Modal Ad Example
Islamic

স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য ইসলামের আলোকে

1 min read

স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য

স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য

আজকে আলোচনা করব স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা মধুর ভালোবাসা মহান আল্লাহতালা স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা কর্তব্য করে দিয়েছেন। তাই সবারই জানা দরকার স্বামী স্ত্রীর প্রতি একজন আরেকজনের কর্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব সকলে দেখে নিন। স্বামী-স্ত্রী দুজন মানুষ জীবন প্রক্রিয়া পরিনিত হন। স্বামী স্ত্রী একে অপরের পোশাক। তাই  স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য সম্পর্কে জানা দরকার। দাম্পত্য জীবনে  মাধ্যমিক  দ্বীন ধর্ম পূর্ণতা পায়। জীবনের প্রশান্তি চলে আসে দুইজনের কর্তব্য রুপোর।

মহান আল্লাহতালা স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য বিধি-বিধান করে খরচ করে দিয়েছেন॥ তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের সঙ্গীদের সৃষ্টি করেছেনম তাদের কাছে তোমরা প্রশান্তি অনুভব করো, তিনি তোমাদের পারিশ্রমিক অনুগ্রহ তৈরি করেছেন। এতে নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্য নির্দেশনা রয়েছে। সূরা রুম আয়াত 21

তোমাদের যুগল থেকে তোমাদের জন্য পুত্র-পৌত্রাদি সৃষ্টি করেছেন। আর তোমাদের উত্তম জীবনোপকরণ দান করেছেন। তবু কি তারা মিথ্যা বিষয়ে বিশ্বাস করবে? তারা কি আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করবে? (সুরা নাহল, আয়াত : ৭২)

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আন্তরিক সম্পর্ক থাকা খুবই দরকার। আন্তরিক আন্তরিকভাবে যদি সম্পর্ক ভালো তাহলে স্বামীর স্ত্রীর কর্তব্য বেড়ে যায়। শান্তি সুখের পরিবার গড়তে চাইলে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য সঠিকভাবে পালন করা দরকার। স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য মধুময় হওয়া দরকার। স্বামী স্ত্রীর ভালবাসা ও কর্তব্য মধুময় হলে মহান আল্লাহতালা খুশি হন।

 স্বামীর আনুগত্যঃ

স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য ইসলামের মৌলিক আনুষ্ঠানিক বিধানগুলো মহিলাসহ জান্নাতে যেতে পারে। তাই অবশ্যই স্বামীর প্রতি স্ত্রীর কর্তব্য থাকা ভালো। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন।

কোন মহিলা যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। রমজান মাসে রোজা রাখে। নিজে সতীত্ব রক্ষা করে। স্বামীর আনুগত্য করে, তাহলে  তাকে কেয়ামতের দিন  বলা যে  দরজা দিয়েই ইচ্ছে সেই দরজা দিয়ে তুমি জান্নাতে প্রবেশ করো।  মুসনাদে আহমদ হাদিস 1661

 আমানত রক্ষা করাঃ

প্রত্যেক স্ত্রীর খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব হলো স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজেকে যাবতীয় অশিলতা দূরে রাখা। সব সময় অপকর্ম থেকে হেফাজত রাখা।   এসব রক্ষা করা স্ত্রীর দায়িত্ব ও কর্তব্য।

‘সাধ্বী স্ত্রীরা হয় অনুগত এবং আল্লাহ যা হেফাজতযোগ্য করে দিয়েছেন, লোকচক্ষুর অন্তরালে তার হেফাজত করে।’ (সুরা আন নিসা, আয়াত : ৩৪) এই দুইটি মৌলিক দায়িত্ব। আরো প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন করণীয় ও দায়িত্ব রয়েছে, যেগুলো আদায় করলে একটি শিক্ষিত, সমৃদ্ধ ও কর্মমুখর প্রজন্ম গড়ে ওঠবে।

Rate this post
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

Leave a Comment

x