প্রোটিন জাতীয় খাবার
আজকের আলোচনাটি রয়েছে প্রোটিন জাতীয় খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রোটিনের প্রচারিত দৈনিক গ্রহণের পরিমাণ ৪৬ থেকে ৬৩ গ্রামের মধ্যে হয়ে থাকে।
গর্ভবতী নারীদের প্রতিদিন 65 গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখা দরকার। উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবারের মধ্যে খাবার গুলো রয়েছে চর্বিযুক্ত মুরগী গরুর মাংস মটরশুটি মাছ মুসুর ডাল দুধ বাদাম ডিম ইত্যাদি উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবার রয়েছে।
আমরা হয়তো জানি না মানবদেহের প্রোটিন গুরুত্বপূর্ণ কতটা। প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া আমাদের খুবই জরুরী। প্রোটিন জাতীয় খাবার শরীরের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকেন তাই প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে।সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকেন তাই প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে প্রোটিন ।
তাই খাবারের মধ্যে প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখার চেষ্টা করবেন সবসময়।
অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করে কম। প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে শরীরের চর্বি বৃদ্ধি পায়। তাই বাংলাদেশের লোকেরা শরীরের চর্বি রাখতে না চাওয়ার কারণে তারা প্রোটিন জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলেন।
তবেতাই বাংলাদেশের লোকেরা শরীরের চর্বি রাখতে না চাওয়ার কারণে তারা প্রোটিন জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলেন তবে সুস্থ থাকার জন্য অবশ্য প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো খেতে হবে ।
যাদের শরীরে প্রোটিন মাত্রা কম রয়েছে তারা মাছ মাংস দুধ ডিম বিভিন্ন পদের ফল খেজুর বাদাম কিসমিস কলা আঙ্গুর বেদানা ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
মাত্রা কম রয়েছে তারা মাছ মাংস দুধ ডিম বিভিন্ন পদের ফল খেজুর বাদাম কিসমিস কলা আঙ্গুর বেদানা ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস করুন
সূচিপত্রঃ
- প্রোটিন কি জেনে নিন
- প্রোটিন পাউডার
- প্রোটিনের ঘাটতির লক্ষণ গুলো জেনে নিন
- প্রোটিন জাতীয় খাবার তালিকা
- প্রাণীজ জাতীয় প্রোটিন
- উদ্ভিজ্জ জাতীয় প্রোটিন
প্রোটিন একটি পুষ্টি উপাদানঃ
প্রোটিন জাতীয় খাবার মানবদেহের বিকাশ ঘটায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে। প্রোটিন কার্বাইড অক্সিডেন্ট অক্সিজেন নাইট্রোজেন এসিড দ্বারা গঠিত।প্রোটিন জাতীয় খাবার মানবদেহের বিকাশ ঘটায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট অক্সিজেন নাইট্রোজেন ইত্যাদি এসব রয়েছে। প্রোটিন জাতীয় খাবার উপাদান কয়টিঃ
প্রোটিনের ঘাটতি লক্ষণ জেনে নিনঃ
আপনি যদি আপনার শরীরের জন্য নিয়মিত খাদ্য জাতীয় খাবার না খেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ আপনি যদি আপনার শরীরের জন্য নিয়মিত খাদ্য পুটিন জাতীয় খাবার না খেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি হতে পারে সৃষ্টি হতে পারে ।
প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো কি এড়িয়ে চলা যাবে না প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা মুক্তি করতে সাহায্য করে থাকেন প্রোটিন তাই জেনে নিন। প্রোটিনের ঘাটতি লক্ষণ গুলো কি কি।
- শরীরের গঠন বৃদ্ধিতে ঘটে
- প্রোটিনের অভাবে নখ সাদা হয়ে যায়
- শরীরের ক্লান্তি দূর হতে সাহায্য করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাহায্য থাকেন
- প্রচুর পরিমাণে ক্ষুধা বেড়ে যায়
- হাত-পা ও চোখ ফুলে যায়
- ত্বক সুরক্ষা ও রুক্ষ শুকনো
- প্রচুর পরিমাণে মাথার চুল পড়ে
প্রোটিন জাতীয় খাবার তালিকা ঃ
প্রতিদিনের খাবার তালিকায় অবশ্য প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে। শরীরের প্রোটিনের চাহিদা মেটানো খাদ্য প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে। প্রতিটি খাবারের তালিকা আপনাকে অবশ্য প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে। প্রোটিন জাতীয় দুই ভাগে যে নিন।
উদ্ভিজ্জ জাতীয় প্রোটিনঃ
বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি এবং ফুলমূল।প্রত্যেকটি খাবারের তালিকা প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে পুতিন শরীরের।
প্রাণীজ জাতীয় প্রোটিনঃ
মাছের ডিম, মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদি।
প্রাণীজ জাতীয় প্রোটিন
যে খাবার গুলোতে ভর্তি রয়েছে সে খাবার গুলো নিয়ে আলোচনা করব।
মাংসঃ
আমরা সব সময় বিভিন্ন ধরনের মাংস খেয়ে থাকি যেমন গরুর মাংস খাসির মাংস মহিষের মাংস ভেড়ার মাংস মুরগির মাংস খাসির মাংস ইত্যাদি। প্রত্যেকটি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। আমাদের শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকেন মাংস।
এবং শরীরের বাড়তি ওজন আমাদের শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকেন মাংস মাংস আমাদের শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে ।মুরগির বুকের মাংস তে রয়েছে ভিটামিন ই।
