ভিটামিন বি জাতীয় খাবার
আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করব ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার সম্পর্কে। আমরা একমাত্র সুস্থ থাকতে পারিনা যার কারণ হচ্ছে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের অভাবের কারণে শরীর অসুস্থ হয়ে যায় ভিটামিন আপনার শরীরের যদি না থাকে সেক্ষেত্রে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেবে তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত খাবার খেতে হবে।।
সুস্থতার জন্য অবশ্যই ভিটামিন খুবই প্রয়োজন। আজকে আলোচনা করব ভিটামিন বি জাতীয় খাবার সম্পর্কে। ভিটামিনের কারণে আমাদের শরীরে পুষ্টি তা কমে যায়। ভিটামিন যদি শরীরের জন্য প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। আপনার শরীরে সামগ্রিক গঠনের ভিটামিনের ভূমিকা অস্বীকার ভিটামিন ছাড়া আমাদের পুষ্টির সবসময় অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে। আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন যদি থাকে তাহলে আমাদের শরীরে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেবে না।
ভিটামিন বি জাতীয় খাবার গুলো কি ভিটামিন বি যুক্ত খাবার খেলে কি হয় ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব সকলে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
জেনে নিন ভিটামিন বি জাতীয় খাবার গুলো কি কি।
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার জেনে নিনঃ
পাকা পেঁপে, পালং শাক, ব্রকলি, লাল মরিচ, লেটুস পাতা,, বাঁধাকপি, গাজর, ডিম, দুধ, মাছ, মাখন, কড লিভার অয়েল, জাম্বুরা, কুমড়া, টমেটো, ঘি, ইত্যাদি।
ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার জেনে নিনঃ
মাশরুম, বার্লি, ডিমের কুসুম, লেবু, কমলালেবু, চিজ মাছ, পোনা মাছ, পাঙ্গাস মাছ, তৈলাক্ত চর্বিযুক্ত ভিটামিন মাছ, অটো বাদামে চাউল, পনির, গম, ইত্যাদি।
ভিটামিন সি জাতীয় খাবার জেনে নিনঃ
এখন আলোচনা করব ভিটামিন সি জাতীয় খাবার সম্পর্কে। যেমনঃ জলপাই, সবুজ আপেল, কমলা, আমলকি, লেবু, আনারস, পেয়ারা, চালতা, জাম্বুরা, তেতুল, আঙ্গুর ফল,, জাম কাঁচা মরিচ, আমরা, পুদিনা পাতা ইত্যাদি।
ভিটামিন ই জাতীয় খাবার সম্পর্কে জেনে নিনঃ
সবুজ শাকসবজি, মটরশুটি, লেবু, ডিম, চর্বিযুক্ত মাছ, বাদাম, আখরোট, সূর্যমুখী, সোয়াবিন, চিনাবাদাম, বিভিন্ন ধরনের মরিচ, পালং শাক, বাঁধাকপি, কাঁচাশালগম, ব্রকলি ইত্যাদি।
ভিটামিন কে জাতীয় খাবার সম্পর্কে জেনে নিনঃ
ডিমের কুসুম, গাজরের রস, রসুনের পাতা, লাল মরিচ, পালং শাক, বেদানার রস, শালগম, সোয়াবিন, তেল, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুস পাতা, সবুজ শাকসবজি, মুলা, ইত্যাদি।
ভিটামিন বি জাতীয় খাবার সম্পর্কে জেনে নিন সকল বিষয়ঃ
কলাঃ কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ভিটামিন সি ফাইবার ইত্যাদি তাই শরীরে ভিটামিন বি জাতীয় খাবার হিসেবে কলা খেতে পারেন।
কাজুঃ ভিটামিন বি তে প্রচুর পরিমাণে কাজ রয়েছে ভিটামিন বি যুক্ত করার জন্য খেতে পারেন। এতে রয়েছে ভিটামিন বি১ (থায়ামিন), ভিটামি বি৩ (নিয়াসিন) এবং ভিটামিন বি৬।
. স্পিরুলিনা : গভীর সমুদ্রের শ্যাওলা এটি। এখান থেকে সামুদ্রিক মাছ তাদের পুষ্টি সংগ্রহ করে। স্পিরুলিনায় প্রতিদিনের চাহিদা ১৫০ শতাংশ ভিটামিন বি১২ থাকে। আর ভিটামিন বি৬ রয়েছে ৫০ শতাংশ। মাত্র এক টেবিল চামচ স্পিরুলিয়া এগুলো পাওয়া যাবে।
ওটঃ ওট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, (রিবোফ্লোবিন) এবং ভিটামিন বি৬। এ ছাড়া এটি কোলেস্টরেল কমাতেও কাজ করে।
মিষ্টি আলুঃ আমরা সবাই মিষ্টি আলু খেতে খুব পছন্দ করি তাই ভিটামিন শরীরে ভিটামিন বি যুক্ত করার জন্য মিষ্টি আলু খাওয়ার অভ্যাস করুন। মিষ্টি আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম আয়রন ভিটামিন সি।
চিয়া সিডঃ চিয়া সিডস রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। বি১২, প্রায় সব ধরনের ভিটামিন রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এবং আয়রন এর প্রভাব রয়েছে অনেক। প্রতিদিন 2 টেবিল-চামচ চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ছোলাঃ ভিটামিন বি১, বি২, বি৫, বি৬ এবং বি৯ ছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে খুব মজা। ১১. আলমন্ড মিল্ক :এই বাদাম থেকে প্রস্তুতকৃত দুধে ভিটামিন বি৬ এবং বি১২ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। তবে বাজার থেকে কিনলে চিনিবিহীন আলমন্ড মিল্ক কিনুন।
পালং : আমাদের দেশের শীতের এই শাক ভিটামিন বি২ এ ভিটামিন বি৯ (ফোলেট) দেয়। আয়রন ও ভিটামিন সি রয়েছে এতে।
বাদামের মাখন : সব বাদামেই ভিটামিন বি রয়েছে। তবে এর মাখনে সবচেয়ে বেশি। এ থেকে বি১, বি২, বি৫ এবং বি৯ পাওয়া যায়। এ ছাড়া উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এবং হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী উপাদানও র