পড়াশোনা
1 min read

এইচএসসি (HSC) রসায়ন ২য় পত্র ২য় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১. জৈব রসায়ন কী? (What is Organic chemistry?)

উত্তরঃ হাইড্রোকার্বন ও এর জাতকসমূহের গঠন, ধর্ম, এবং ব্যবহারিক প্রয়োগ নিয়ে সংশ্লেষণ আলোচনাকারী রসায়নের অন্যতম শাখা হল জৈব রসায়ন।

প্রশ্ন-২. IUPAC কি?

উত্তরঃ IUPAC হলো রসায়ন ও ফলিত রসায়নের আন্তর্জাতিক সংস্থা।

প্রশ্ন-৩. নিউক্লিওফাইল কাকে বলে? (What is called nucleophile?)

উত্তরঃ বিক্রিয়াকালে যেসব বিকারকের নিউক্লিয়াস বা ধনাত্মক চার্জযুক্ত কেন্দ্রের প্রতি প্রবল আকর্ষণ থাকে এবং বিক্রিয়াকালে ইলেকট্রন দান করতে পারে, তাদের নিউক্লিওফাইল বলে। ইলেকট্রোফাইলগুলি ইলেকট্রন জোড় গ্রহণ করে বলে এদের লুইস এসিড হিসেবে গণ্য করা হয়।

প্রশ্ন-৪. পলিমারকরণ বিক্রিয়া কাকে বলে?

উত্তর : যে বিক্রিয়ায় একই যৌগের (যেমন : অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন) বহুসংখ্যক অণু পরপর যুক্ত হয়ে বৃহৎ অণু বিশিষ্ট নতুন যৌগ উৎপন্ন করে, সে বিক্রিয়াকে পলিমারকরণ বলে এবং উৎপন্ন যৌগকে পলিমার ও মূল যৌগকে মনোমার বলে।

প্রশ্ন-৫. আংশিক পাতন কাকে বলে?

উত্তর : দুই বা ততোধিক তরলের মিশ্রণ থেকে প্রতিটি তরলকে স্ফুটনাঙ্কের পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে পৃথক করার পদ্ধতিকে আংশিক পাতন বলে।

প্রশ্ন-৬. বৈশিষ্ট্য অনুসারে জৈব যৌগ কত প্রকার?

উত্তর : বৈশিষ্ট্য অনুসারে জৈব যৌগ ২ প্রকার। যথা- (১) অ্যালিফেটিক যৌগ ও (২) অ্যারোমেটিক যৌগ।

প্রশ্ন-৭. ক্যাটেনেশন কাকে বলে?

উত্তর : কার্বনের অসংখ্য পরমাণু নিজেদের মধ্যে যুক্ত হয়ে ছোট-বড় বিভিন্ন আকার আকৃতির দীর্ঘ শিকল বা বলয় গঠন করার ক্ষমতাকে কার্বনের ক্যাটেনেশন বলে।

প্রশ্ন-৮. ক্লোরিনেশন কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো অ্যালকেনের হাইড্রোজেন পরমাণুসমূহ ক্লোরিন পরমাণু দ্বারা প্রতিস্থাপিত করে অ্যালকাইল ক্লোরাইড গঠন করার প্রক্রিয়াকে ক্লোরিনেশন বলে।

প্রশ্ন-৯. জৈব যৌগের বিশুদ্ধতার মানদণ্ড কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সব ভৌত ধর্মের মাধ্যমে যৌগটি বিশুদ্ধ কিনা নিশ্চিত হওয়া যায়, সে সব বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মকে জৈব যৌগের বিশুদ্ধতার মানদণ্ড বলে। উদাহরণস্বরূপ, গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক, প্রতিসরাঙ্ক ইত্যাদি। সাধারণত কোন যৌগের পৃথকীকরণ বা বিশোধন প্রক্রিয়ার কার্যকারিতা সচরাচর গলনাঙ্ক (কঠিন পদার্থ) এবং স্ফুটনাঙ্কের (তরল পদার্থ) মানদণ্ডের উপর নির্ভরশীল।

প্রশ্ন-১০. অ্যান্টি অ্যারোমেটিক যৌগ কি?

