গ্রিন হাউস প্রভাব কাকে বলে? বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তর কোনটি ব্যাখ্যা করো।

আজ আমরা আলোচনা করব ধাতু নিয়ে। ধাতু কাকে বলে? ধাতু কত প্রকার ও কি কি বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। ধাতু কি? কাকে বলে? ক্রিয়াপদের মূল অংশকে ধাতু বা ক্রিয়ামূল বলা হয়। অর্থাৎ, ক্রিয়াপদের অবিভাজ্য অংশই ধাতু। ক্রিয়াপদকে ভাঙতে ভাঙতে যখন আর ভাঙা যায় না, তখন সেই অবিভাজ্য অংশটি হচ্ছে ধাতু। ক্রিয়াপদকে ভাঙলে দুটো অংশ পাওয়া…

মাছে ভাতে বাঙালি সেটা আমরা সবাই জানি। তবে এই মাছ খেতে যেয়েও বিরম্বনা কিন্তু কম নয়। অনেক সময়ই কাঁটাযুক্ত মাছ খেতে যেয়ে তা গলায় আটকে অনেক অসুবিধার সৃষ্টি করে। ঘরোয়া পদ্ধতি তে কিভাবে মাছের কাঁটা গলায় আটকে গেলে তা দূর করা যায় তার কয়েকটি উপায় নিচে দেয়া হলো। যদিও এই উপায়গুলোর অনেকগুলোই অনেকের জানা। তবুও…

বৃত্তের দুইটি ভিন্ন বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ বৃত্তটির একটি জ্যা। বৃত্তের কোনো জ্যা যদি কেন্দ্র দিয়ে যায় তবে জ্যাটিকে বৃত্তের ব্যাস বলা হয়। অর্থাৎ বৃত্তের কেন্দ্রগামী যেকোনো জ্যা হলো ব্যাস। চিত্রে, AB ও AC বৃত্তটির দুইটি জ্যা এবং বৃত্তটির কেন্দ্র O। এদের মধ্যে AC জ্যাটি ব্যাস; কারণ জ্যাটি বৃত্তটির কেন্দ্রগামী। OA ও OC বৃত্তের দুইটি ব্যাসার্ধ। সুতরাং, বৃত্তের কেন্দ্র প্রত্যেক ব্যাসের মধ্যবিন্দু। অতএব প্রত্যেক ব্যাসের দৈর্ঘ্য 2r, যেখানে r বৃত্তটির ব্যাসার্ধ।

স্নায়ুতন্ত্র হলো এমন তন্ত্র যা দেহের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনা গ্রহণ করে উপযুক্ত প্রতিবেদন সৃষ্টি করে। মানুষের স্নায়ুতন্ত্র দুইভাগে বিভক্ত। যথা- ১.কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র ২. প্রান্তীয় স্নায়ুতন্ত্র ১। কেন্দ্ৰীয় (Central) স্নায়ুতন্ত্র : স্নায়ুতন্ত্রের এ অংশ মস্তিষ্ক ও সুষুম্নাকান্ড নিয়ে গঠিত এবং দেহের ‘ভাবুক’ ( thinker ) বা ‘তথ্য প্রসেসর’ (information processor) হিসেবে কাজ করে। ২। প্রান্তীয় (Peripheral) স্নায়ুতন্ত্র…

সমান কম্পাঙ্ক ও বিস্তারের দুটি আলোক তরঙ্গের উপরিপাতনের ফলে ব্যতিচার সৃষ্টি হয়। ফল কোনো তলে বা পর্দায় অনেকগুলো পরস্পর সমান্তরাল উজ্জ্বল ও অন্ধকার রেখা পাওয়া যায়। এই উজ্জ্বল ও অন্ধকার রেখা বা ডোরাগুলোকে আলোকের ব্যতিচার ঝালর বলে। হাইগেনসের নীতি লিখ। কোনো একটি তরঙ্গমুখের উপর অবস্থিত প্রতিটি বিন্দু কম্পন বা আন্দোলনের এক একটি উৎস হিসেবে বিবেচিত…

যে মেমোরি স্থায়ী, যার কোনো তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন করা যায় না এবং যে মেমোরি থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য, সংবাদ পড়া যায়, বিদ্যুৎ চলে গেলেও যে মেমোরি মুছে যায় না, তাকে রম (ROM) বলে। রমের বৈশিষ্ট্য ১. রম একটি স্থায়ী প্রকৃতির প্রধান মেমোরি। ২. রম মেমোরিতে রক্ষিত তথ্যসমূহ কেবল ব্যবহার করা যায় কিন্তু পরিবর্তন করা যায় না। ৩. কম্পিউটার চালু…