ফোল্ডার (Folder) বলতে কি বুঝায়? ফোল্ডারের নাম কীভাবে পরিবর্তন করা যায়?

প্রশ্ন-১। ক্রোমোসোমের আবিষ্কার সম্পর্কে লেখো। উত্তরঃ ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে Strasburger নিউক্লিয়াসে ক্রোমোসোম আবিষ্কার করেন। ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে Walter Flemming ক্রোমোসোম বর্ণনা করেন এবং রং ধারণযোগ্য এ বস্তুকে নাম দেন ক্রোমোসোম। ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে W. Waldeyer সর্বপ্রথম ক্রোমোসোম নামটি ব্যবহার করেন। প্রশ্ন-২। অ্যান্টিবডি (Antibody) কি? উত্তরঃ দেহে যখন কোন রোগজীবাণু, ভাইরাস প্রভৃতি প্রবেশ করে, তখন তাদের প্রতিহত করার জন্য এক প্রকার প্রোটিন…

প্রশ্ন-১। তড়িৎ দ্বিমেরু কীভাবে গঠিত হয়? উত্তরঃ দুইটি সমপরিমাণ কিন্তু বিরীতধর্মী বিন্দু চার্জ পরস্পরের খুব কাছাকাছি থাকলে একটি তড়িৎ দ্বিমেরু গঠিত হয়। প্রশ্ন-২। তড়িৎ-চৌম্বক আবেশ সংক্রান্ত ফ্যারাডের ২য় সূত্রটি ব্যাখ্যা কর। উত্তরঃ কোনো বন্ধ কুণ্ডলীতে আবিষ্ট তড়িচ্চালক বল, ঐ কুণ্ডলীর মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত চৌম্বক ফ্লাক্সের পরিবর্তনের হারের সমানুপাতিক। প্রশ্ন-৩। ধারকের সমবায় কাকে বলে? উত্তরঃ একাধিক ধারককে একত্রে ব্যবহার…

পৃথিবী পৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের আবহাওয়া ও পরিবেশ দেখা যায়। আবহাওয়া, পরিবেশ, উদ্ভিদ ও প্রাণীর সহঅবস্থানের উপর ভিত্তি করে এক এক স্থানে এক এক ধরনের জীবসম্প্রদায় গড়ে উঠে। এই রকমের একককে বায়ােম (Biome) বলে। অর্থাৎ, জলবায়ুর প্রভাবে বিশেষ ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা জীবমন্ডলের বৃহৎ ভৌগলিক একককে বায়ােম বলে।

তাপ এক প্রকার শক্তি। কারণ তাপ দ্বারা কাজ করা যায়। বাষ্পীয় ইঞ্জিনে কয়লা পুড়ে রাসায়নিক শক্তি তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এ তাপ শক্তি বয়লারের পানিকে বাষ্পে পরিণত করে এবং বাষ্প ইঞ্জিন চালনা করে। আবার তাপকে অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়।

ইন্টারনেট (Internet) হচ্ছে পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত একটি বৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। ইন্টারনেটকে নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেটওয়ার্কও বলা হয়  Internet শব্দটির অর্থ আন্তঃজাল, যা মূলত Inter অর্থ আন্তঃ এবং Net অর্থ জাল এর সমন্বয়ে গঠিত। আমরা প্রতিনিয়ত ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য পেয়ে থাকি। কখনও ইন্টারনেট থেকে ছবি, কখনও গান, কখনও ভিডিও ডাউনলোড করি। মোট কথা বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট আমাদের জরুরি বিষয়ের মধ্যে অন্যতম।…

যে দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠ কোন গোলকের অংশ বিশেষ এবং তাতে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে সেই দর্পণকে গোলীয় দর্পণ (Spherical Mirror) বলে। গোলীয় দর্পণ দুই প্রকার। যথা– অবতল দর্পণ উত্তল দর্পণ। কোনো গোলকের অবতল পৃষ্ঠ যদি প্রতিফলকরূপে কাজ করে অর্থাৎ আলোর নিয়মিত প্রতিফলন যদি গোলীয় দর্পণের অবতল পৃষ্ঠ হতে সংঘটিত হয় তবে সে দর্পণকে অবতল দর্পণ বলে। এক্ষেত্রে গোলকের কেটে নেওয়া অংশের উত্তল…