ভিটামিন এ জাতীয় খাবার

আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করব ভিটামিন এ জাতীয় খাবার সম্পর্কে । প্রত্যেকটি মানুষের শরীরে ভিটামিনের প্রয়োজনীয়তা তাই ভিটামিন সম্পর্কে  খুবই দরকার। মানুষের শরীরের পুষ্টি ভিটামিন ইত্যাদি এসব খুবই দরকার কারণ মানুষ অনেকটা দুর্বল হয়ে যাবে তাই বিক্রম এর প্রয়োজন সকল মানুষদের রয়েছে। 

পুষ্টিকর খাবারগুলোর মানুষের দেহে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার শরীরের জন্য খুবই দরকার। শরীরের পুষ্টি এবং ভিটামিন থাকে না খাড়া থাকে সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই হতে পারে এবং দুর্বল হতে পারে তাই ভিটামিন ও পুষ্টিকর খাবার খুবই দরকার। ভিটামিন এ হলো এমন একটি পুষ্টি উপাদান যেটি বিভিন্নভাবে আমাদের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকেন।  থাকে না তাই এই ভিটামিন এ  সম্পর্ক জানা দরকার।

আজকে আলোচনা করব ভিটামিন জাতীয় খাবার সম্পর্কে। যেই যেই খাবারগুলোতে ভিটামিন এ রয়েছে সেই খাবারগুলো নিয়ে আলোচনা করব এবং কোন কোন খাবারগুলো খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন হবে সেই খাবারগুলো কি নিয়ে আলোচনা করো বিস্তারিত সকল বিষয়ে আপনারা চেনেন।

বিভিন্ন  ধরনের খাবার থেকে  দৈনিক ভিটামিন এর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। ভিটামিন-এ আপনার ডায়েটের স্বাস্থ্যকর প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা পাশাপাশি দৃষ্টির শ্বাসকষ্টে স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন এ এর অন্যতম বিপদজনক হচ্ছে গর্ভকালীন অবস্থায়। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো সকল মানুষের পক্ষে অন্তত গুরুত্ব না।

ভিটামিন এ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন এ শরীরের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ভিটামিন এ প্রতিনিধিকে সঠিক সময়ে খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে আপনার বয়স কত দূর হয়ে যায় ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় চুল গজাতে সাহায্য করে ত্বকের সুন্দর করে ইত্যাদি ভিটামিন এ খুবই কার্যকরী। তাই অবশ্যই আমাদের শরীরে ভিটামিন  এর প্রয়োজন রয়েছে।

ভিটামিন এ কিঃ

ভিটামিন-এ কার্যকারিতা একটু কম কিন্তু ভিটামিন এর অভাবে মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে । ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কোনগুলো সেটি জানার আগে আমাদের এই ভিটামিনটি সম্পর্কে জানতে হবে।

ভিটামিন হলো খাবারের মধ্যে বিদ্যমান এমন একটি উপাদান যেটি পরিমাণ খুব কম উৎপাদিত হয়। দেহের দেহের রোগ ক্ষমতা বাড়াতে ও মিষ্টি যোগাতে অন্তত কার্যকরী করে থাকেন। কার্যকর বৈশিষ্ট্য কার্যকারিতা ও বৈশিষ্ট্য ভিটামিন-এ বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে যেমনঃ

ভিটামিন এ বি সি ডি ই ইত্যাদি। আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ফুসফুস কিডনি লিভার ইত্যাদি এসব ভালো রাখতে ভিটামিন-এ বা এবিসিডি ভিটামিন গুলো খুবই প্রয়োজন।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবারে এন্টিঅক্সিডেন্ট শক্তিশালী ইত্যাদি রয়েছে।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার কেন খাবেনঃ

