১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ ১৮৬১ সালে।
২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তরঃ ১৯১৩ সালে।
৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে মারা যান?
উত্তরঃ ১৯২১ সালে।
৪. সুভার পিতা বাণীকণ্ঠের অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তরঃ সচ্ছল।
৫. মর্মবিদ্ধ হরিণীর মতো সুভা কার দিকে তাকায়?
উত্তরঃ প্রতাপের।
৬. ‘সুভা’ গল্পে বোবা মেয়েটির নাম কী রাখা হয়েছিল?
উত্তরঃ সুহাসিনী।
৭. ‘সুভাষিণী’ নামটি সার্থক হয়নি কেন?
উত্তরঃ বিকলাঙ্গ বলে।
৮. বোনদের মধ্যে সুভাষিণী ছিল—
উত্তরঃ মেজ।
৯. সুভার বাবা সুভার নাম ‘সুভাষিণী’ রেখেছিলেন কেন?
উত্তরঃ সে শ্রুতিমধুর ভাষণ দিতে পারত বলে।
১০. সুভার সাক্ষাতেই সবাই তার কোন বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তা করত?
উত্তরঃ লেখাপড়া।
১১. সুভাকে নিজের ত্রুটি স্বরূপ দেখতেন কে?
উত্তরঃ মা।
১২. সুভার বাবার নাম কি?
উত্তরঃ বাণীকণ্ঠ।
১৩. সুভার বাবা তাঁর অন্য মেয়েদের অপেক্ষা সুভাকে একটু বেশি ভালোবাসার কারণ কী?
উত্তরঃ ছোট মেয়ে হওয়ায়।
১৪. সুভা চোখ দুটো দেখতে কেমন?
উত্তরঃ সুদীর্ঘ পল্লবের মতো।
১৫. সুভার ওষ্ঠাধর কখন কচি কিশলয়ের মতো কেঁপে উঠত?
উত্তরঃ ভাবের আভাস পেলে।
১৬. সুভার গ্রামের নাম কী?
উত্তরঃ চণ্ডীপুর।
১৭. বাণীকণ্ঠের ঘর কোথায় ছিল?
উত্তরঃ নদীর পাশে।
১৮. কাজকর্মের অবসর সময়ে সুভা কোথায় গিয়ে বসে?
উত্তরঃ নদীর তীরে।
১৯. কখন মাঝিরা ও জেলেরা খেতে যেত?
উত্তরঃ মধ্যাহ্নে।
২০. প্রকৃতি কখন বিজনমূর্তি ধারণ করত?
উত্তরঃ দুপুরে।
২১. সুভা নির্জন দ্বিপ্রহরের মতো—
উত্তরঃ শব্দহীন , সঙ্গীহীন।
২২. সুভা কার পায়ের কাছে বসে কাঁদে?
উত্তরঃ বাবার।