টেলিকনফারেন্সিং কি?টেলিকনফারেন্সিং এর সুবিধা
টেলি যোগাযোগের মাধ্যমে সভা করার প্রক্রিয়ায় হচ্ছে টেলিকনফারেন্সিং । টেলিফোন সংযোগ ব্যবহার করে কম্পিউটার অডিও মডেম ও ভিডিও যন্ত্রের সাহায্যে পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে কোন সভায় অংশগ্রহণ করার পদ্ধতিই হলো টেলিকনফারেন্সিং।
অর্থাৎ, এর মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গা থেকে সভা অনুষ্ঠান করে কার্যবিবরণী জানা, মতামত, রিপোর্ট পেস করা, যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া ইত্যাদি কাজ করা যায়। এ পদ্ধতিকেই টেলিকনফারেন্সিং বলে।
মরি টারফ ১৯৭৫ সালে এ পদ্ধতির উদ্ভাবন করেন।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রেসিডেন্ট নিক্সনের আমলে প্রশাসকদের মধ্যে টেলিকনফারেন্স ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়।
টেলিকনফারেন্সিং এর সুবিধা
টেলিকনফারেন্সিং এর কয়েকটি সুবিধা হলো –
- পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে মিটিং এ অংশগ্রহণ করা যায়।
- বাসায় বসেও মিটিং করা যায়।
- পাবলিক কনফারেন্স সকলের জন্য উন্মুক্ত।
- ব্যবসা বাণিজ্যে বেশি ব্যবহৃত হয়।
- কোন জায়গায় যেয়ে মিটিং বা সভা করার ঝামেলা থাকে না।