মিলস্কেল কাকে বলে? বল ও রোলার বিয়ারিং-এর সুবিধা ও অসুবিধা লিখ
মিল বা ইন্ডাস্ট্রিতে লৌহজ পদার্থের হট ওয়ার্কিং এর সময় লোহা ও অক্সিজেনের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কার্যবস্তুর উপরিতলে হালকা কালো রংয়ের পাতলা পরতের মত শক্ত যে আয়রন অক্সাইড স্তর সৃষ্টি করে, তাকে ‘মিল স্কেল’ (Mill Scale) বলে।
বল ও রোলার বিয়ারিং-এর সুবিধা ও অসুবিধা লিখ।
বল ও রোলার বিয়ারিং-এর সুবিধা ও অসুবিধা নিচে তুলে ধরা হলোঃ
সুবিধা
(ক) কম গতিতে ঘর্ষণ অত্যন্ত কম।
(খ) কম লুব্রিকেন্ট ও কম রক্ষণাবেক্ষণ খরচ।
(গ) জার্নাল বিয়ারিং-এর তুলনায় কম অক্ষীয় স্থান এবং বেশি ব্যাস দখল করে।
(ঘ) মুহূর্তে অনেক বেশি লােড গ্রহণ ও শক্তি সরবরাহে সামর্থ।
(ঙ) একই বিয়ারিং রেডিয়াল ও এক্সিয়াল লোড বহনে সক্ষম।
(চ) পরিবর্তন সহজ।
(ছ) তুলনামূলকভাবে সঠিক শ্যাফট অ্যালাইনমেন্ট সম্ভব।
(জ) প্রমাণ সাইজের হওয়াতে বাজারে সহজলভ্য।
অসুবিধা
(ক) জার্নাল বিয়ারিং-এর তুলনায় বেশি শব্দ হয়।
(খ) জার্নাল বিয়ারিং-এর তুলনায় কার্যকাল সীমিত।
(গ) ব্যয় বহুল এবং স্থাপনের জন্য পর্যাপ্ত সুবিধা দরকার।
(ঘ) কোন রকম পূর্বাভাস ছাড়াই অকেজো হতে পারে।