উত্তরঃ কোনো যৌগের অণুতে 4n সংখ্যক π ইলেকট্রন (যেখানে n = 1, 2, 3 …… ইত্যাদি) এবং অবিচ্ছিন্ন p অরবিটালবিশিষ্ট সমতলীয় বলয় উপস্থিত থাকলে যৌগটিকে অ্যান্টি অ্যারোমেটিক যৌগ বলা হয়। সুতরাং যেসব যৌগের অণুতে উপস্থিত সমতলীয় 4টি (n = 1), ৪টি (n = 2), 12 টি (n = 3) ইত্যাদি সংখ্যক π ইলেকট্রন থাকে সেগুলি অ্যান্টি অ্যারোমেটিক যৌগরূপে আচরণ করে। যেমন– সাইক্লোবিউটাইইন, সাইক্লোপ্রোপিনাইল অ্যানায়ন।

প্রশ্ন-১১. প্রাকৃতিক পলিমার কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল পলিমার প্রাকৃতিক উপায়ে সৃষ্টি হয় তাদেরকে প্রাকৃতিক পলিমার বলে।

প্রকৃতিতে প্রাণী ও উদ্ভিদ বিভিন্ন প্রকার পলিমার গঠন করে। এসকল পলিমার তাদের দেহের গঠন, খাদ্য, বংশগত ধারা সংরক্ষন, দেহের জৈবিক বিক্রিয়ায় প্রভাবক হিসেবে ক্রিয়া সম্পাদন এবং দেহের প্রতিরক্ষামূলক পরিবেশ সৃষ্টি প্রভৃতি ভূমিকা পালন করে।

প্রশ্ন-১২. পলিমারের বৈশিষ্ট্য কী কী?

উত্তর : পলিমারের বৈশিষ্ট্যগুলো হচ্ছে–

১. পলিমার বর্ণহীন, স্বচ্ছ বা অস্বচ্ছ হতে পারে।

২. এরা তাপ ও বিদ্যুৎ কুপরিবাহী।

৩. পানিতে অদ্রবণীয় হলেও জৈব দ্রাবকে দ্রবণীয়।

৪. এদের ঘনত্ব ধাতব পদার্থের তুলনায় কম।

৫. এদের গলনাংক কম হয়ে থাকে।

প্রশ্ন-১৩. প্রাণশক্তি মতবাদ কী?

উত্তর : বিজ্ঞানী বার্জেলিয়াস কর্তৃক প্রদত্ত প্রাণশক্তি মতবাদটি হলো: জৈব যৌগসমূহ উদ্ভিদ ও প্রাণিদেহে উপস্থিত কোনো রহস্যময় প্রাণশক্তির প্রভাবে সৃষ্টি হয়ে থাকে। পরীক্ষাগারে জৈব যৌগসমূহকে প্রস্তুত করা সম্ভব নয়।

প্রশ্ন-১৪. বিষম চাক্রিক যৌগ কী?

উত্তর : যে সকল অ্যারোমেটিক যৌগের বলয় কাঠামোতে কার্বন ছাড়াও ভিন্ন মৌলের পরমাণু বা হেটারো পরমাণু যেমন– O, N, S প্রভৃতির এক বা একাধিক পরমাণু যুক্ত থাকে তারা হেটারোসাইক্লিক বা বিষমচাক্রিক যৌগ।

প্রশ্ন-১৫. কাইরাল কার্বন কাকে বলে?

উত্তরঃ একটি জৈব যৌগের অণুতে কোনো কার্বন পরমাণুর সঙ্গে চারটি পরস্পর ভিন্ন একযোজী পরমাণু বা মূলক যুক্ত থাকলে ঐ কার্বনকে অপ্রতিসম বা কাইরাল কার্বন বলে।

প্রশ্ন-১৬। গাঠনিক সমাণুতাকে কত ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তরঃ গাঠনিক সমাণুতাকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়। (১) চেইন সমাণুতা, (২) অবস্থান সমাণুতা, (৩) কার্যকরী মূলক সমাণুতা, (৪) মেটামারিজম ও (৫) টটোমারিজম। একই সমগোত্রীয় শ্রেণির যৌগ বা ভিন্ন সমগোত্রীয় শ্রেণির যৌগের মধ্যে এ জাতীয় সমাণুতা দেখা যায়।

প্রশ্ন-১৭. রেসিমিক মিশ্রণ কী?

উত্তর : : দুটি এনানসিওমার সমাণুর সমতুল বা সমপরিমাণ মিশ্রণকে রেসিমিক মিশ্রণ বলে।

প্রশ্ন-১৮. ফরমালিন কী?

উত্তর : : মিথান্যালের ৪০% জলীয় দ্রবণকে ফরমালিন বলে।

প্রশ্ন-১৯. স্টার্চ কী?

উত্তর : : স্টার্চ হলো 10 – 20% অ্যামাইলোজ ও 80 – 90% অ্যামাইলোপেকটিনের মিশ্রণ।

প্রশ্ন-২০. পলিথিন বলতে কি বুঝ?

