Similar Posts
বংশগতি নিয়ন্ত্রনে ক্রোমোসোম, DNA, RNA এর ভুমিকা।
আমরা সবাই জানি যে, মাতা-পিতার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বংশানুক্রমে তাদের সন্তান-সন্ততিতে স্থানান্তরিত হওয়াকে বলে বংশগতি। বংশগতির ভিত্তি হল বংশগতি বস্তু অর্থাৎ ক্রোমোসোম, DNA, RNA ইত্যাদি। কাজেই বংশগতি নির্নয়ে এরা সরাসরি ভুমিকা পালন করে। ক্রোমোসোমের ভুমিকাঃ বংশগতিবিদ্যার জনক গ্রেগর জোহান মেন্ডেল ১৮৬৫ সালে যখন বংশগতি সমন্ধে ব্যাখ্যা প্রদান করেন তখনও ক্রোমোসোম সমন্ধে বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল না। তিনি…
সবাত শ্বসন কাকে বলে?
সবাত শ্বসন কাকে বলে? যে শ্বসন প্রক্রিয়ায় অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় এবং শ্বসনিক বস্তু (শর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড) সম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে CO2, H2O ও বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন করে তাকে সবাত শ্বসন বলে। সবাত শ্বসনই হলো উদ্ভিদ ও প্রাণীর স্বাভাবিক শ্বসন প্রক্রিয়া।
ধমনি কি?
ধমনি কি? যেসব রক্তনালির মাধ্যমে রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রবাহিত হয় সেগুলোই হলো ধমনি।
প্রাণরস কাকে বলে?
প্রাণরস কাকে বলে? নালিবিহীন গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত এক ধরনের রসকে বলা হয় প্রাণরস বা হরমোন। প্রাণরস রক্তস্রোতের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে কোষে পৌঁছে কোষের প্রাণরাসায়নিক কার্যকলাপকে প্রভাবিত করে এবং জৈবনিক কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে।
জনন কোষ কাকে বলে?
জনন কোষ কাকে বলে? যেসব কোষ মিয়োসিস বিভাজনের মাধ্যমে জনন কাজে অংশ গ্রহণের জন্য গ্যামেট সৃষ্টি করে তাদের জনন কোষ বলে। পরাগধানীতে পরাগমাতৃকোষ এবং প্রাণীর ওভারির ডিম্বমাতৃকোষ ও টেস্টিসের শুক্রমাতৃকোষ জনন কোষের উদাহরণ। যৌন প্রজনন ও জনুঃক্রম দেখা যায়, এমন জীবে জননকোষ উৎপন্ন হয়। মিয়োসিস পদ্ধতিতে জনন মাতৃকোষের বিভাজন ঘটে এবং জনন কোষ উৎপন্ন হয়।…
টেস্টা কাকে বলে?
টেস্টা কাকে বলে? বীজত্বকের বাইরের অংশকে টেস্টা বলে।