পর উঠে নামায পড়া। তাহাজ্জুদের সর্বোত্তম সময় এই যে, এশার নামাযের পর লোকেরা ঘুমাবে। তারপর অর্ধেক…
হজ করতে গিয়ে ৫০ বছর পর স্মৃতিশক্তি ফিরে পেলেন শফিকুল ইসলাম
মোঃ শফিকুল ইসলাম বয়স যখন ১২ বছর, সংগ্রামের আগে বাকশীমূল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় তখন তিনি পরিবারের অভাব অনটন দেখে বাড়ি থেকে অভিমান করে পালিয়ে যায়। বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর কাজের সন্ধানে ঘুরেছেন দেশের বিভিন্ন জেলায়। কর্মের প্রলোভনে প্রতারণা শিকার হতে হয়েছে অনেক বার। বয়স যখন ১৭ বছর হয় তখন তিনি কর্মের প্রলোভন…
আকাইদ কি? আকাইদকে ইসলামের প্রধান ভিত্তি বলা হয় কেন?
আকাইদ শব্দটি আকিদা শব্দের বহুবচন। এর অর্থ বিশ্বাসমালা। ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসকে আকাইদ বলা হয়। ইসলাম আল্লাহ পাকের মনোনীত একমাত্র দীন বা জীবনব্যবস্থা। এর দুটি দিক আছে। যথা- বিশ্বাসগত দিক ও আচরণগত বা প্রয়োগিক দিক। ইসলামের বিশ্বাসগত দিকের নামই হলো আকাইদ। আল্লাহ তায়ালা, নবী-রাসুল, ফেরেশতা, আসমানি কিতাব, পরকাল, জান্নাত-জাহান্নাম ইত্যাদি আকাইদের অন্তর্ভুক্ত। আকাইদকে ইসলামের…
শিরক কাকে বলে? শিরক এর প্রকারভেদ
শিরক কাকে বলে? শিরক শব্দের অর্থ – অংশীদারিত্ব,অংশিবাদ, মিলানো, সমকক্ষ করা, সমান করা, শরিক করা, ভাগাভাগি করা। ইংরেজীতে Polytheism (একাধিক উপাস্যে বিশ্বাস), Associate, partner. বিশ্বাসগতভাবে, আমলগতভাবে আল্লাহর সাথে ইবাদতের ক্ষেত্রে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে আল্লাহর অংশিদার/সমতুল্য বা সমান বানানোকে/করাকে শিরক বলে। রব ও ইলাহ হিসাবে আল্লাহর সহিত আর কাউকে শরীক (অংশিদার) সাব্যস্ত করার নামই…
তাহাজ্জুদ নামাজের সময়
তাহাজ্জুদ নামাজের সময় ইশার নামাজ আদায়ের পর থেকে শুরু করে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত সালাতুল লাইল বা তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া যায়। তবে অর্ধ রাতের পর থেকে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া ভালো। তবে শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম।