কার্বুরেটরের কাজ কি?

কার্বুরেটরের কাজ হচ্ছে প্রজ্বলিত হওয়ার পূর্বে জ্বালানিকে সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম অংশে বিভক্ত করে বায়ুর সাথে মিশ্রিত করা, যাতে এটা সহজেই দহন চেম্বারে পুড়ে শক্তি উৎপন্ন করতে পারে। পেট্রোল, ডিজেল বা তরল যে কোন জ্বালানিকে গ্যাসে পরিণত করে বায়ুর সাথে উচ্চ চাপে স্পার্কিং এর সাহায্যে দহন (Comberstion) ঘটানোর উপযোগী করে তোলা।

রসায়ন (Chemistry) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। বস্তুর আপেক্ষিক ভর কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : গ্রিক বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস বস্তুর আপেক্ষিক ভর আবিষ্কার করেন।

প্রশ্ন-২। দুই এর নিয়ম কী?
উত্তরঃ বিভিন্ন মৌলের পরমাণুসমূহ নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন আদান-প্রদান এবং শেয়ারের মাধ্যমে পরমাণুসমূহের শেষ শক্তিস্তরে ২টি ইলেকট্রনের বিন্যাস লাভ করাকে দুই এর নিয়ম বলে।

প্রশ্ন-৩। রং কি?
উত্তরঃ রং হলো এক ধরনের জৈব ও অজৈব রাসায়নিক পদার্থ যা আলোক রশ্মির দৃশ্যমান অঞ্চলের নির্দিষ্ট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণকে শোষণ করে।

প্রশ্ন-৪। রাসায়নিক সার কাকে বলে?
উত্তরঃ কার্বন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস প্রভৃতি মৌলের সমন্বয়ে গঠিত রাসায়নিক পদার্থ, যা মাটিতে উদ্ভিদের পুষ্টি প্রদান করে, তাকে রাসায়নিক সার বলে।

প্রশ্ন-৫। ফেহলিং দ্রবণ কাকে বলে?
উত্তরঃ সমআয়তনের কপার সালফেটের জলীয় দ্রবণ ও ক্ষারীয় সোডিয়াম পটাসিয়াম টারটারেট (রোচিলি লবণ) দ্রবণ মিশ্রিত করলে যে নীল বর্ণের দ্রবণ তৈরি হয়, তাকে ফেহলিং দ্রবণ বলে।

প্রশ্ন-৬। সংকট তাপমাত্রা কাকে বলে?
উত্তরঃ যে তাপমাত্রায় বা তার নিম্নের যে কোনো তাপমাত্রায় কোনো গ্যাসে চাপ প্রয়োগ করলে তা তরলে পরিণত হয়, সে নির্দিষ্ট তাপমাত্রাকে ঐ গ্যাসের সন্ধি বা সংকট তাপমাত্রা বলে।

প্রশ্ন-৭। যোজ্যতা ইলেকট্রন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো মৌলের সর্বশেষ প্রধান শক্তিস্তরের মোট ইলেকট্রন সংখ্যাকে সেই মৌলের যোজ্যতা ইলেকট্রন বলে।

প্রশ্ন-৮। স্ফুটনাংক কাকে বলে?
উত্তরঃ যে তাপমাত্রায় কোনাে তরল পদার্থের বাষ্পচাপ বায়ুমণ্ডলীয় চাপের সমান হয় তাকে স্ফুটনাংক বলে।

প্রশ্ন-৯। দ্রবণ তাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ এক মোল কোনো বস্তুকে যথেষ্ট পরিমাণ দ্রাবকে দ্রবীভূত করলে তাপের যে পরিবর্তন হয়, তাকে সে বস্তুর দ্রবণ তাপ বলে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *