পড়াশোনা
0 min read

তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের তাৎপর্য কি?

তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের তাৎপর্য নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • এটি তাপ ও কাজের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে।
  • এই সূত্র অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ কাজ পেতে গেলে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন অথবা নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপ পেতে গেলে নির্দিষ্ট পরিমাণ কাজ সম্পাদন করা প্রয়োজন।
  • কোনো কিছু ব্যয় না করে কাজ বা শক্তি পাওয়া অসম্ভব।
  • কাজ ও তাপ একে অপরের সমতুল্য।
  • এটি শক্তির সংরক্ষণ সূত্র ছাড়া আর কিছুই নয়। যে কোনো ব্যবস্থায় সম্পন্ন কাজ ও অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তনের সমষ্টি সর্বদা প্রযুক্ত তাপের সমান।
  • এমন কোনো যন্ত্রের উদ্ভাবন হয়নি যা জ্বালানি বা শক্তি ব্যতিরেকে কাজ করতে সক্ষম অর্থাৎ অনন্ত গতিযুক্ত যন্ত্র উদ্ভাবন সম্ভব নয় বা শক্তি ব্যয় না করে কোনো কাজ পাওয়া সম্ভব নয়।
Rate this post