উত্তর : পলিথিন হচ্ছে ইথিলিনের পলিমার। এটি একটি জৈব যৌগ এবং অস্বচ্ছ কঠিন প্লাস্টিক। এটি একটি অপচনশীল যৌগ। উচ্চচাপ ও প্রায় 200°C তাপমাত্রায় নিকেল (Ni) প্রভাবকের উপস্থিতিতে ইথিলিনের অসংখ্য অণু পরস্পর সংযুক্ত হয়ে পলিথিন নামক পলিমার উৎপন্ন করে।

প্রশ্ন-২১. তন্তুর দৈর্ঘ্য ও ব্যাসের অনুপাত কত?

উত্তর : : তন্তুর দৈর্ঘ্য ও ব্যাসের অনুপাত কমপক্ষে 100 হতে হয়।

প্রশ্ন-২২. নাইলন 6,6 এর সংকেত কি?

উত্তর : : নাইলন 6,6 এর সংকেত হলো [−CO−(CH2)4−CO−NH−(CH2)6−NH]n

প্রশ্ন-২৩. আলট্রা হাই পলিমার কী?

উত্তর : : অতি উচ্চ আণবিক ভর বিশিষ্ট পলিমারকে আলট্রা হাই পলিমার বলে।

অ্যারাইল হ্যালাইড কাকে বলে?

উত্তরঃ বেনজিন চক্রে হ্যালোজেনসমূহ প্রতিস্থাপক হিসেবে থাকলে তাদেরকে হ্যালোজেনোঅ্যারিন বা অ্যারাইল হ্যালাইড বলে। যেমন– ক্লোরোবেনজিন, ব্রোমাবেনজিন ইত্যাদি।

কেন্দ্রাকর্ষী প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া কাকে বলে?

উত্তরঃ যে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কের কোন পরমাণু বা মূলক কেন্দ্রাকর্ষী বিকারক দ্বারা সংঘটিত হয় তাকে কেন্দ্রাকর্ষী প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া বলে। যেমন- অ্যালকাইল হ্যালাইডসমূহ ক্ষারের জলীয় দ্রবণের সাথে কেন্দ্রাকর্ষী প্রতিস্থাপন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে থাকে।

অ্যালিফেটিক এসিড কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব এসিডের কার্বক্সিল মূলকের সঙ্গে অ্যালকাইল মূলক যুক্ত থাকে সেসব এসিডকে অ্যালিফেটিক এসিড বলে।

সম্পৃক্ত ও অসম্পৃক্তঅ্যালিফেটিক এসিড কী?

উত্তরঃ যে সমস্ত জৈব এসিডের অ্যালকাইল গ্রুপের সব কার্বন-কার্বন পরমাণু একক বন্ধন দ্বারা যুক্ত সেগুলোকে সম্পৃক্ত অ্যালিফেটিক এসিড বলা হয়। অন্য দিকে যদি অ্যালকাইল গ্রুপের কোন অবস্থানে দুটি কার্বন দ্বি-বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে তাহলে উক্ত এসিডকে অসম্পৃক্তঅ্যালিফেটিক এসিড বলা হয়।

অ্যারোমেটিক এসিড কাকে বলে?

উত্তরঃ জৈব এসিডের কার্বক্সিল মূলকের সঙ্গে যদি অ্যারোমেটিক মুলক সরাসরি যুক্ত থাকে তাহলে সেসব এসিডকে অ্যারোমেটিক এসিড বলে।

প্রশ্ন-১৫. হফম্যান ক্ষুদ্রাংশকরণ বিক্রিয়া কী?

উত্তর : : অ্যামাইড থেকে কম কার্বন পরমাণুবিশিষ্ট প্রাইমারি (1°) অ্যামিন প্রস্তুতির বিক্রিয়াকে হফম্যান ক্ষুদ্রাংশকরণ বা ডিগ্রেডেশন বিক্রিয়া বলে।

বেনজিনের সালফোনেশন কাকে বলে?

উত্তর : যে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়ায় বেনজিনের একটি হাইড্রোজেন সালফোনিকমূলক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়ে বেনজিন সালফোনিক এসিড গঠন করে তাকে বেনজিনের সালফোনেশন বলে। যেমন– বেনজিন ধুমায়িত H2SO4 এর সাথে বিক্রিয়া করে বেনজিন সালফোনিক এসিড উৎপন্ন করে।

ফারমেন্টেশন কাকে বলে?

