জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ

জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ

জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ

আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করবো জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ সম্পর্কে। জরায়ুতে যেকোনো সমস্যা খুবই মারাত্মক। যেকোনো সমস্যা আপনাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারে।

তাই জরায়ুর সমস্যা অবহেলা করা উচিত না। নারীদের জরায়ু সমস্যা প্রায়ই হয়ে থাকে তাই যদি কারো জরায়ুর সমস্যা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনারা খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করানোর চেষ্টা করুন।

জরায়ু যেকোনো সমস্যা মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই অবশ্যই জরায়ুর সমস্যা হলে করণীয় কি এবং জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

বেশকিছু মহিলাদের জরায়ু তে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। আজকে আলোচনা করব জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ সম্পর্কে। জরায়ুর টিউমার লক্ষণ যদি আপনার জানা থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন তাই অবশ্যই জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন।

জরায়ুর পেশির অতিরিক্ত অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে টিউমারের সৃষ্টি হয়ে থাকে। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ ডক্টর  দীনা লায়লা হোসেন জানিয়েছেন বিস্তারিত।

20 বছর থেকে 30 বছর এর মধ্যে নারীদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখা দরকার জরায়ুর বিভিন্ন ধরনের সমস্যার লক্ষণ সম্পর্কে। জরায়ু টিউমারের লক্ষণ যদি জানা থাকে তাহলে খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করানো  যাবে।

 

জরায়ুর টিউমার জরায়ুতে ক্যান্সার ইত্যাদি এসব খুবই মারাত্মক আপনাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারে তাই এসব সমস্যা হলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে। যেকোনো যে কোন সমস্যা যেকোনো সমস্যা নিয়ে কখন অবহেলা করা উচিত না।

ফাইব্রয়েড এক ধরনের নিরীহ টিউমার, এটি ক্যানসার বা বিপজ্জনক কিছু নয়। তবে দুটো সমস্যার কারণে সুচিকিৎসা দরকার। এক. এর ফলে অতিরিক্ত মাসিক ও ব্যথা হওয়া এবং তার জন্য রক্তশূন্যতা হতে পারে। দুই. এটিকে বন্ধ্যাত্বের একটি অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

জরায়ুতে টিউমার এর বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। জরায়ুতে টিউমার এর কারণে তলপেটে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অন্য কোন সমস্যা নিয়ে এল সাইজ করতে গেলে এটি ধরা পড়ে যায়। লক্ষণ গুলো।

প্রাকৃতিক ভাবে জরায়ুতে যদি টিউমারের লক্ষণ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করতে হবে। অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করতে হবে জরায়ুর যেকোনো সমস্যা যদি হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ খাওয়াতে হবে। তবে অবশ্যই রোগীকে আমাদের কাছে আসতে হবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তারপর তারা প্রমাণ করে নিবেন যে জরায়ু টিউমারের লক্ষণ গুলো কি কি।

নরমাল ডেলিভারির পর জরায়ু আগের অবস্থানে আসে কি না— একজন জানতে চেয়েছেন। প্রেগনেন্সিতে নারীদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন হয়। শরীরের সব অঙ্গপ্রতঙ্গে প্রভাব পড়ে। সন্তান প্রসবের পর ধীরে ধীরে জরায়ু জায়গায় ফিরে আসে।

 

কারণ শিশু হওয়ার জন্য জরায়ুমুখ খুলতে হয়। তারপর একটি সময়ে সন্তান প্রসব হবে। এরপর ধীরে ধীরে এটি বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক সময় প্রসবের সময় জরায়ুমুখে ফ্যাকচারড হয় এবং থেকে যায়। তবে এতে অন্য কোনো অসুবিধা হবে না।

১৪ কিংবা ৪০ দিনের মাথায় পিরিয়ড হওয়া মানে এটি অনিয়মিত। নববিবাহিতরা অনিয়মিত কিংবা ইমারজেন্মি পিল খেলে এমন সমস্যা দেখা দেয়। তবে সবার আগে জানতে হবে যে কন্ট্রাসেপশন নিচ্ছে, সেটি ঠিকমতো নেওয়া হচ্ছে কি না। নিয়মিত পিল খেতে হবে।

২১, ২৪ ও ২৮ দিনের পিল আছে। সে অনুযায়ী পিল নিতে হবে। যদি গাইনোকোলজিক্যাল ক্যানসার হয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসার (অপারেশন) জন্য গাইনিকোলজিস্টের কাছে যেতে হবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *