জন্মভূমি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন : ‘জন্মভূমি’ কবিতায় জন্মভূমির প্রতি কবির গভীর মমত্ববোধ ও দেশপ্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়। এই দেশে জন্মগ্রহণ করে এবং জন্মভূমিকে ভালোবাসতে পেরে কবি তাঁর জীবনের সার্থকতা অনুভব করেন । কবির জন্মভূমি ধনসম্পদে সমৃদ্ধ কি না, তাতে তাঁর কিছু আসে যায় না।
তিনি মাতৃভূমির স্নেহছায়ায় যে সুখ ও শান্তি লাভ করেছেন, তা তাঁর কাছে অতুলনীয়। জন্মভূমির সৌন্দর্যের অফুরন্ত উৎস হচ্ছে বনের ফুল, চাঁদের হাসি, সূর্যের আলো। এই দেশে প্রথম দৃষ্টি মেলে কবির চোখ জুড়িয়েছে। তাই কবির একান্ত বাসনা, এই দেশের মাটিতেই তিনি যেন চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার সুযোগ পান।
জন্মভূমি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে। তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে।
ক. কবির চোখ জুড়ায় কীসে?
খ. ‘ওই আলোতে নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে’ পঙ্ক্তিটি বুঝিযয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকে ‘জন্মভূমি’ কবিতার যে বিষয়ের মিল লক্ষ করা যায় তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “স্বদেশের প্রতি অকৃত্রিম অনুরাগই উদ্দীপক ও ‘জন্মভূমি’ কবিতার মূল বিষয়।”— উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
প্রশ্নের উত্তর
ক. কবির চোখ জুড়ায় জন্মভূমির সূর্যালোকে।
খ. প্রশ্নের পঙ্ক্তির মাধ্যমে কবি জন্মভূমির সূর্যালোকেই চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার বাসনা প্রকাশ করেছেন।
এই দেশে জন্মগ্রহণ করে এবং জন্মভূমিকে ভালোবাসতে পেরে কবি জীবনের সার্থকতা অনুভব করেছেন। এই দেশের সৌন্দর্যে কবির চোখ পরিপূর্ণভাবে জুড়িয়েছে। তাই এই দেশের সূর্যালোকে, এই দেশের মাটিতেই তিনি যেন চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার সুযোগ পান সেই আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন।
গ. ‘জন্মভূমি’ কবিতায় প্রকাশিত বাংলার প্রতি মুগ্ধতার বিষয়টি উদ্দীপকেও ফুটে উঠেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘জন্মভূমি’ কবিতায় বাংলার প্রকৃতির প্রতি তাঁর গভীর অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। জন্মভূমির এই সৌন্দর্যের উৎস হচ্ছে বাগানের ফুল, জ্যোৎস্না, সূর্যের আলো, চাঁদ ইত্যাদি। এ সবের মিলিত সৌন্দর্যই কবির মনকে আকুল করে।
উদ্দীপকের কবিতাংশে জন্মভূমির রূপে মুগ্ধ হওয়ার অনুভূতি প্রকাশ পেয়েছে। স্বদেশের অপরূপ সৌন্দর্যে মোহিত কবির মন-প্রাণ। প্রকৃতির ঐশ্বর্যে কবির দেশ এমন মোহনীয় সাজে সজ্জিত হয়েছে। ‘জন্মভূমি’ কবিতার কবির মাঝেও একই ধরনের অনুভূতি সৃষ্টি হয়েছে।
ঘ. স্বদেশের প্রতি গভীর ভালোবাসাই উদ্দীপকের কবিতাংশ ও ‘জন্মভূমি’ কবিতার কবির মাঝে প্রগাঢ় আবেগের সঞ্চার করেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘জন্মভূমি’ কবিতায় জন্মভূমির প্রতি কবির গভীর মমত্ববোধ প্রতিফলিত হয়েছে। এই দেশের প্রকৃতি কবির মনকে আকুল করে। এই দেশে জন্মগ্রহণ করে কবি নিজেকে ধন্য মনে করেছেন। এই দেশের মাটিতেই তিনি শেষ আশ্রয় খুঁজে পেতে চান।
উদ্দীপকের কবিতাংশেও দেশকে ঘিরে একই ধরনের অনুভূতি প্রকাশিত হয়েছে। দেশের রূপবৈচিত্র্যে মুগ্ধ কবির মন। সেই সৌন্দর্য থেকে তিনি কিছুতেই চোখ ফেরাতে পারেন না। দেশকে ভালোবাসার জন্যে তাঁর মাঝে নতুনভাবে প্রেরণা জেগে উঠেছে।
স্বদেশের জন্যে উদ্দীপকের কবিতাংশের কবি ও ‘জন্মভূমি’ কবিতার কবি উভয়ের মনেই রয়েছে অকৃত্রিম ভালোবাসা। দুজনেই জন্মভূমির প্রতি গভীর মমত্ববোধ অনুভব করেন। সেই অনুভূতিই তাঁরা প্রকাশ করেছেন তাঁদের সৃষ্টিকর্মে। তাই বলা যায়, আলোচ্য উক্তিটি যথাযথ।
নিজে অনুশীলন করো
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : জননী গো জন্মভূমি তোমারি পবন
দিতেছে জীবন মোরে নিশ্বাসে নিশ্বাসে!
সুন্দর শশাঙ্কমুখ, উজ্জ্বল তপন,
হেরেছি প্রথমে আমি তোমারি আকাশে।
ত্যাজিয়ে মায়ের কোল, তোমারি কোলেতে
শিখিয়াছি ধূলি-খেলা, তোমারি ধূলিতে।
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
খ. কবি তাঁর জনম সার্থক বলে মনে করেন কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘জন্মভূমি’ কবিতার কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপক এবং ‘জন্মভূমি’ কবিতার মূলভাব অভিন্ন’- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : ও আমার দেশের মাটি
তোমার পরে ঠেকাই মাথা
তোমাতে বিশ্বময়ীর—
তুমি মিশেছো মোর দেহের প্রাণে
তুমি মিলেছো মোর প্রাণে-মনে
তোমাতে বিশ্বমায়ের আঁচল পাতা
তোমার ঐ শ্যামল বরণ কোমল স্মৃতি মর্মে গাঁথা।
ক. কবি সুখ শান্তি খুঁজে পান কীসে?
খ. নিজের জন্মভূমিকে পৃথিবীর সকল দেশের সেরা মনে হয় কেন?
গ. উদ্দীপকটি কোন দিক দিয়ে ‘জন্মভূমি’ কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপক ও ‘জন্মভূমি’ কবিতার মূলভাব এক ও অভিন্ন– তোমার মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : সুমিত জানে মানুষের কাছে সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি হচ্ছে ‘মা’। ক্লাসে পাঠদানের সময় তার স্যার বললেন, মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি সব মানুষের কাছে প্রাণাধিক প্রিয়। সুমিত দাঁড়িয়ে তার স্যারের কাছে সবিনয়ে জানতে চায়, মায়ের মতো মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি এত প্রিয় কেন? স্যার তাকে বললেন, জন্মের পর মা যেমন দুধ পান করিয়ে আমাদের বড়ো করেন তেমনি মাতৃভূমি তথা বাংলাদেশের প্রকৃতি ও বাংলা ভাষার মমতার আশ্রয়ে আমরা বেঁচে আছি। তাই মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি আমাদের মায়ের মতোই। বাংলাদেশের প্রকৃতি ও বাংলা ভাষার মমতার আশ্রয়ে আমরা বেঁচে আছি। তাই মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি আমাদের মায়ের মতোই।
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত বছর বয়সে বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়েছিলেন?
খ. “জন্মভূমির ছায়ায় এসে কবির অঙ্গ জুড়ায় কেন?
গ. ‘মাতৃভূমি কীভাবে আমাদের মায়ের মতোই— ‘জন্মভূমি’ কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের বিষয়বস্তু এবং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘জন্মভূমি’ কবিতার বিষয়বস্তু যেন একই সূত্রে গাঁথা। যুক্তিসহকারে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : সূর্যোদয়ে তুমি, সূর্যাস্তেও তুমি,
ও আমার বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমি।
ক. গগনে কী হেসে ওঠে ?
