মাইক্রোইলেকট্রনিক্স কাকে বলে? ডায়োডের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার লিখ।
ইলেকট্রন বিজ্ঞানের যে শাখায় অত্যন্ত ক্ষুদ্র মাপের (সাধারণত মাইক্রোমিটার মাপের বা তার চেয়েও ক্ষুদ্র) ইলেকট্রনীয় যন্ত্রাংশের বৈশিষ্ট্য ও অণু-উৎপাদন (microfabrication মাইক্রোফ্যাব্রিকেশন) নিয়ে গবেষণা করা হয়, তাকে মাইক্রোইলেকট্রনিক্স (Microelectronics) বা অণু-ইলেকট্রন বিজ্ঞান বলে।
ডায়োডের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার
একটি আদর্শ ডায়োডের নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য থাকে। যথা–
১. ফরোয়ার্ড বায়াসে শূন্য রেজিস্ট্যান্স প্রদর্শন করে।
২. রিভার্স বায়াসে অসীম রেজিস্ট্যান্স দেখায়।
৩. দুটি স্টেবল অন এবং অফ স্টেট থাকে।
ডায়োডের ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো:
(ক) রেকটিফায়ার হিসাবে কাজ করে।
(খ) ডিমডুলেটর বা ডিটেক্টর হিসাবে কাজ করে।
(গ) সুইচ হিসাবে কাজ করে।
(ঘ) ওয়েভ শেপিং সার্কিটে ব্যবহার করা হয়।