Similar Posts
কোষঝিল্লি কাকে বলে?
কোষঝিল্লি কাকে বলে? প্রতিটি কোষ একটি সূক্ষ্ম, সজীব, স্থিতিস্থাপক ও বৈষম্যভেদ্য ঝিল্লি দিয়ে আবৃত থাকে। এ ঝিল্লিটির নামই প্লাজমা মেমব্রেন বা কোষঝিল্লি। কার্ল নাগেলি সর্ব প্রথম এর নামকরণ করেন। এটি প্রধানত লিপিড ও প্রোটিনে গঠিত। এর গঠন বিন্যাস বর্ণনা করার জন্য বিজ্ঞানীগণ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেছেন। অধিকাংশ কোষ বিজ্ঞানীর মতে, লিপিড এর অণুগুলো…
রক্ত কাকে বলে? | রক্তের উপাদান
রক্ত কাকে বলে? রক্ত হলো এক ধরনের তরল যোজক কলা, যা অস্বচ্ছ ক্ষারীয় এবং লবণাক্ত তরল পদার্থ। রক্তে তিন ধরনের কণিকা রয়েছে, তার মধ্যে লোহিত রক্তকণিকায় হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থ থাকার কারণে রক্তের রং লাল দেখায়। হাড়ের লাল অস্থিমজ্জাতে রক্তকণিকার জন্ম হয়। রক্তের উপাদান রক্তের উপাদান দুইটি। যথাঃ রক্তরস ও রক্ত কণিকা। রক্তের বর্ণহীন তরল…
রাত্রিবেলা বড় গাছের নিচে ঘুমানো অস্বাস্থ্যকর কেন?
রাত্রিবেলা বড় গাছের নিচে ঘুমানো অস্বাস্থ্যকর কেন? রাতের বেলা সালোকসংশ্লেষণ বন্ধ থাকে। ফলে উদ্ভিদদেহ থেকে O2 নির্গত হয় না। কিন্তু শ্বসন প্রক্রিয়া চলতে থাকায় উদ্ভিদ O2 গ্রহণ করে এবং CO2 নির্গত করে। এতে গাছে নিচে O2 এর ঘাটতি দেখা দেয়। এ কারণে রাত্রিবেলা বড় গাছের নিচে ঘুমালে O2 এর অভাবে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তাই, রাত্রিবেলা বড় গাছের নিচে ঘুমানো অস্বাস্থ্যকর।
থ্রম্বোপ্লাস্টিন কি?
থ্রম্বোপ্লাস্টিন কি? থ্রম্বোপ্লাস্টিন হলো রক্তের অণুচক্রিকা হতে নিঃসৃত এক প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
নিউরন কি এবং এর গঠন ও কাজ।
আজকে আমরা জানবো নিউরন কি এর গঠন ও কাজ সম্পর্কে। স্নায়ুকলা কি বহুসংখ্যক স্নায়ুকোষ বা নিউরন এর সমন্বয়ে স্নায়ুটিস্যু গঠিত হয়। যে কলা দেহের সব ধরনের সংবেদ এবং উদ্দীপনা গ্রহণ করে এবং তা পরিবহনের মাধ্যমে উদ্দীপনা অনুসারে উপযুক্ত প্রতিবেদন সৃষ্টি করে থাকে, তাকে স্নায়ুটিস্যু বা স্নায়ুকলা। নিউরন -ই হলো স্নায়ুতন্ত্রের গঠন এবং কাজের একক। স্নায়ুকলার…
ক্যান্সার কিভাবে সৃষ্টি হয়?
ক্যান্সার কিভাবে সৃষ্টি হয়? অনিয়ন্ত্রিত মাইটোসিস কোষ বিভাজনের কারণেই ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। গবেষণায় দেখা গেছে বিভিন্ন প্রকার প্যাপিলোমা ভাইরাস ক্যান্সার কোষ সৃষ্টিতে সহায়তা করে। এ ভাইরাসের ই৬ এবং ই ৭ নামের দুটি জিন বিভাজন নিয়ন্ত্রক দুটি প্রোটিন অণুকে স্থানচ্যূত করে। এতে কোষের বিভাজন নিয়ন্ত্রণকারী প্রোটিন অণুসমূহের কাজ বন্ধ হয়ে যায়, ফলে সৃষ্টি হয় ক্যান্সার কোষ।