পড়াশোনা

অসওয়াল্ডের লঘুকরণ সূত্র কি?

1 min read

অসওয়াল্ডের লঘুকরণ সূত্রটি হচ্ছে–  “নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় দুর্বল তড়িৎ বিশ্লেষ্যের বিয়োজনমাত্রা দ্রবণে এর মোলার ঘনমাত্রার বর্গমূলের ব্যস্তানুপাতিক।”

রসায়ন (Chemistry) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। পুনঃচক্রায়ন কাকে বলে?
উত্তরঃ অব্যবহৃত ও উৎপন্ন বর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করে তোলাকে পুনঃচক্রায়ন বলে।

প্রশ্ন-২। আয়নিকরণ বিভব কাকে বলে?
উত্তরঃ গ্যাসীয় অবস্থায় কোনো পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ স্তর থেকে 1টি ইলেকট্রন সরিয়ে একে একক ধনাত্মক চার্জযুক্ত আয়নে পরিণত করতে যে শক্তির প্রয়োজন হয় তাকে আয়নিকরণ বিভব বলে।

প্রশ্ন-৩। ফেনল কাকে বলে? ফেনলের অপর নাম কি?
উত্তরঃ বেনজিন চক্রের কার্বনের সাথে সরাসরি –OH মূলক যুক্ত হয়ে যে যৌগ উৎপন্ন হয় তাকে ফেনল বলে। ফেনলের অপর নাম কার্বলিক এসিড।

প্রশ্ন-৪। কোল্ড ক্রিম প্রস্তুতির উপাদানগুলো কী কী?
উত্তরঃ কোল্ড ক্রিম প্রস্তুতির উপাদানগুলো হলো–
১. তরল প্যারাফিন = 40 g
২. শক্ত প্যারাফিন = 9 g
৩. মোম = 7 g
৪. গ্লিসারিন = 9 g
৫. পানি = 35 g
৬. প্রোপাইল প্যারাফিন = 0.2 g

প্রশ্ন-৫। একবর্ণী আলো কাকে বলে?
উত্তরঃ একটিমাত্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট আলোকরশ্মিকে একবর্ণী আলো বলে।

প্রশ্ন-৬। গ্রাম আণবিক ভর কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে গ্রাম আণবিক ভর বা মোল বলে। যেমন– HCl এর আণবিক ভর = 36.5 এবং 36.5g HCl কে বলা হয় এক মোল।

প্রশ্ন-৭। গ্রিন কেমিস্ট্রি কাকে বলে?
উত্তরঃ রসায়নের যে শাখায় কোনো রাসায়নিক দ্রব্যাদির উৎপাদন, ব্যবহার ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য টেকসই ও নিরাপদ পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে গ্রিন কেমিস্ট্রি বলে।

প্রশ্ন-৮। এনজাইম বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ এনজাইম মূলত একটি জৈব অনুঘটক। এসব অনুঘটক কেবল বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। আর্দ্রবিশ্লেষণ ও বিয়োজন, ফারমেন্টেশন, জারণ-বিজারণ প্রভৃতি বিক্রিয়া এনজাইম দ্বারা প্রভাবিত।

প্রশ্ন-৯। BOD মানে কি?
উত্তরঃ BOD মানে জৈব রাসায়নিক অক্সিজেনের চাহিদা (Biological Oxygen Demand)। কোনো পানিতে বিওডি (BOD) মান বেশি হলে ঐ পানি দূষিত। বায়ুর উপস্থিতিতে পানিতে থাকা সকল জৈব বস্তুকে ভাঙতে যে পরিমাণ অক্সিজেন প্রয়োজন হয় তাই হলো বিওডি।

প্রশ্ন-১০। রাসায়নিক বন্ধন বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ যে কোন বস্তু অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত, সেগুলোকে ঐ বস্তুর অণু বলা হয়। অণুসমূহ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণ শক্তিকে আন্তঃআণবিক শক্তি বলা হয়। আন্তঃআণবিক শক্তির কারণে অণুসমূহ পরস্পরের সন্নিকটে থাকতে চায়। অণুতে বিভিন্ন পরমাণু মোটামুটি দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত থাকে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আধানযুক্ত আয়নসমূহের পরস্পর আকর্ষণ বল। যে শক্তির বলে অণুতে পরমাণুসমূহ পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে, তাকেই রাসায়নিক বন্ধন বলা হয়।

5/5 - (31 votes)
Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.

x