খ. ‘ওই আলোতে নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে’– কথাটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. ‘জন্মভূমি’ কবিতার সঙ্গে উদ্দীপকের সাদৃশ্য বিচার করো।
ঘ. ‘জন্মভূমি’ কবিতা ও উদ্দীপকের চেতনাগত অভিন্নতা থাকলেও বক্তব্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে।’ তোমার মতামতের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : দিগন্ত জোড়া মাঠের দিকে তাকালে মনে হয় বিশালায়তন সবুজ গালিচা। তার বুকে ধানের সোনালি ঝিলিক। গ্রামের পাশ দিয়ে এঁকেবেঁকে যে নদীটি দিগন্তে হারিয়ে গেছে, তার কোল ঘেঁষেও রয়েছে আদরমাখা সবুজ গুল্ম। এককথায়, বাংলার প্রকৃতির মানেই বৈচিত্র্যময় সবুজের সমারোহ।
ক. জন্মভূমির ছায়ায় এসে কার অঙ্গ জুড়ায়?
খ. জানি নে তোর ধনরতন/আছে কি না রানির মতন— ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘জন্মভূমি’ কবিতার ভাবগত সাদৃশ্য বিন্যাস করো।
ঘ. “উদ্দীপক ও জন্মভূমি কবিতা একই আবেগে রচিত’— উক্তিটি যথার্ততা প্রমাণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : পলাশের বাবা উচ্চশিক্ষা ও প্রতিষ্ঠার জন্য পলাশকে বিদেশে পাঠাতে চায় কিন্তু সে যেতে চায় না। এদেশে থেকেই সে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশ গড়ার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করতে চায়। কারণ পলাশ জন্মভূমি বাংলাকে প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসে। তাই সে জন্মভূমি ছেড়ে পৃথিবীর কোনো দেশে যেতে চায় না।
ক. ‘শেষের কবিতা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
খ. কবি নিজেকে সার্থক মনে করেছেন কেন?
গ. পলাশের মানসিকতায় রবীন্দ্রনাথের ‘জন্মভূমি’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে ‘জন্মভূমি’ কবিতার সম্পূর্ণ ভাব প্রকাশিত হয়েছে কি? তোমার উত্তরের স্বপক্ষে মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : সবুজের ঢেউ খেলানো বাংলার এই প্রকৃতি। যেদিকেই তাকাই, শুধু সবুজের মেলা। বৈচিত্র্যময় এ সবুজ প্রকৃতি সৌন্দর্যপিপাসুর চোখে নেশা ধরিয়ে দেয়। মধুমাখা গ্রামগুলো সবুজে ঢাকা। বড় বড় সবুজ গাছেরা বুক উজাড় করে ছায়া দেয় গ্রামের মানুষগুলোকে। গ্রামের পাশ দিয়ে এঁকেবেঁকে যে নদীটি দিগন্তে হারিয়ে গেছে, তার কোল ঘেঁষেও রয়েছে আদরমাখা সবুজ গুল্ম। খালবিলের বুকজুড়ে সবুজ পদ্মপাতা। এক কথায়, বাংলার প্রকৃতি মানেই বৈচিত্র্যময় সবুজের সমারোহ।
ক. জন্মভূমির ছায়ায় এসে কার অঙ্গ জুড়ায়?
খ. ‘জানি নে তোর ধন রতন/আছে কি না রানির মতন।’ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘জন্মভূমি’ কবিতার ভাবগত সাদৃশ্য তুলে ধর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘জন্মভূমি’ কবিতার সমগ্র ভাব ধারণ করে না।” মতের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : ভোরে সূর্যের সোনালি আলোয় জেগে ওঠে দেশ। পাখি ডাকে, দোয়েল শিস দেয়। কৃষাণি দুয়ার খোলে, কৃষক মাঠে যায়, মাঝি নোঙর তোলে। বাতাসে দোলে ফসলের মাঠ। যেদিকে তাকাই সেদিকে দেখি সবুজের সমারোহ, চিরসবুজের এই দেশের নাম বাংলাদেশ। এ দেশ আমার প্রিয় জন্ম,ভূমি।
ক. ‘শিশু ভোলানাথ’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কী ধরনের রচনা?