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার ত্বকের, দৃষ্টিশক্তি, চুল পড়া ইত্যাদি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো খুবই দরকার। আমাদের সবারই প্রয়োজন এসব ভালো রাখার তাই ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো অবশ্যই খেতে হবে।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো দেহের জন্য খুবই ভালো।জীবাণু সহজে মানবদেহে প্রবেশ করতে পারবে না ভিটামিন-এ খেতে পারলে। গবেষণায় দেখা যায় যে নিয়মিত ভিটামিন এ বিদ্যমান এমন খাবার খেলে ক্যান্সার নামক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।

 

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো দৃষ্টিশক্তি স্বাভাবিক রাখতে ভালো রাখেন এবং জীবন যাপন ভালো রাখেন ভিটামিন-এ মানুষের দৃষ্টিশক্তি প্রখর রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গ্রহণ করার কারণে দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়। অনেক সময় দেখা যায় যে ভিটামিনের অভাবের কারণে রাতকানা রোগ হয়ে থাকে তাই এই রাতকানা রোগ থেকে ভালো হওয়ার জন্য আপনাকে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো খেতে হবে।

প্রত্যেকটি মানুষের বয়স বাড়লে চেহারার একটা ছাপ পড়ে যায় চেহারা নষ্ট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার চেহারা ভালো রাখতে চান তাহলে ভিটামিন জাতীয় খাবার গুলো কর অভ্যাস করুন।প্রত্যেকটি মানুষের বয়স বাড়লে চেহারার একটা ছাপ পড়ে যায় চেহারা নষ্ট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার চেহারা ভালো রাখতে চান ।

তাহলে ভিটামিন ই জাতীয় খাবার গুলো কর অভ্যাস করুন কিছু কিছু লোক রয়েছেন যাদের বয়স হওয়ার আগেই চেহারা ভেঙে যায় তারা অবশ্যই ভিটামিন এ জাতীয় খাবারগুলো খাবেন। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ভিটামিন রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো অবশ্যই হতে হবে।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার মস্তিষ্কের পরিপূর্ণ বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার আমাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয় বুদ্ধিমান দিন দিন বেড়ে যায় শিশু-কিশোরদের জন্য নিয়মিত ভিটামিন এ যুক্ত খাবার খাওয়া খুবই দরকার।

যখন একজন মহিলা গর্ভধারণ করেন তখন তাদের সন্তান যেন সঠিক সময়ে জন্মগ্রহণ করতে পারেন নবজাতকের জন্মের সময় যেন কোন প্রকার ত্রুটি না থাকে সেটি নিশ্চিত করতে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার যেগুলো রয়েছে সব খাবারগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন ।গর্ভকালীন অবস্থায় মহিলাদের ভিটামিন এ জাতীয় খাবার গুলো কে খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার সম্পর্কে ২০ টি তথ্য আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবঃ

বর্তমান যুগের এমন কিছু লোক রয়েছেন যারা ভিটামিন দেহের জন্য যদি প্রয়োজন হয় তারা ভিটামিন ই ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন কিন্তু ভিটামিন ট্যাবলেট টা আসলেই শরীরের জন্য উপকারী না। ভিটামিন  ট্যাবলেট হচ্ছে অল্প কিছুক্ষণের জন্য আপনি যদি ট্যাবলেটটা যেই মুহূর্তে খাবেন ।

ঠিক সেই মুহুর্তে আপনার শরীরে ভিটামিন যুক্ত হবে যখনই আপনি ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া বন্ধ করে যাবেন তখনই আপনার শরীরে ভিটামিনের ক্ষমতা কমে যাবে তাই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো রয়েছে সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।

আমরা সকলেই জানি খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে ট্যাবলেট এর থেকেও। তাই যে খাবার গুলোতে ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে সেই খাবারগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন তবে আপনাকে আগে জানতে হবে কোন খাবার গুলোতে ভিটামিন রয়েছে সেই খাবারগুলো জেনে তারপর খাবারগুলো খাওয়া অভ্যাস করুন।

