কণার গতিতত্ত্ব কাকে বলে? ও আরও প্রশ্ন ও উত্তর
যে তত্ত্বের মাধ্যমে কণাসমূহ কিভাবে কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় গতিশীল থাকে তা জানা যায় তাকে কণার গতিতত্ত্ব বলে।
রসায়ন (Chemistry) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১। ব্রাইন কি? ব্রাইন থেকে কোনটি প্রস্তুত করা হয়?
উত্তরঃ ব্রাইন হচ্ছে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের জলীয় দ্রবণ (লবনাক্ত পানি)। ব্রাইন থেকে বৈদ্যুতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে কস্টিক সোডা প্রস্তুত করা হয়।
প্রশ্ন-২। মিথেন (CH4) কী এসিড?
উত্তরঃ মিথেন (CH
4) এসিড নয়। কারণ মিথেন হাইড্রোজেন আয়ন (H+) তৈরি করে না, যদিও মিথেন (CH
4)-এ চারটি হাইড্রোজেন পরমাণু রয়েছে।
প্রশ্ন-৩। কোষের শক্তি ও চার্জের মধ্যে সম্পর্ক কি?
উত্তরঃ কোনো কোষের শক্তি = ভোল্ট x চার্জ অর্থাৎ কোষের শক্তি চার্জের সমানুপাতিক।
প্রশ্ন-৪। রসায়নের অনুসন্ধান ও গবেষণার সম্পর্ক কী?
উত্তরঃ কোনো বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা রূপ নেয় অনুসন্ধানের এবং অনুসন্ধান থেকেই গবেষণার জন্ম। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়– পানি কী, কোথায় পাওয়া যায়, কী দিয়ে গঠিত– এ প্রশ্নগুলোর ১মটি জিজ্ঞাসা, যা ২য় প্রশ্নে অনুসন্ধানের রূপ নেয়। অনুসন্ধানের পর ৩য় প্রশ্নের জন্য প্রয়োজন হয় গবেষণার। আর এ গবেষণার মাধ্যমেই জানা যায় পানি হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন মৌল দ্বারা গঠিত। এটিই রসায়নের অনুসন্ধান ও গবেষণার সম্পর্ক।
প্রশ্ন-৫। ট্যালক কি?
উত্তরঃ ট্যালক হলো হাইড্রেটেড ম্যাগনেসিয়াম সিলিকেটের একটি রূপ। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে নরম খনিজ হিসেবে পরিচিত। এটি বেবি পাউডার ও ঘামাচি নাশক পাউডারে ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন-৬। মৌলের প্রতীক কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো মৌলের পূর্ণ নামের সংক্ষিপ্ত রূপ বা প্রকাশকে ঐ মৌলের প্রতীক বলে। যেমন– অক্সিজেনের (Oxygen) প্রতীক O এবং হাইড্রোজেনের (Hydrogen) প্রতীক H।
প্রশ্ন-৭। আইসোটোপ কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে আইসোটোপ বলে।
প্রশ্ন-৮। লুইস অম্ল ও ক্ষার কি?
উত্তরঃ লুইস অম্ল হলো ইলেকট্রন জোড় গ্রহণকারী এবং লুইস ক্ষার হলো ইলেকট্রন জোড় দানকারী আয়ন বা যৌগ।
প্রশ্ন-৯। নাইট্রোসেমিন কি?
উত্তরঃ নাইট্রোসেমিন হলো কফির ক্যাফেইনের মধ্যে থাকা এক প্রকার ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, যা অধিক পরিমাণে গ্রহণ করলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
প্রশ্ন-১০। গ্লাস ফাইবার কি?
উত্তরঃ গ্লাস ফাইবার হলো সূক্ষ্ম ব্যাসের এক ধরনের কাঁচতন্তু। একে রেজিন দিয়ে শক্ত করা হয় এবং ক্ষয়রোধী ধর্ম প্রদান করা হয়। বর্তমানে আলোক সংকেত প্রেরণ করার জন্য এর ব্যবহার রয়েছে।