উত্তরঃ জটিল জৈব অণুকে প্রভাবকের সাহায্যে ক্ষুদ্র অণু বিশিষ্ট পদার্থে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে ফারমেন্টেশন বলে।

ডায়াস্টেরিওমার কাকে বলে?

উত্তর : দুটি অপ্রতিসম কার্বন বা কাইরাল কার্বন সম্বলিত দুটি আলোক সক্রিয় যৌগ যদি পরস্পরের দর্পণ প্রতিবিম্বের ন্যায় আচরণ না করে তবে যৌগ দুটিকে পরস্পরের ডায়াস্টেরিওমার বলে। ডায়াস্টেরিওমারগুলো তল সমাবর্তিত আলোর তলকে একই দিকে কিন্তু ভিন্ন মাত্রায় ঘূর্ণন করে। দুটি ডায়াস্টেরিমার এর সমমোলার মিশ্রণ কোনো রেসিমিক মিশ্রণ তৈরি করে না।

ডেটল (Dettol) কি?

উত্তরঃ ডেটল (Dettol) হলো জীবাণুনাশক ও পচনরোধক; স্বাস্থ্যকর পরিবেশ রক্ষাকারী একটি বাণিজ্যিক প্রোডাক্ট। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান Reckitt Benckister ‘অ্যান্টিসেপটিক ক্লিনিং প্রোডাক্ট’ রূপে Dettol প্রথম বাজারজাত করে। ডেটলের রাসায়নিক সক্রিয় উপাদানটি হলো 4–ক্লোরো-3, 5-ডাইমিথাইল ফেনল। এর অপর নাম ক্লোরোক্সিল ইনল। এছাড়া আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল, পাইন অয়েল, কাস্টর অয়েল সোপ, সুগন্ধ বস্তু ও পানি ডেটলে থাকে।

খনিজ তেল ও কয়লার মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ খনিজ তেল ও কয়লার মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরা হলোঃ

খনিজ তেল

(১) এটি হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ।

(২) এটি জ্বলার সময় সাধারণত ধোঁয়া হয় না।

(৩) খনিজ তেলের আংশিক পাতনে বিভিন্ন তেল ও গ্যাস পাওয়া যায়।

(৪) খনিজ তেলের ব্যবহার অনেক।

কয়লা

(১) এটি অবিশুদ্ধ কার্বন।

(২) এটি ব্যবহারের সময় ধোঁয়া তৈরি হয়।

(৩) কয়লা থেকে তৈল ও গ্যাস পাওয়া যায় না।

(৪) কয়লার ব্যবহার কম।

ফেনল কীভাবে পাওয়া যায়?

উত্তরঃ বেনজিন বলয়ের একটি হাইড্রোজেন পরমাণু একটি হাইড্রক্সিল মূলক (-OH) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হলে কার্বলিক এসিড নামক ফেনল পাওয়া যায়।

কিভাবে অ্যালকেন উৎপন্ন হয়?

উত্তর : ফ্যাটি এসিডের সোডিয়াম লবণকে সোডালাইমের সাথে উত্তপ্ত করলে অ্যালকেন উৎপন্ন হয়।

মার্কনিকভের সূত্রটি বর্ণনা করো।

উত্তরঃ মার্কনিকভ সূত্রটি হল অপ্রতিসম অসম্পৃক্ত যৌগের সঙ্গে অপ্রতিসম বিকারক অণুর বিক্রিয়ার সময় অসম্পৃক্ত যৌগের পাই-বন্ধনযুক্ত যে কার্বনের সঙ্গে কম সংখ্যক হাইড্রোজেন পরমাণু থাকে তার সঙ্গে বিকারকের ঋণাত্মক অংশ যুক্ত হয়। যেমন: প্রোপিন এর সঙ্গে HBr এর সংযোজনে 2-ব্রোমো প্রোপেন গঠিত হয়।

প্রোপিন এর অসম্পৃক্ততার পরীক্ষা ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ পানি বা CCl4 দ্রাবকে Br2 দ্রবণ তৈরি করলে এটি লাল বর্ণের হয়। এই লাল বর্ণের দ্রবণ যে কোন অসম্পৃক্ত জৈব যৌগ যেমন প্রোপিন এর সাথে যোগ করলে ব্রোমিন দ্রবণের লাল বর্ণ বিনষ্ট হয় এবং বর্ণহীন ডাই ব্রোমো প্রোপেন উৎপন্ন হয়। ইহা দ্বারাই প্রোপিন এর অসম্পৃক্ততা ব্যাখ্যা করা যায়।

 

5/5 - (1 vote)