এখন পর্যন্ত যারাদেহের ভেতরে ভিটামিনের জন্য ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন বা বিভিন্ন ধরনের বড়ি খেয়ে থাকেন এগুলো ছেড়ে দিন বরঞ্চ আপনি সহজ একটি পদ্ধতি তে আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত করতে পারেন যদি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে ভিটামিন জাতীয় খাবার গুলো রয়েছে সেগুলো খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে তরতাজা ভিটামিন যুক্ত হবে।

দেহের ভেতরে ভিটামিনের জন্য ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন বা বিভিন্ন ধরনের বড়ি খেয়ে থাকেন এগুলো ছেড়ে দিন বরঞ্চ আপনি সহজ একটি পদ্ধতি তে আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত করতে পারেন যদি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে।

ভিটামিন জাতীয় খাবার গুলো রয়েছে সেগুলো খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে তরতাজা ভিটামিন যুক্ত হবে চলুন জেনে নিই যে খাবার গুলোতে ভিটামিন রয়েছে সে খাবার গুলো সম্পর্কে জেনে নিয়ে তারপর খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

আমার শরীরে ভিটামিনের অভাবের কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে যেগুলো রোগ থেকে আমরা কখনও মুক্তি পেতে পারি না এবং প্রচুর পরিমাণে কষ্টের ভুগতে হয় এবং প্রচুর পরিমাণ টাকা খরচ করে ওষুধ খেতে হয় এগুলো থেকে বিরত থাকার জন্য অবশ্যই আপনাকে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে শরীরে ভিটামিনের যুক্ত বেশি বেশি করে বাড়াতে হবে।

শরীরে ভিটামিনের অভাবের কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে যেগুলো রোগ থেকে আমরা কখনো মুক্তি পেতে পারি না এবং প্রচুর পরিমাণে কষ্টের ভুগতে হয় এবং প্রচুর পরিমাণে টাকা খরচ করে ওষুধ খেতে হয় এগুলো থেকে বিরত থাকার জন্য অবশ্যই আপনাকে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে শরীরে ভিটামিনের যুক্ত বেশি বেশি করে বাড়াতে হবে

ভিটামিন জাতীয় খাবার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেইঃ

ক্যাপসিকামঃ

ক্যাপসিকাম সবজিটা সবারই পছন্দর  একটি সবজি ক্যাপসিকাম। ক্যাপসিকাম আপনার দেহের ভিটামিন এ খাবার এর জন্য খুবই কার্যকরী। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার এর মধ্যে ক্যাপসিকাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ক্যাপসিকাম খাওয়ার অভ্যাস করুন। ক্যাপসিকাম ক্যাপসিকামের মূলত তিন সৃকালা রয়েছে যেমনঃ সবুজ, লাল, হলুদ ক্যাপসিকামের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে।

 মিষ্টি আলুঃ

আমাদের মধ্যে অনেক লোকের মিষ্টি আলু খুবই পছন্দ তাই ভিটামিন এ জাতীয় খাবার দেহের জন্য যদি প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে আপনি মিষ্টি আলু খাওয়ার অভ্যাস করুন। মিষ্টি আলু আমাদের খুবই পরিচিত একটি খাবার। মিষ্টি আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ বি সি ডি তাই মিষ্টি আলু দেহের জন্য খুবই প্রয়োজন। মিষ্টি আলুতে রয়েছে পটাশিয়াম যা আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের রোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে।

 পালং শাকঃ

পালং শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা নামে তাই যাদের দেহে ভিটামিন এর প্রয়োজন একেবারেই কম তারা পালং শাক খাওয়ার অভ্যাস করুন। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার পালং শাকের মূলত একটি উৎস। পালংশাক শুধু বাংলাদেশেই নয় বরঞ্চ বিশ্বের অন্যান্য দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন পালং শাক। পালং শাকের রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এটি উচ্চ রক্তচাপে নিয়ন্ত্রণ রাখে তাই পালং শাক খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং শরীরে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার যুক্ত করার জন্য পালংশাক খুবই দরকার।