মুরগির বুকের মাংস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্যমুরগির বুকের মাংস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকেন রাখতে সাহায্য করুন ।
ডিমঃ
ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা আপনার শরীরের প্রোটিন বাড়াতে সাহায্য করবে। গবেষণায় জানা গিয়েছে যে ডিমের মধ্যে চাহিদার তুলনায় বেশি প্রোটিন রয়েছে। তাই প্রচুর পরিমাণ ডিম খাওয়া অভ্যাস করুন প্রোটিন বাড়ানোর জন্য।
চিংড়ি মাছঃ
চিংড়ি মাছ সকলেরই পছন্দ তাই আপনার শরীরে প্রোটিন বৃদ্ধি করার জন্য চিংড়ি মাছ খেতে পারেন। চিংড়ি মাছ ক্যালসিয়াম ম্যাগনেশিয়াম পটাশিয়াম ইত্যাদি । তাই প্রচুর পরিমাণে চিংড়ি মাছ খাওয়ার অভ্যাস করুন
দুধঃ
দুধের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন দুধ খাওয়ার অভ্যাস করুন প্রচুর পরিমাণে। ছোট বড় সবাই এক গ্লাস গরম দুধ খাওয়ার অভ্যাস করুন।
মাছঃ
মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। তবে মিঠা পানির মাছের প্রোটিন বেশি পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম মাছে ২১ থেকে ২৫ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। আর মাছ খাওয়ার ফলে আপনার ত্বক, চুল, নখ এবং চোখ ভালো রাখার পাশাপাশি হৃদপিন্ডের কার্য সচল রাখে।
দইঃ
আপনারা যদি কেউ দুধ খেতে পছন্দ না করেন তবে দই খেতে পারেন। মিষ্টি দই বা টক দই যেকোনো একটি খেলেই হবে। তবে টক দই খাওয়া উচিত। কারন টক দই আপনার হজমে সাহায্য করবে। প্রতি ১০০ গ্রাম টক দইয়ে ১৮ থেকে ২৫ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন থাকে।
আলুঃ
আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও পুষ্টি। একটি মাঝারি সাইজের আলোতে রয়েছে চার গ্রাম প্রোটিন। আলু খাওয়ার সময় সাবধানতা অবলম্বন করে আলোক হওয়ার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত যে পরিমাণ অতিরিক্ত যোগ করে ক্যালরির পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
ফুলকপিঃ
ফুলকপিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। ফুলকপি কম ক্যালরিযুক্ত প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। এক কাপ ফুলকপিতে 727 ক্যালোরি এবং দুই গ্রাম প্রোটিন রয়েছে।
পেয়ারাঃ
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ক্যালসিয়াম ম্যাগনেশিয়াম পটাশিয়াম পুষ্টি প্রোটিন ইত্যাদি।
মুসুর ডালঃ
মসুর ডাল ফাইবার ও প্রোটিন। তাই শরীরের বৃদ্ধি করার জন্য মসুর ডাল খেতে পারে। মসুর ডাল আপনার শরীর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
মটরশুটিঃ
মটরশুটি খুবই কার্যকরী। মটরশুটি আমরা বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে খেয়ে থাকি। মটরশুটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
সবুজ মুগ ডাল ঃ
প্রতি 100 গ্রাম সবুজ মুখ ডালে রয়েছে 24 প্রোটিন ও মাত্র ১.৫-২ গ্রাম ফ্যাট। প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন সবুজ কাঁচা মুগ ডাল। সবুজ ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
শিমের বিচিঃ
শিমের বিচি তে প্রতি 100 গ্রামে রয়েছে প্রায় 21 গ্রাম প্রোটিন। এজন্য সুষম খাদ্য সিমের বিচি জুড়ি মেলা হয়। আমিষের জন্য সিমের পরিচিত একটি নাম।
পনির / চিজঃ
100 গ্রাম পনির এ প্রায় 25 গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। 33 গ্রাম ফ্যাট। 1 গ্রাম শর্করা।
গমের রুটিঃ
গমের রুটি দিয়ে প্রায় 13% ০,7 শতাংশ ফ্যাট রয়েছে। গরমের ছুটিতে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক এবং পুষ্টিগুণও অনেক গমের রুটি খেতে পারেন।
শুটকি মাছঃ
আমরা অনেকেই শুটকি মাছ পছন্দ করি না কিন্তু শুটকি মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং পুষ্টি গুণ রয়েছে। তাই যারা শুটকি মাছ পছন্দ করেন না তারা শুটকি মাছ খাওয়ার অভ্যাস করুন আর যারা শুটকি মাছ হাসিন তাদেরকে কিছু তথ্য জানিয়ে দেব। শুটকি মাছে প্রতি 100 গ্রাম শুটকি মাছ প্রায় 62 গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন পাওয়া যায়।
ব্রাউন রাইস / বাদামী চালঃ
আজকাল বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বাদামী চাল ও ব্রাউন রাইস ও ব্রাউন চাল এবং বাদামে চাউল কার্যকরী এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও পুষ্টিগুণ।
সর্বশেষ কথাঃ
আজকের এ পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে প্রোটিন জাতীয় খাবার কি । সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি সকলের মনোযোগ দিয়ে আমাদের পোস্ট পড়ে নিন। প্রোটিন শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিনযুক্ত খাবার সম্পর্কে অবশ্যই আমাদের ধারণা নেওয়া উচিত। তাই এই পোস্টের সঙ্গে থাকুন। প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো কি, বাদামে চাউল ব্রাউন রাইস, ব্রান শুটকি মাছ, গমের রুটি, খাসির মাংস, গরুর মাংস, কাজুবাদাম, মুরগির মাংস, মুরগির বুকের বুকের বুকের অংশ অংশ, চিজ পনির সোয়াবিন শিমের বিচি পানির মাছ সবুজ মুগ ডাল মটরশুটি দুধ দই মসুর ডাল বাদাম পেয়ারা ডিম ফুলকপি আলু চিংড়ি মাছ ইত্যাদি ।সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।