ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকাগুলোকে সিসমিক রিস্ক জোন (Seismic risk zone) বলে।
১৯৮৯ সালে ফরাসি ইঞ্জিনিয়ারিং কনসোর্টিয়াম বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় সম্বলিত মানচিত্র তৈরি করে। এ মানচিত্রে বাংলাদেশকে তিনটি প্রধান বলয়ে ভাগ করা হয়। প্রথম বলয়টি হলো– প্রলয়ঙ্করী, দ্বিতীয়টি হলো– বিপজ্জনক, তৃতীয়টি হলো– লঘু। আর এ বলয়গুলোকে একসাথে বলা হয় ‘সিসমিক রিস্ক জোন’।
সিসমোগ্রাফ কি?
সিসমোগ্রাফ বা Seismograph একটি ভূমিকম্প মাপক যন্ত্রের নাম। এই যন্ত্রের সাহায্যে ভূমিকম্পের কারণে সংঘটিত ভূত্বকীয় বা ভূগর্ভস্থ কম্পনের তীব্রতা মাপা হয়। এই কম্পন-তীব্রতার তথ্য-উপাত্ত ভূতত্ত্ববিদদেরকে ভূগর্ভের মানচিত্র বানাতে, ভূমিকম্পের উৎস এবং তীব্রতা বিশ্লেষণে সাহায্য করে।