 লেটুস পাতাঃ

লেটুস পাতা তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা আমাদের দেহের জন্য ভালো। আমরা সাধারন লেটুসপাতা একমাত্র বার্গারে ব্যবহার করে থাকি। তাই লেটুসপাতা বার্গারের সঙ্গে খেতে পারে না। আপনি চাইলে লেটুস পাতা দিয়ে সালাদ তৈরি করে খেতে পারেন । লেটুসপাতা তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে।

টমেটোঃ

টমেটো সবারই পছন্দ টমেটো আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি টমেটো দিয়ে আপনি ছাড়া তৈরি করে খেতে পারেন টমেটোর তরকারি রান্না করে খেতে পারেন ইত্যাদি টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে তাই টমেটো খাওয়ার অভ্যাস করুন। আমরা সাধারণত টমেটোকে সবজি হিসেবে ব্যবহার করি আপনি চাইলে টমেটো   পিজ্জা একসাথে খেতে পারেন টমেটো রান্না করে খেতে পারেন ইত্যাদি। টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন টমেটো হচ্ছে শীতকালীন ফল। বর্তমান যুগের টমেটো সারা বছরেই বাজারে পাওয়া যায়। তাই আপনি যখনই পান তখনই অংশ কিনে খান।

 গাজরঃ

গাজর খুবই পছন্দের একটি খাবার গাজর হালকা মিষ্টি কাজলের কালার হলুদ আমরা সবজি হিসেবে ব্যবহার করে থাকি আবার সালাতের ব্যবহার করা যায় ইত্যাদি। গাজরের রয়েছে ভিটামিন এ জাতীয়। গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। তাই দেহের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য গাজর খাওয়ার অভ্যাস করুন।

 পেঁপেঃ

পেঁপে আমরা পাতা খেয়ে থাকি এবং পেঁপে রান্না করে খাওয়া যায় পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পেঁপে আমাদের পছন্দের একটি খাবার তাই ভিটামিন-এ যদি শরীরের প্রয়োজন হয় তাহলে পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করুন। পেঁপে দেহের জন্য খুবই কার্যকারিতাই পেঁপে অবশ্যই খেতে হবে।

 ব্রকলিঃ

ব্রোকলি সবজি অনেকেই হয়ত জানেননা ব্রোকলি সবজি হচ্ছে আপনার ফুলকপির মত তাই ব্রোকলি সবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন ব্রকলি সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ব্রোকলি সবজি শীতকালীন সবজি। শরীরের ভিটামিন এ যদি প্রয়োজন হয় তাহলে ব্রোকলি সবজি টা খেতে পারেন।

 লাল মরিচঃ

লাল মরিচ আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করি লালমরিচ আসলেই যদি  ঝাল হয় তবুও লাল মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। লাল মরিচের রয়েছে ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার শরীরের ভিটামিনের এ যুক্ত করে। লাল মরিচ ঝাল কিন্তু এর ভিটামিন অনেক। যাদের শরীরে ভিটামিনের  এ অভাব রয়েছে তারা লাল মরিচ খেতে পারেন।

আমঃ

আম পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না  আম সবারই পছন্দের একটি ফল। গ্রীষ্মকালের ফল আম ।আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি। আমের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ভিটামিন এ। বর্তমান যুগে আমি সবসময়ই পাওয়া যায় তাই আম কিনে খেতে পারেন প্রতিদিন। আপনার শরীরে ভিটামিন এ যুক্ত করার জন্য আম খেয়ে নিন।

 জাম্বুরাঃ

আমরা অনেকেই হয়তো জাম্বুরা খেতে পছন্দ করি না তুই তার কারণে কিন্তু কিছু কিছু জাম্বুরা তিতা রয়েছে আবার কিছু কিছু জামরাতে তিতা নেই। আসলেই সর্বপ্রথম উদ্দেশ্য হচ্ছে আত্মা কিংবা মিষ্টি যাই হোক না কেন আপনার শরীরে ভিটামিন এ যুক্ত করার জন্য জাম্বুরা ভর্তা করে খেতে পারেন জাম্বুরাতে রয়েছে ভিটামিন এবিসি ইত্যাদি জাম্বুরা আপনার দেহের জন্য খুবই ভালো তাই জাম্বুরা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

