ত্রিস্তরী প্রাণী কি?
ত্রিস্তরী প্রাণী কি? যে সকল প্রাণীর ভ্রূণের কোষগুলো বহিঃস্তর, মধ্যস্তর (Mesoderm) ও অন্তঃস্তর নামক তিনটি স্তরে সাজানো থাকে তাদেরকে ত্রিস্তরী প্রাণী বলে। যেমন- মানুষ (Homo sapiens)।
ত্রিস্তরী প্রাণী কি? যে সকল প্রাণীর ভ্রূণের কোষগুলো বহিঃস্তর, মধ্যস্তর (Mesoderm) ও অন্তঃস্তর নামক তিনটি স্তরে সাজানো থাকে তাদেরকে ত্রিস্তরী প্রাণী বলে। যেমন- মানুষ (Homo sapiens)।
দ্বিস্তরী প্রাণী কি? যে সকল প্রাণীর ভ্রুণের কোষগুলো বহিঃস্তর (Ectoderm)) ও অন্তঃস্তর (Endoderm) নামক দুটি স্তরে সাজানো থাকে তাদেরকে দ্বিস্তরী প্রাণী বলে। যেমন- অরেলিয়া (Aurelia aurita)।
একস্তরী প্রাণী কি? এরা সরল ধরনের প্রাাণী। এদের দেহের কোষসমূহ একটি মাত্র স্তরে সজ্জিত। যেমন- স্কাইফা (Scypha gilatinosum)।
স্তর বিহীন প্রাণী কি? যে সকল প্রাণীর দেহ একটিমাত্র কোষ দিয়ে গঠিত তাদেরকে স্তরবিহীন প্রাণী বলে। যেমন- অ্যামিবা (Amoeba proteus)।
নিউরোহরমোন কাকে বলে? নিউরোএন্ডোক্রাইন কোষ নামক বিশেষ নিউরন দ্বারা উৎপাদিত এবং নিঃসৃত হরমোনকে নিউরোহরমোন বলে। নিউরোহরমোন হলো রাসায়নিক বার্তাবাহক অণু যা নিউরন দ্বারা নিঃসৃত হয়। রক্তে প্রবেশ করে শরীরের দূরবর্তী লক্ষ্যস্থলে ভ্রমণ করতে পারে। নিউরোহরমোনের দুটি সুপরিচিত উদাহরণ হলো অক্সিটোসিন এবং অ্যান্টি ডিউরেটিক হরমোন (যাকে ভ্যাসোপ্রেসিনও বলা হয়)।
স্যাটেলাইট কি জীববিজ্ঞান প্রত্যেক প্রকৃত কোষে সাধারণত একটি নিউক্লিওলাস থাকা অপরিহার্য। কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে ও প্রজাতিভেদে নিউক্লিওলাস এর সংখ্যা দুই বা ততোধিক হতে পারে। অন্যদিকে শুক্রাণু, শ্বেতকণিকা প্রভৃতি কোষে যেখানে প্রোটিন সংশ্লেষণ হয় না সে সব কোষে নিউক্লিওলাস অনুপস্থিত। যে সব কোষ বেশি মাত্রায় প্রোটিন সংশ্লেষণ সে সব কোষে নিউক্লিওলাসের আকার বড় এবং ক্ষেত্রবিশেষে সংখ্যাও একাধিক।…
ক্রোমাটিন তন্তু কাকে বলে? নিউক্লিওপ্লাজমে অবস্থিত প্যাঁচানো সুতার মতো গঠনটি ক্রোমাটিন তন্তু বা নিউক্লিয়ার রেটিকুলাম নামে পরিচিত। কোষ রঞ্জিত করণের সময় এগুলো কিছু মৌলিক বর্ণে রঞ্জিত হয় বলে এদের ক্রোমাটিন নামকরণ করা হয়েছে। ক্রোমাটিন বস্তু DNA ও হিস্টোন ধরনের প্রোটিন নিয়ে গঠিত।
হেটারোক্রোমাটিন কাকে বলে? ক্রোমাটিনের গাঢ় বর্ণে রঞ্জিত, বেশি ঘনীভূত অঞ্চল যা নিউক্লিয়ার মেমব্রেন সংলগ্ন থাকে তাকে হেটারোক্রোমাটিন বলে। এতে অল্প পরিমান DNA থাকায় একে বংশগতির সক্রিয় অংশ বলে।
সিস্টারনি কি? স্তুপীকৃত, পর্দাবেষ্টিত, অসমান দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট ও সমান্তরালভাবে অবস্থিত লম্বা ও চাপা নালিকাসদৃশ (৩ – ৭টি) বস্তুগুলো সিস্টারনি নামে পরিচিত। সম্ভবত মসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা থেকে সিস্টারনির উৎপত্তি হয়।
লাইসোজোম কাকে বলে? কোষের সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত একক পর্দাবেষ্টিত, অতিক্ষুদ্র, গোলাকার, কোষীয় পরিপাকে অংশগ্রহণকারী বীজে, ভুট্টা ও তামাকের চারার কোষে লাইসোজোম পাওয়া যায়। প্রাণীর যকৃতকোষ, স্নায়ুকোষ, বৃক্ককোষ, অস্থি, জরায়ু, মূত্রথলি ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে লাইসোজোম থাকে। ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে বেলজিয়ান বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান দ্য দ্যুভে লাইসোজোম আবিষ্কার করেন। লাইসোজোম জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে। এর উৎসেচক আগত…