ইন্টারনেটে বা ওয়েবে সংযুক্ত হয়ে তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত রিসোর্স ব্যবহারের বিশেষ সেবাকে ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud computing) বলে।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধাঃ
- এ পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট করা যায়।
- কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণে খরচ অনেক কম হয়।
- এতে কম হার্ডওয়্যার ব্যবহার করে বেশি আউটপুট পাওয়া যায়।
- দ্রুতগতিতে সেবা দেওয়া যায়।
- ব্যবহার অনুযায়ী খরচ কম।
- বিশ্বের যেকোনাে স্থানে দ্রুত ইন্টারনেট এক্সেস করার সুযােগ সৃষ্টি হয়।
- নতুন সফটওয়্যার লাইসেন্স করতে হয় না।
- অপারেটিং সিস্টেম খরচ কম।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর অসুবিধাঃ
- সর্বদা ব্যবহারকারীকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না।
- অনেক সময় ব্যবহারকারীর গােপনীয় তথ্যের নিরাপত্তা থাকে না।
- এতে অনেক সময় ভুল বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত ছড়ানাে হয়।
- এতে ভেন্ডরদের প্রতি নির্ভরতা বৃদ্ধি পায়, যা Vendor Lock নামে পরিচিত।
- মেইনটেন্যান্স বা হ্যাকিং বা অন্য কারণে সার্ভার ডাউন হলে কাজ বন্ধ হয়ে যায়।
- নির্ধারিত সময় পর পর নির্ধারিত ফি দিতে হয়, না দিলে সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়।