 দুধঃ

দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। ছোট বড় সবাই দুধ খেতে পছন্দ করে তাই ভিটামিন এ শরীরের জন্য প্রয়োজন হলে দুধ খাওয়ার অভ্যাস করুন। দুধের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি। তাই আপনি আপনার পরিবারের সকলের জন্য দুধ প্রতিদিনের খাবারে রাখতে হবে। প্রতিদিন দুধ খাওয়ার অভ্যাস করুন শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পাবে।  জেজে ভিটামিনগুলো অভাব রয়েছে সেই ভিটামিন যুক্ত হবে আপনার দেহের মধ্যে দুধ খাওয়ার কারণে।

 মাখনঃ

আমরা মাখন খেতে খুবই পছন্দ করি ।মাখন সুস্বাদু একটি খাবার। সকালের নাস্তা হিসেবে পাউরুটির সঙ্গে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। পাউরুটির সঙ্গে মাখন খাওয়া শুধুমাত্র সকালেই নয় আপনি যেকোন চাইনিজ খাবারে মাখন খেতে পারেন। রান্নার সময় মাখন ব্যবহারের প্রচলন বহু আগে থেকেই সবার প্রিয় এই মাখন একটি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার রয়েছে।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার মাখন প্রচুর পরিমাণে তাই মাখন খাওয়ার অভ্যাস করুন।

  ডিমঃ

বাঙ্গালীদের সবথেকে পছন্দের একটি খাবার হচ্ছে ডিম।  ছোট-বড় সবাই ডিম খেতে খুবই পছন্দ করেন। তাই আপনার শরীরে যদি ভিটামিন এ এর অভাব হয় সে ক্ষেত্রে ডিম খেতে পারেন। ডিম সিদ্ধ ডিম পোচ ডিম ভাজি ডিমের তরকারি ইত্যাদি আপনি যেভাবে পারেন সেভাবে ডিম খেতে পারেন আপনার শরীরে ভিটামিন এ এর জন্য। ভিটামিন এ জাতীয় খাবার হিসেবে ডিম খুবই কার্যকরী।

 কলিজাঃ

ভিটামিন এ যুক্ত খাবারের যে কোন প্রাণীর কলিজা খেতে পারেন ভিটামিন এ এর জন্য। গরুর কলিজা খাসির কলিজা মুরগির কলিজা ইত্যাদি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার হিসেবে খুবই কার্যকরী কলিজা। তাই কলিজা আপনি যেভাবে  রান্না করে খেয়ে পছন্দ  করেন ঠিক সেভাবেই খেয়ে নিন। শরীরে ভিটামিন এ যুক্ত করার জন্য।

কড লিভার তেলঃ

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার হিসেবে কড লিভার তেল খুবই কার্যকারিতায় কড লিভার তেল খাওয়ার চেষ্টা করুন। বিশেষ ধরনের তেল তৈরি করা হয় কট মাছের লিভার থেকে। এই থেকে তৈরি হয় ক্যাপসুল ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেলে দেহে ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণ করা যায়।

তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেলে দেহে ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণ করা যায় তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন ।

মাংসঃ

মাংসর কথা শুনলেই জিভে পানি চলে আসে। গোস্ত বা মাংস আমরা সবাই পছন্দ করে থাকি এটা খুবই সুস্বাদু খাবার খুবই মজাদার খাবার তাই মাংসের কথা শুনলে আমাদের জিভে পানি চলে আসে ।  মাংস তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আপনার দেহের জন্য খুবই কার্যকরী মাংস খরচ করুন নিয়মিত। মাংস খাওয়ার সময় আমাদের কিছু নিয়ম অবলম্বন করতে হবে সেটা হচ্ছে অতিরিক্ত পরিমাণে মাংস খাওয়া যাবে না যা আপনার দেহের জন্য ক্ষতি হতে পারে তাই পরিমানমতো মাংস খাওয়ার অভ্যাস করুন। সংসদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ বি সি ডি ইত্যাদি মাংস এর কোন তুলনাই নেই। দেহের সুস্থতার জন্য বিভিন্ন ধরনের রোগ দূর করার জন্য ইত্যাদি এসব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি মাংস খাওয়ার অভ্যাস করুন।

 তেল যুক্ত মাছঃ

বিশেষজ্ঞরা ভিটামিন এ-এর উৎপাদনের উৎসব হিসেবে পরিচিত করে তুলেছেন তেলযুক্ত মাস্তের যুক্ত মাছ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে তাই তেল যুক্ত মাছ খাওয়ার অভ্যাস করুন। তেল যুক্ত মাসে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি। বাজার থেকে তেল যুক্ত মাছ কিনে এনে রান্না করে খেয়ে নিন এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে পুষ্টি গুণ রয়েছে অনেক দায়িত্ব যুক্ত মাছগুলো খাওয়ার অভ্যাস করা।

 টুনা মাছঃ

প্রণাম আজ খুবই খুবই ভিটামিন এ জাতীয় মাছ তাই টুনা মাছের ভিটামিন এ যুক্ত করার জন্য অবশ্যই খেতে হবে। আপনি চাইলে টুনা মাছ রান্না করো খেতে পারেন ভাজি করে খেতে পারেন ভর্তা করে খেতে পারেন যেভাবে খেতে ভালো লাগে ঠিক সেভাবে খেতে পারেন। আপনাকে অবশ্যই এটা জানতে হবে তো নাম আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে পুষ্টি ও রয়েছে অনেক যার কোন তুলনাই নেই।

ইতিমধ্যে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো তে আমরা ভিটামিন এ জাতীয় খাবার সম্পর্কে অনেকগুলো তথ্য পেয়েছি আমরা এই তথ্যগুলো অবলম্বন করে যদি খাবারগুলো খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে ভিটামিন আপনার দেহে কোন কমতি থাকবে না পুষ্টি কমতি থাকবে না ।

তাই এই খাবারগুলো খাওয়ার অভ্যাস করুন। আমরা বাজার থেকে যে ট্যাবলেটগুলো কিনে খায় ট্যাবলেটের থেকে ঘরোয়া পদ্ধতি ভাবে আপনি যদি এই সবগুলো খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত হবে। তাই ডাক্তারের কাছ থেকে ভিটামিন ই ট্যাবলেট না খেয়ে খাবারগুলো খাওয়ার অভ্যাস করুন।

ভিটামিন ট্যাবলেট গুলো যদি আপনি একদিন দুইদিন খাওয়ার পর তিনদিনের দিন আপনি খাওয়া বন্ধ করে দেবেন সে ক্ষেত্রে আপনার শরীরে ভিটামিনের মাত্রা কমে যাবে দিনদিন তাই যে সবজি গুলোতে ভিটামিন রয়েছে সেগুলো খাওয়ার অভ্যাস করুন সবজিগুলো আপনার দেহের ভিটামিনের ঘাটতি কোন অভাব কোন কিছুতে কমতি থাকবে না

বরঞ্চ আপনার শরীরে ভিটামিন টা থেকে যাবে তাই ভিটামিন যদি দেহের জন্য প্রয়োজন হয় তবে বিভিন্ন ধরনের সবজি এবং যেই খাবার গুলোতে ভিটামিন রয়েছে সে খাবারগুলো খাওয়া চেষ্টা করুন।

আজকের আলোচনায় পর্যন্ত সকলে আমি বলে যাব আমার এই পোস্ট এর মধ্যে ভিটামিন এ যুক্ত যে খাবারগুলো আলোচনা করা হয়েছে আপনি যদি সঠিক নিয়মের সঠিক সময়ে এই খাবারগুলো খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে ভিটামিনের অভাব হবেনা পুষ্টির অভাব হবে না যা থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই থেকে মুক্তি পেতে পারেন তাই অবশ্য এই খাবারগুলো খাওয়ার অভ্যাস করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *