Similar Posts
আখলাক কী? | আখলাকে যামিমাহ্ কাকে বলে?
আখলাক কী? মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্মের মাধ্যমে যেসব আচার-ব্যবহার, চাল-চলন এবং স্বভাবের প্রকাশ পায় সেসবের সমষ্টিই হলো আখলাক। আখলাকে যামিমাহ্ কাকে বলে? যে সকল আচরণ বা কাজ মানুষকে হীন, নিচু ও নিন্দনীয় করে তোলে, সেগুলোকে আখলাকে যামিমাহ্ বলে। আখলাকে যামিমাহ্ অর্থ মন্দ আচরণ বা অসদাচরণ। হিংসা, লোভ, প্রতারণা, পিতামাতার অবাধ্য হওয়া, ইভটিজিং, ছিনতাই প্রভৃতি আখলাকে যামিমাহ্…
নাযিরা তিলাওয়াত কাকে বলে? মানবজীবনে আল-কুরআনের গুরুত্ব লিখ।
নাযিরা তিলাওয়াত একটি উত্তম ইবাদত। পবিত্র কুরআন মুখস্থ করে তিলাওয়াত করা যায়। আবার দেখেও পাঠ করা যায়। দেখে দেখে তিলাওয়াত করাকে নাযিরা তিলাওয়াত বলে। মানবজীবনে আল-কুরআনের গুরুত্বঃ মানবজীবন পরিচালনার সার্বিক দিক নির্দেশনার ক্ষেত্রে আল-কুরআন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল-কুরআন আমাদের আল্লাহ তায়ালার পরিচয় দান করে। এর মাধ্যমে আমরা আল্লাহর আদেশ-নিষেধ সম্পর্কে জানতে পারি। কোন কাজে আল্লাহ খুশি হন…
তারাবির নামাজের নিয়ম-কানুন । তারাবির নামাজ সম্পর্কে আরো অনেক কিছু
চলে এলো মাহে রমজান পবিত্র এই মাসে মুসলমানরা আল্লাহ পাকের পক্ষ থেকে নাজাত রহমত এবং বরক ত বরকত পেয়ে থাকেন। রমজানের এই মাস হচ্ছে এবাদতের মাস। আল্লাহ পাকের কাছে এবং মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় মাস। রমজানে যত গুরুত্বপূর্ণ এবাদত রয়েছে তার মধ্যে তারাবির নামাজ অন্যতম। আমরা মুসলমানেরা তারাবির নামাজ খুব গুরুত্বসহ পড়ে আদায় করে থাকি।…
জাহান্নাম কাকে বলে?
জাহান্নাম কাকে বলে? জাহান্নাম হলো শাস্তির স্থান বা চির দুঃখের জায়গা। পরকালে মুমিনগণের জন্য যেমন জান্নাতের ব্যবস্থা রয়েছে তেমনি পাপীদের জন্য রয়েছে শাস্তির স্থান। আর জাহান্নামই হলো সে শাস্তির জায়গা। জাহান্নামকে আগুনও বলা হয়। জাহান্নাম চির শাস্তির স্থান। এর শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ। মানুষের পাপের পরিমাণ অনুসারে শাস্তির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।
‘তাওয়াফে জিয়ারত’ ও ‘তাওয়াফে বিদা’ বলতে কী বোঝায়?
‘তাওয়াফে জিয়ারত’ বলতে কী বোঝায়? ‘তাওয়াফে জিয়ারত’ হলো হজের একটি ফরজ আনুষ্ঠানিকতা। হজের সময় হাজিগণ মিনায় কুরবানি করে ইহরাম থেকে মুক্ত হন। এরপর মক্কা ফিরে গিয়ে কাবাঘর তাওয়াফ করেন। এ তাওয়াফকে তাওয়াফে জিয়ারত বলা হয়। এ তাওয়াফ ১০, ১১ অথবা ১২ই জিলহজ তারিখে করা যায়। এটি পালন না করলে হজ গ্রহণযোগ্য হবে না। ‘তাওয়াফে বিদা’…
কৃত্রিম নখ সহ ওযু করা ও নামাজ পড়া
প্রশ্নঃ শরীরে ক্যালসিয়াম কমে যাওয়ার কারণে নখ ভেঙ্গে যাওয়ায় স্থায়ীভাবে প্রতিস্থাপনকৃত কৃত্রিম নখ নিয়ে নামায পড়া ও ইবাদত করা কি জায়েয? উত্তরঃ আলহামদু লিল্লাহ।. শরীরে ক্যালসিয়াম কমে যাওয়ার কারণে প্রাকৃতিক নখ ভেঙ্গে যাওয়ায় স্থায়ীভাবে নখ প্রতিস্থাপনে কোন আপত্তি নেই। পক্ষান্তরে সৌন্দর্যবর্ধন ও রূপচর্চা হিসেবে করলে এ ধরণের নখ নিয়ে নামায পড়তে কোন আপত্তি নেই; তবে…