খ. ‘ওই আলোতে নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকটি ‘জন্মভূমি’ কবিতার সাথে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপক এবং ‘জন্মভূমি’ কবিতার মূলভাব পুরোপুরি এক নয়।’ মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ :
‘এই বাংলার আকাশ বাতাস
এই বাংলার ভাষা
এই বাংলার নদী, গিরি, বনে
বাঁচিয়া মরিতে আশা।’
ক. কবির মন আকুল হয় কীসে?
খ. ‘শুধু জানি আমার অঙ্গ জুড়ায় তোমার ছায়ায় এসে’ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে যে আশার কথা বলা হয়েছে তার সঙ্গে ‘জন্মভূমি’ কবিতার কোন দিকটির মিল পাওয়া যায়?
ঘ. উদ্দীপকে মাতৃভূমির প্রতি যে ভালোবাসা প্রকাশ পেয়েছে তা ‘জন্মভূমি’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১১ :
ধনধান্য পুষ্পভরা আমাদের এই বসুন্ধরা
তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা
ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
সকল দেশের রানি সে যে আমার জন্মভূমি।
ক. কবির অঙ্গ জুড়ায় কিসে?
খ. কবির শেষ ইচ্ছা কী? বর্ণনা করো।
গ. উদ্দীপক ও ‘জন্মভূমি’ কবিতার কোন দিকটির মিল লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপক ও কবিতায় জন্মভূমিকে ‘রানি’ সম্বোধন করার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১২ : আমাদের দেশ ধন-সম্পদ ও ফুল-ফসলে পরিপূর্ণ। এ দেশ যেন স্বপ্ন দিয়ে তৈরি ও স্মৃতির দেয়াল দিয়ে ঘেরা। এমন সুন্দর দেশ পৃথিবীর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। জন্মভূমির ঐশ্বর্যে আমরা মুগ্ধ। জন্মভূমির ছায়ায় সবাই শীতল হয়। এই জন্মভূমিতে জন্মগ্রহণ করে আমরা পরিতৃপ্ত এবং শেষ আশা এখানেই আমরা চোখ বুঝি।
ক. ‘জন্মভূমি’ কবিতাটি কে রচনা করেছেন?
খ. কবি জন্মভূমির ছায়ায় অঙ্গ জুড়াতে চান কেন?
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে জন্মভূমি কবিতার কোন দিকটির মিল লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘এই জন্মভূমিতে জন্মগ্রহণ করে আমরা পরিতৃপ্ত’—উক্তিটি জন্মভূমি কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১৩ : যেদিকে তাকাই শুধু সবুজের মেলা। বড় বড় সবুজ গাছ বুক উজাড় করে ছায়া দেয় গ্রামের মানুষগুলোকে। দিগন্তজোড়া মাঠের দিকে তাকালে মনে হয় বিশালায়তন সবুজ গালিচা। তার বুকে ধানের সোনালি ঝিলিক। দূরের পাহাড়ে রয়েছে অসংখ্য নাম না জানা গাছ। তাদের রংও সবুজ। গ্রামের পাশ দিয়ে এঁকেবেঁকে যে নদীটি দিগন্তে হারিয়ে গেছে, তার কোলঘেঁষেও রয়েছে আদরমাখা সবুজ গুল্ম। এক কথায় বাংলার প্রকৃতি মানেই বৈচিত্র্যময় সবুজের সমারোহ।
ক. ছায়ায় এসে কার অঙ্গ জুড়ায়?
খ. ‘জানি নে তোর ধন রতন/আছে কিনা রানির মতন।’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘জন্মভূমি’ কবিতার ভাবগত সাদৃশ্য উল্লেখ করো।
ঘ. উদ্দীপক ও ‘জন্মভূমি’ কবিতা একই আবেগে রচিত- এ কথার যথার্থতা প্রমাণ করো।
উপরে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে এই প্রশ্নের উত্তরগুলো ডাউনলোড করে নাও।