প্রশ্ন-১। নাড়ীঘাত চাপ কাকে বলে?
উত্তরঃ রক্তের সিস্টোলিক চাপ ও ডায়াস্টোলিক চাপের পার্থক্যকে নাড়ীঘাত চাপ বলে।
প্রশ্ন-২। বৈজ্ঞানিক নাম কোন ভাষায় লেখা হয়?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক নাম ল্যাটিন বা ইংরেজি ভাষায় লেখা হয়।
প্রশ্ন-৩। কোন পর্বের প্রাণীতে নিডোব্লাস্ট থাকে?
উত্তরঃ নিডারিয়া পর্বের প্রাণীতে নিডোব্লাস্ট থাকে।
প্রশ্ন-৪। চারটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় কোন বিভাজনে?
উত্তরঃ চারটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় মিয়োসিস বিভাজনে।
প্রশ্ন-৫। কোষ বিভাজনের কোন পর্যায়ে অভিমুখী চলন ঘটে?
উত্তরঃ কোষ বিভাজনের অ্যানাফেজ পর্যায়ে অভিমুখী চলন ঘটে।
প্রশ্ন-৬। অনুলিপন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় একটি DNA অণু থেকে অনুরুপ দুটি নতুন DNA অণুর সৃষ্টি হয় তাকে অনুলিপন বা DNA অনুলিপন বলে। এই পদ্ধতিতে DNA অণুর সূত্র দুটির হাইড্রোজেন বন্ধন ভেঙ্গে গিয়ে আলাদা হয় এবং প্রতিটি সূত্র তার পরিপূরক নতুন সূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে নতুন DNA অণু তৈরি করে।
প্রশ্ন-৭। উৎস অনুযায়ী আমিষ কত প্রকার?
উত্তরঃ উৎস অনুযায়ী আমিষ দুই প্রকার।
প্রশ্ন-৮। আমিষে শতকরা কতভাগ নাইট্রোজেন থাকে?
উত্তরঃ আমিষে শতকরা ১৬ ভাগ নাইট্রোজেন থাকে।
প্রশ্ন-৯। লিউকেমিয়া কাকে বলে?
উত্তরঃ রক্তকোষের ক্যান্সারকে লিউকেমিয়া বলে।
প্রশ্ন-১০। খনিজ লবণ কী হিসেবে শোষিত হয়?
উত্তরঃ খনিজ লবণ আয়ন হিসেবে শোষিত হয়।
প্রশ্ন-১১। পেলপোমিয়ার কাকে বলে?
উত্তরঃ এনভেলপের গঠনগত একককে পেলপোমিয়ার বলে।
প্রশ্ন-১২। ভিরিয়ন কাকে বলে?
উত্তরঃ নিউক্লিক এসিডকে ঘিরে অবস্থিত ক্যাপসিড সমন্বয়ে গঠিত একটি সংক্রমণক্ষম সম্পূর্ণ ভাইরাস কণাকে ভিরিয়ন বলে।
প্রশ্ন-১৩। গাটেশন কাকে বলে?
উত্তরঃ হাইডাথোড দিয়ে তরল পানি বের হয়ে যাওয়াকে গাটেশন বলে।
প্রশ্ন-১৪। রক্তের কোন কণিকা অক্সিজেন বহন করে?
উত্তরঃ রক্তের লোহিত রক্তকণিকা অক্সিজেন বহন করে।
প্রশ্ন-১৫। প্রোক্যাম্বিয়াম কাকে বলে?
উত্তরঃ ক্যাম্বিয়াম, জাইলেম ও ফ্লোয়েম সৃষ্টিকারী ভাজক টিস্যুকে বলে প্রোক্যাম্বিয়াম।
প্রশ্ন-১৬। বহিঃশ্বসন বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ মানবদেহের শ্বসনের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সমৃদ্ধ বায়ু নাসারন্ধ্র দিয়ে প্রশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং নিঃশ্বাসের মাধ্যমে কার্বন ডাই-অক্সাইড ফুসফুস হতে নাসারন্ধ্রের মাধ্যমে পরিবেশে নির্গত হয়। এভাবে মানবদেহে প্রতিনিয়ত শ্বাসকার্য চলতে থাকে যা বহিঃশ্বসন নামে পরিচিত।
প্রশ্ন-১৭। লাইটিক চক্র কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় ফাজ ভাইরাস পোষক ব্যাকটেরিয়া কোষে প্রবেশ করে সংখ্যাবৃদ্ধি করে এবং অপত্য ভাইরাসগুলো পোষক দেহ বিদারণ করে বাহিরে মুক্ত হয় তাকে লাইটিক চক্র বলে।
প্রশ্ন-১৮। ইনফ্লোরিসেন্স (Inflorescence) কাকে বলে?
উত্তরঃ অনেক গাছের ছোট একটি শাখায় ফুলগুলো একটি বিশেষ নিয়মে সাজানো থাকে, ফুলসহ এই শাখাকে ইনফ্লোরিসেন্স (Inflorescence) বা পুষ্পমঞ্জরি বলে।
প্রশ্ন-১৯। সিনগ্যমি কাকে বলে?
উত্তরঃ বহুকোষী জীবে দুটি পৃথক জননকোষ সম্পূর্ণ স্থায়ীভাবে মিলিত হওয়ার পদ্ধতিকে সিনগ্যামি বলে।